National Education Policy 2020: স্কুল শিক্ষায় আমূল বদল, থাকছে না সায়েন্স-আর্টস বিভাজন, নবম থেকেই পড়া যাবে পছন্দের বিষয়
- Published by:Elina Datta
- news18 bangla
Last Updated:
বিষয় বাছাইয়ে বাধ্যবাধকতাও থাকছে না ৷ অর্থাৎ কেউ পদার্থবিদ্যার সঙ্গে চাইলে সঙ্গীত নিয়েও পড়তে পারেন। আবার রসায়ন আর ইতিহাসও একসঙ্গে পড়া যাবে।
advertisement
1/8

এবার ইতিহাস মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রক। স্বাগত শিক্ষা মন্ত্রক। নামবদলের পাশাপাশি নতুন শিক্ষানীতিতে অনুমোদন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার। স্কুল শিক্ষায় আমূল বদল ৷ নতুন শিক্ষানীতিতে কার্যত গুরুত্বহীন মাধ্যমিক। একাদম - দ্বাদশে কোনও স্ট্রিম থাকছে না। একটি সংস্থার হাতেই উচ্চশিক্ষার নিয়ন্ত্রণ ।
advertisement
2/8
৩৪ বছর পর নয়া শিক্ষানীতি ৷ এই নয়া শিক্ষানীতিতে মাধ্যমিক ‘গুরুত্বহীন’ ৷ একাদশ-দ্বাদশে স্ট্রিম থাকছে না ৷ বিদায় নিচ্ছে এমফিল ৷ নতুন জাতীয় শিক্ষানীতিতে কার্যত গুরুত্বহীন মাধ্যমিক। অন্যদিকে ধারে-ভারে গুরুত্ব বাড়ছে উচ্চ-মাধ্যমিকের।
advertisement
3/8
১৫ বছরের স্কুলশিক্ষাকে ভাগ করা হয়েছে ৫+৩+৩+৪ ভাগে ৷ ১২ বছর স্কুলের পঠনপাঠন ৷ ৩ বছরের প্রাইমারি - অঙ্গনওয়াড়ি শিক্ষা ৷ এখানে প্রাথমিককেও আনা হচ্ছে স্কুলের আওতায়। ক্লাস ওয়ান ও ক্লাস টু-কে রাখা হচ্ছে প্রি-প্রাইমারির মধ্যে। সূত্রের খবর, ক্লাস নাইন থেকে টুয়েলভ - আটটি সেমেস্টারে পড়াশোনা চলবে। ৪ বছরের মধ্যে ৪০টি বিষয়ে পরীক্ষা দিতে হবে। (ছবিটি সংগৃহীত)
advertisement
4/8
নয়া ব্যবস্থায় ‘গুরুত্বহীন’ মাধ্যমিক ৷ একাদশ-দ্বাদশে কোনও স্ট্রিম থাকবে না ৷ উচ্চমাধ্যমিকে কলা ও বিজ্ঞান তফাৎ থাকছে না ৷ বিষয় বাছাইয়ে বাধ্যবাধকতাও থাকছে না ৷ অর্থাৎ কেউ পদার্থবিদ্যার সঙ্গে চাইলে সঙ্গীত নিয়েও পড়তে পারেন। রসায়ন আর ইতিহাস একসঙ্গে পড়া যাবে।
advertisement
5/8
নয়া ব্যবস্থায় ‘গুরুত্বহীন’ মাধ্যমিক ৷ একাদশ-দ্বাদশে কোনও স্ট্রিম থাকবে না ৷ উচ্চমাধ্যমিকে কলা ও বিজ্ঞান তফাৎ থাকছে না ৷ বিষয় বাছাইয়ে বাধ্যবাধকতাও থাকছে না ৷ অর্থাৎ কেউ পদার্থবিদ্যার সঙ্গে চাইলে সঙ্গীত নিয়েও পড়তে পারেন। রসায়ন আর ইতিহাস একসঙ্গে পড়া যাবে।
advertisement
6/8
উচ্চশিক্ষায় একটিই নিয়ামক সংস্থা ৷ কলেজে একাধিক এন্ট্রি-এগজিট পদ্ধতি ৷ পুরো কোর্স শেষ না হলেও স্বীকৃতি ৷ প্রথম বছর শেষ করলে সার্টিফিকেট ৷ দ্বিতীয় বছর শেষ করতে পারলে ডিপ্লোমা ৷ পুরো কোর্স শেষ করলে ডিগ্রি ৷ পছন্দমতো বিষয় বেছে নিতে পারবেন পড়ুয়ারা ৷ কলেজে বিষয়ের ওপর গবেষণার সুযোগ ৷ গবেষণাপত্র গৃহীত হলে আলাদা সার্টিফিকেট ৷ প্রতীকী ছবি ।
advertisement
7/8
উচ্চশিক্ষায় উদ্ভাবন ও গবেষণায় জোর দিয়ে একগুচ্ছ নীতি বদলের ঘোষণা। উচ্চশিক্ষার নীতি নির্ধারণে থাকবে একটিই সংস্থা ৷ প্রত্যেক পড়ুয়ার জন্য অ্যাকাডেমিক ব্যাঙ্ক অফ ক্রেডিট ৷ উচ্চশিক্ষার কোর্সে ভর্তিতে কমন এনট্রান্স টেস্ট ৷ তৈরি হবে ন্যাশনাল টেস্ট এজেন্সি ৷ এমফিল উঠে যাচ্ছে, থাকছে শুধু পিএইচডি ৷
advertisement
8/8
শিক্ষক কতটা পড়ালেন, কেমন পড়ালেন। পড়ুয়ারাই বা কতটা মনোযোগী? রিপোর্ট কার্ডে তুলে উঠে আসবে মূল্যায়ন। নতুন শিক্ষানীতির খসড়া তৈরিতে ইসরোর প্রাক্তন প্রধান কে কস্তুরিরঙ্গনের নেতৃত্বে কমিটি তৈরি হয়েছিল। কমিটির ৭৫টি সুপারিশের প্রায় সবকটিই মেনে নিয়েছে মোদি সরকার।