TRENDING:

Meghalaya Couple Case: চকচকে ধারাল একটা চাপাতি...ধরিয়ে দিল সোনমকে! পুলিশ যেভাবে বুঝল রাজা খুনে মেয়েটাই আসল কালপ্রিট..

Last Updated:
মধুচন্দ্রিমা সত্ত্বেও, রাজা এবং সোনম কোনও ফেরার টিকিট বুক করেননি। সোনমের কার্যকলাপই সন্দেহজনক ছিল। ঘটনার পর, সে নিখোঁজ হয়ে যায় এবং বাংলা, বিহার পেরিয়ে সরাসরি গাজিপুরে চলে আসে। মোবাইল রেকর্ড এবং চ্যাট হিস্ট্রি থেকে জানা যায়, সোনম তার কর্মচারী রাজ কুশওয়াহার সাথে ক্রমাগত যোগাযোগ রাখত।
advertisement
1/8
চকচকে ধারাল একটা চাপাতি...ধরিয়ে দিল সোনমকে! পুলিশ যেভাবে বুঝল মেয়েটাই আসল কালপ্রিট..
পাঁচ বছরের ছোট প্রেমিক রাজ কুশওয়াহা৷ আর ৫ বছরের বড় স্বামী রাজা রঘুবংশী৷ মাঝে সোনম রঘুবংশী৷ রাজা রঘুবংশী মনে হয় ঘুণাক্ষরেও টের পাননি এমন ত্রিকোণ প্রেমের৷ যার জেরে প্রাণটাই খোয়াতে হল তাঁকে৷ কিন্তু, কীভাবে পুলিশ বুঝতে পারল, যে স্থানীয় কোনও ব্যক্তি নয়, রাজা রঘুবং শীর খুনের পিছনে অন্য কেউ রয়েছে, বরং থাকতে পারে খোদ তাঁর নিজের স্ত্রী সোনম, উত্তর লুকিয়ে আছে ছোট্ট ক্লুয়ের ভিতর৷
advertisement
2/8
দীর্ঘ ১১ দিন নিখোঁজ থাকার পরে গত ২ জুন সোহরার ওয়েইসাওডং জলপ্রপাতের কাছে খাদের নীচে পচাগলা অবস্থায় রাজা রঘুবংশীর মৃতদেহ আবিষ্কার হয়৷ সেই মৃতদেহের কাছেই মেলে একটি চাপাতি বা দাঁ৷ যা হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটনে একটা গুরুত্বপূর্ণ সূত্র হিসেবে প্রমাণিত হয়।
advertisement
3/8
পুলিশের প্রথম নজরে আসে, ওই ধারাল অস্ত্রটি দেখতে স্ট্যান্ডার্ড দাঁ-এর মতো হলেও, তার মধ্যে অফিসাররা দ্রুত অস্বাভাবিক বিষয় লক্ষ্য করেন৷
advertisement
4/8
একঝলক দেখেই আন্দাজ করতে পারেন, এই চাপাতি স্থানীয় অঞ্চলে ব্যবহৃত ঐতিহ্যবাহী খাসি-ধাঁচের চাপাতির সাথে মেলে না। তাছাড়া, চাপাতিটি একেবারে নতুন বলে মনে হচ্ছিল৷ স্থানীয় কারও মালিকানাধীন হাতিয়ার হলে তা ব্যবহারের চিহ্ন থাকত চাপাতির ফলায়৷
advertisement
5/8
কিন্তু, খুনে ব্যবহৃত দাঁ-টি ছিল নতুন, যেন প্রথম বার ব্যবহৃত হয়েছে৷ এর ফলায় কোনও ঘষা চিহ্ন ছিল না। তখনই তদন্তকারীরা সন্দেহ করতে শুরু করেন যে, অস্ত্রটি নিশ্চই এলাকার বাইরে থেকে আনা হয়েছিল, সম্ভবত এই খুনের উদ্দেশ্যেই এর আগে আগে কেনা হয়েছিল৷ খুনিরা নিজেরাই বাইরে থেকে এনেছিল এটা।
advertisement
6/8
এই ছোট্ট কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ ক্লু থেকেই পুলিশ বুঝতে পারে, এই খুন কোনও তাৎক্ষণিক সহিংসতার ঘটনা নয়, বরং পূর্বপরিকল্পিত এবং সাবধানতার সাথে পরিকল্পিত।
advertisement
7/8
মধুচন্দ্রিমা সত্ত্বেও, রাজা এবং সোনম কোনও ফেরার টিকিট বুক করেননি। সোনমের কার্যকলাপই সন্দেহজনক ছিল। ঘটনার পর, সে নিখোঁজ হয়ে যায় এবং বাংলা, বিহার পেরিয়ে সরাসরি গাজিপুরে চলে আসে। মোবাইল রেকর্ড এবং চ্যাট হিস্ট্রি থেকে জানা যায়, সোনম তার কর্মচারী রাজ কুশওয়াহার সাথে ক্রমাগত যোগাযোগ রাখত।
advertisement
8/8
পুলিশের মতে: খুনের পদ্ধতিটি পেশাদার এবং পূর্বপরিকল্পিত বলে মনে হচ্ছে। খুনের অস্ত্র, ভ্যান এবং সোনমের কার্যকলাপ এটিকে একটি সাধারণ হত্যাকাণ্ডে পরিণত করে না। ট্রানজিট রিমান্ডের পরে মেঘালয় পুলিশ সোনমকে শিলং নিয়ে যাবে। রাজ কুশওয়াহার কল রেকর্ড, ভ্যানের চালক এবং খুনের অস্ত্রের উৎস সম্পর্কে বিস্তারিত তদন্ত করা হচ্ছে। নিহত রাজার পরিবার ঘটনার সিবিআই তদন্ত দাবি করেছে৷
বাংলা খবর/ছবি/দেশ/
Meghalaya Couple Case: চকচকে ধারাল একটা চাপাতি...ধরিয়ে দিল সোনমকে! পুলিশ যেভাবে বুঝল রাজা খুনে মেয়েটাই আসল কালপ্রিট..
দেশের সব লেটেস্ট খবর ( National News in Bengali ) এবং বিদেশের সব খবর ( World News in Bengali ) পান নিউজ 18 বাংলায় ৷ দেখুন ব্রেকিং নিউজ এবং টপ হেডলাইন নিউজ 18 বাংলার লাইভ টিভিতে ৷ ডাউনলোড করুন নিউজ 18 বাংলার অ্যাপ অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস-এ ৷ News18 Bangla-কে গুগলে ফলো করতে ক্লিক করুন এখানে ৷
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল