Ind vs Pak: ‘ইঁটটি মারলে পাটকেলটি খেতে হয়’- পাকিস্তানকে রাখঢাক না করে সোজা কথায় ঝামা ঘষল ভারত, বলল T-র মানে জানেন তো
- Published by:Debalina Datta
- news18 bangla
Last Updated:
India Pakistan Relation: পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর যখন এসসিও সম্মেলনে অংশ নিতে ইসলামাবাদে যান, তখন পাকিস্তানের প্রত্যাশা বেড়ে যায়।
advertisement
1/5

পাকিস্তান কখনোই ভারতকে খোঁচা মারার কোনও সুযোগ ছাড়ে না। একদিন আগে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কে - সম্পর্কের অবনতির জন্য ভারতকে দায়ী করেন। তিনি বলেছেন- কোনও সম্পর্কই একতরফা হতে পারে না। একটি ভাল সম্পর্কের জন্য সবসময় দুইজন মানুষ লাগে। তিনি এটিকে ট্যাঙ্গো সম্পর্কের জন্য T বলেছেন।
advertisement
2/5
ভারতের পক্ষ থেকে বিবৃতিতে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রক প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিল যে ইসহাক দার এমন কথা আর কখনও বলবেন না। বিদেশ মন্ত্রক তাঁকে টি-র আসল অর্থ বুঝিয়ে দিল।
advertisement
3/5
ইসহাক দারের বক্তব্যের বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রকের পক্ষে প্রতিক্রিয়া জানতে চাওয়া হলে তিনি সরাসরি পাকিস্তানের সঙ্গে বন্ধুত্ব না থাকার কারণ ব্যাখ্যা করেন। বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেছেন, পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্য যতদূর সম্ভব, তিনি ট্যাঙ্গো শব্দটি ব্যবহার করেছেন। এতে T শব্দের সঠিক অর্থ ট্যাঙ্গো নয় টেররিজিম অর্থাৎ সন্ত্রাসবাদ। ভারত বছরের পর বছর ধরে বলে আসছে যে, পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নত হতে পারে শুধুমাত্র একটি শর্তে, যখন তারা সন্ত্রাসবাদের রাস্তা ছাড়বে। এই কাজ না হলে কোনও ধরনের কথাবার্তা এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই৷
advertisement
4/5
কেন সম্পর্কের অবনতি হয়েছে?আতঙ্কবাদী হামলা পাঠিয়ে ভারতে ক্রমাগত সমস্যা তৈরি করে চলেছে পাকিস্তান। পুলওয়ামা হামলার সময় ভারত তখনও লড়াই করছিল। এরপর ভারত পাকিস্তানের বালাকোটে ঢুকে জইশ-ই-মহম্মদের সন্ত্রাসবাদী প্রশিক্ষণ শিবিরে বোমা হামলা করে। এ কারণে সম্পর্ক খুবই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। ৫ অগাস্ট, ২০১৯-এ, যখন ভারত কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা সরিয়ে দেয়, তখন পাকিস্তান হতবাক হয়ে যায়। অনেক শব্দবাজি ছিল। এ কারণে সম্পর্ক অতল গহ্বরে চলে যায়। ভারতও পাকিস্তানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক কমিয়েছে।
advertisement
5/5
জয়শঙ্করের চলে যাওয়ায় প্রত্যাশা বেড়ে গিয়েছিলপররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর যখন এসসিও সম্মেলনে অংশ নিতে ইসলামাবাদে যান, তখন পাকিস্তানের প্রত্যাশা বেড়ে যায়। জয়শঙ্কর বলতে থাকেন যে তিনি একটি দায়িত্বশীল দেশ বলেই শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নিতে এসেছেন। তবে পাকিস্তানে সুখ ছিল। জয়শঙ্কর এবং ইসহাক দারের মধ্যে বৈঠকের ছবি ব্যাপকভাবে শেয়ার করা হয়েছিল। কিন্তু তারপরও ভারতের অবস্থান নরম হয়নি। ভারত সাফ জানিয়ে দিয়েছে যে সন্ত্রাসবাদী আক্রমণ বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত আলোচনা হতে পারে না।