Meghalaya Honeymoon Case: প্রেমে পাগল নাকি...রাজকে নিয়ে পালিয়ে না গিয়ে কেন স্বামী রাজাকে খুন করলেন সোনম? রাজ কি দেখে ফেলেছিল গোপন কিছু? মেঘালয় কাণ্ডে বিরাট পর্দাফাঁস
- Published by:Suman Biswas
- news18 bangla
Last Updated:
Meghalaya Honeymoon Case: রাজার পরিবার থেকে প্রশ্ন তোলা হয়েছে, রাজের সঙ্গে যদি সোনমের প্রেমের সম্পর্কই থাকে, তা হলে তাঁর সঙ্গেই পালিয়ে যেতে পারত সোনম। তার জন্য তাঁর ভাই রাজাকে খুন করতে হল?
advertisement
1/8

মেঘালয়ে রাজা রঘুবংশী হত্যাকাণ্ডে অন্যতম মূল অভিযুক্ত সোনম রঘুবংশী নিজের স্বামীকে খুন করে পালানোর সময় ছদ্মবেশে ছিল৷ সোনমকে যে গাড়িতে করে উত্তর প্রদেশে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করেছিল তার প্রেমিক রাজ, সেই গাড়ির দুই চালকই পুলিশক এই তথ্য জানিয়েছে৷ ওই দু জনই পুলিশকে জানায়, মুখ আড়াল করার জন্য বোরখা পরেছিল সোনম৷
advertisement
2/8
উত্তর প্রদেশের গাজিপুর থেকে গ্রেফতারির পর সোনম প্রথমে পুলিশের কাছে দাবি করে, তাকে অপহরণ করে গাজিপুরে ফেলে দিয়ে গিয়েছে অপহরণকারীরা৷ যদিও সোনম যে মিথ্যে কথা বলছে তা আগেই বুঝে গিয়েছিল।
advertisement
3/8
এদিকে, রাজার পরিবার থেকে প্রশ্ন তোলা হয়েছে, রাজের সঙ্গে যদি সোনমের প্রেমের সম্পর্কই থাকে, তা হলে তাঁর সঙ্গেই পালিয়ে যেতে পারত সোনম। তার জন্য তাঁর ভাই রাজাকে খুন করতে হল? এই প্রশ্ন তুলেছেন রাজা রঘুবংশীর দাদা বিপিন রঘুবংশী।
advertisement
4/8
সংবাদ সংস্থা এনআই-কে তিনি বলেন, ‘‘রাজ চাইলে আগেই সোনমকে নিয়ে পালাতে পারত। কিন্তু ভাইকে কেন খুন করতে হল ওদের?’’ রাজাকে কেন খুন করা হল, আসল কারণের খোঁজ চালাচ্ছেন তদন্তকারীরাও।
advertisement
5/8
দ্য টাইমস অফ ইন্ডিয়া-তে মেঘালয় পুলিশের তদন্তকারীরা মোহিত এবং পীযূষ নামে দু জন গাড়ি চালককে খুঁজে বের করে পুলিশ৷ এই দু জন মিলেই একটি গাড়িতে করে মেঘালয় থেকে উত্তর প্রদেশ পৌঁছে দিয়েছিল৷ গত ৮ জুন সোনমকে উত্তর প্রদেশ পৌঁছে দিতে ওই দুই গাড়ি চালককে ভাড়া করা হয়।
advertisement
6/8
ওই দুই চালকই পুলিশকে জানিয়েছেন, গাড়ির ভিতরে বোরখা পরে বসেছিল সোনম৷ এমন কি, মেঘালয় থেকে বেনারস পর্যন্ত ১০০০ কিলোমিটার রাস্তায় সোনম রাস্তার ধারের কোনও ধাবাতেও গাড়ি থামাতে দেয়নি সে৷ শেষ পর্যন্ত বারাণসী থেকে আরও ৯০ কিলোমিটার দূরে ৯ জুন রাতে গাজিপুরের একটি ধাবাতে দেখা মেলে সোনমের৷ সেখান থেকেই পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে৷
advertisement
7/8
পূর্ব খাসি পাহাড় জেলার পুলিশ সুপার বিবেক সিয়েম জানিয়েছেন, শনিবার সোনম এবং রাজের ১৩ দিনের বিচারবিভাগীয় হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। ওই আদালতের সরকারি পাবলিক প্রসিকিউটার তুষার চন্দ জানান, পুলিশ নতুন করে ওই দু'জনক নিজেদের হেফাজতে চায়নি। বরং তদন্তকারী আধিকারিকই সোনম এবং রাজকে বিচারবিভাগীয় হেফাজতে রাখার জন্য আবেদন করেন।
advertisement
8/8
এদিকে, রাজার ভাই সচিনের দাবি, এত দিন নিজেদের হেফাজতে রাখলেও খুনের পিছনে কী কারণ তা জানতে পারেনি পুলিশ। এই নিয়ে রাজ একটাও কথা বলেনি। তাই তাদেরকে নিজেদের হেফাজতে রাখার মেয়াদ কেন পুলিশ বাড়াতে পারেনি তা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তিনি। রাজের দাদা বলেন, ‘রাজ চাইলে আগেই সোনমকে নিয়ে পালাতে পারত। কিন্তু সে কেন রাজাকে খুন করল?’ সেই উত্তর খুঁজছে পুলিশও।