ব্রহ্মোসের আঘাতে কাঁপছে পাকিস্তান! ICU-তে রহিম ইয়ার খান, মুনিরের প্রার্থনাও কাজে আসল না!
- Published by:Tias Banerjee
Last Updated:
Air Base: পাকিস্তান শুধু তার বিমানঘাঁটি নয়, হারাচ্ছে সামরিক মর্যাদা ও মনোবলও। ‘অপারেশন সিঁদুর’-এর এই দুঃস্বপ্ন এখনও ছাড়েনি ইসলামাবাদকে।
advertisement
1/8

ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’-এর ব্রহ্মোস ক্ষেপণাস্ত্র হানায় পাকিস্তানের রহিম ইয়ার খান বিমানঘাঁটিতে এমন তাণ্ডব নেমে আসে যে এখনও পর্যন্ত তা কার্যক্ষম হয়নি।
advertisement
2/8
একের পর এক ‘নোটিস টু এয়ারমেন’ (NOTAM) জারি করে সেই রানওয়ে বন্ধ রাখা হয়েছে আগামী ৫ অগস্ট পর্যন্ত। দুই মাস কেটে গেলেও পাকিস্তান ক্ষয়ক্ষতির ক্ষত মেরামত করতে পারেনি।
advertisement
3/8
ভারতের এই স্ট্র্যাটেজিক অভিযানের সবচেয়ে বড় প্রভাব পড়েছে পাকিস্তানের দক্ষিণের গুরুত্বপূর্ণ ঘাঁটি রহিম ইয়ার খানে, যা ভারতের রাজস্থানের সীমান্তের কাছে অবস্থিত। মে মাসের শুরুতে চালানো এই আক্রমণে এতটাই ক্ষতি হয়েছে যে, এখনও পর্যন্ত রানওয়ের গর্ত ভরাট করা সম্ভব হয়নি।
advertisement
4/8
প্রথমে ১০ মে সন্ধ্যায় বন্ধ করা হয় ঘাঁটি, পরে একের পর এক সময়সীমা বাড়িয়ে তা ৫ অগস্ট পর্যন্ত বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয় পাকিস্তান এয়ারপোর্ট অথরিটি।
advertisement
5/8
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মে মাসের শেষ দিকে রাজস্থানের বিকানেরে এক সভায় বলেছিলেন, "রহিম ইয়ার খান এখন ICU-তে পড়ে আছে।" সেই কথা এখন যেন বাস্তবে রূপ নিচ্ছে।
advertisement
6/8
শুধু রহিম ইয়ার খানই নয়, আরও একাধিক পাকিস্তানি ঘাঁটিতে আঘাত হেনেছে ভারত— যেমন নূর খান (চাকলা), রফিকি (শোরকোট), মুরিদ (চকওয়াল), ও চুনিয়ানে। নূর খানে ধ্বংস হয়েছে পরিবহন বিমান, চুনিয়ানে ধ্বংস হয়েছে টেকনিক্যাল ফেসিলিটিজ।
advertisement
7/8
বাহাওয়ালপুরে অবস্থিত জইশ-ই-মহম্মদের ‘মারকাজ সুবহান আল্লাহ’ নামে সন্ত্রাসবাদী ট্রেনিং ক্যাম্পও এই হামলায় গুঁড়িয়ে যায়। সূত্র মারফত জানা গেছে, জইশের নেতৃত্ব এখন নতুন কোনও ঘনবসতিপূর্ণ জায়গায় লুকানোর চেষ্টা করছে যাতে ভারতীয় নজরদারি থেকে পালানো যায়।
advertisement
8/8
এই অভিযানের মাধ্যমে ভারত শুধুমাত্র সামরিক প্রতিশোধ নেয়নি, স্পষ্ট বার্তা দিয়েছে যে এখন থেকে কথা নয়, জবাব আসবে কড়া অ্যাকশনে। ব্রহ্মোসের গতি, নিখুঁত নিশানা ও বিধ্বংসী ক্ষমতা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা পরিকাঠামোতে এমন ফাটল ধরিয়েছে, যা সহজে মেরামত সম্ভব নয়।