Manasarovar Yatra: জুনেই শুরু কৈলাস মানসরোবর যাত্রা, নাথু লা আর লিপুলেখ লা হতে চলেছে অভিবাসন পোস্ট, বিজ্ঞপ্তি জারি করল সরকার
- Reported by:Trending Desk
- Published by:Sanjukta Sarkar
Last Updated:
প্রত্যেক বছর জুন-সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে কৈলাস মানসরোবর যাত্রার আয়োজন করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। আর এই তীর্থযাত্রার আয়োজন হয় দুটি রুট বা দুটি পথ – লিপুলেখ পাস এবং নাথু লা পাসের মাধ্যমে। আগামী ৩০ জুন ২০২৫ তারিখে শুরু হতে চলেছে এই তীর্থযাত্রা।
advertisement
1/6

শুরু হতে চলেছে কৈলাস মানসরোবর যাত্রা। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে সোমবার বিজ্ঞপ্তি জারি করে এই তীর্থযাত্রার ক্ষেত্রে ভারতের এন্ট্রি এবং এক্সিট পয়েন্টের বিষয়ে জানানো হল। তীর্থযাত্রীদের জন্য অস্থায়ী ভাবে সিকিমের নাথু লা এবং উত্তরাখণ্ডের লিপুলেখ লা (গুঞ্জি)-তে অভিবাসনের চেকপোস্ট হিসেবে ধার্য করেছে সরকার।
advertisement
2/6
প্রত্যেক বছর জুন-সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে কৈলাস মানসরোবর যাত্রার আয়োজন করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। আর এই তীর্থযাত্রার আয়োজন হয় দুটি রুট বা দুটি পথ – লিপুলেখ পাস এবং নাথু লা পাসের মাধ্যমে। আগামী ৩০ জুন ২০২৫ তারিখে শুরু হতে চলেছে এই তীর্থযাত্রা। যা চলবে অগাস্টের শেষ পর্যন্ত।
advertisement
3/6
কোভিড ১৯ অতিমারীর পর এবারেই হতে চলেছে প্রথম কৈলাাস মানসরোবর যাত্রা। অতিমারীর জন্য ২০২০ সালে তা স্থগিত হয়ে গিয়েছিল। তবে এরপর তা স্থগিত হয়েছিল ভারত-চিন সামরিক অচলাবস্থার জেরে।
advertisement
4/6
একটি বিজ্ঞপ্তিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে যে, ভারতে প্রবেশ এবং এই দেশ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার জন্য পূর্ব সিকিমের নাথু লা চেক পোস্টকে অস্থায়ী ভাবে অনুমোদিত অভিবাসন চেকপোস্ট হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে। এই তীর্থযাত্রা সম্পন্ন করার জন্য তীর্থযাত্রীদের কাছে বৈধ ভ্রমণ সংক্রান্ত নথি থাকতেই হবে।
advertisement
5/6
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে এপ্রিল মাসে একটি বিবৃতি জারি করে বলা হয়েছিল যে, চলতি বছর উত্তরাখণ্ড রাজ্যের লিপুলেখ পাস-এর মাধ্যমে ৫টি ব্যাচ এবং সিকিম রাজ্যের নাথু লা পাস-এর মাধ্যমে ১০টি ব্যাচে যাত্রীরা তীর্থযাত্রায় অংশগ্রহণ করবেন। প্রত্যেকটি ব্যাচেই থাকবে ৫০ জন করে তীর্থযাত্রী। প্রত্যেক বছর শয়ে শয়ে তীর্থযাত্রী এই যাত্রায় সামিল হন। বলাই বাহুল্য যে, ধর্মীয় মূল্যবোধ এবং সাংস্কৃতিক তাৎপর্যের কারণে এই যাত্রা ভীষণই উল্লেখযোগ্য।
advertisement
6/6
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ তীর্থস্থান হল কৈলাস মানসরোবর। আর এই তীর্থস্থানটিকে ভগবান শিবের আবাসস্থল বলে গণ্য করা হয়। শুধু হিন্দুদের জন্য নয়, জৈন এবং বৌদ্ধদের জন্যও এই তীর্থস্থানের ধর্মীয় তাৎপর্য রয়েছে। ধর্মীয় কারণে যাঁরা কৈলাস মানসরোবর দর্শনে যেতে চাইছেন, সেই সমস্ত ভারতীয় নাগরিকদের কাছে বৈধ ভারতীয় পাসপোর্ট থাকা আবশ্যক।