দ্বিতীয় সন্তানের জন্ম দিতে চলেছিলেন তরুণী, ডাক্তার এমন এক প্রশ্ন করলেন, জেল হয়ে গেল স্বামীর!
- Published by:Tias Banerjee
Last Updated:
দ্বিতীয় সন্তানের জন্ম দিতে চলেছেন তিনি। পাঁচ বছরের বিবাহিত জীবনের পর যখন সেই তরুণী গর্ভপরীক্ষার জন্য তাঁর স্বামীর সঙ্গে হাসপাতালে যান, তখনই ফাঁস হয় চাঞ্চল্যকর তথ্য!
advertisement
1/7

পাঁচ বছর আগে বিয়ে। প্রথম সন্তান ইতিমধ্যেই রয়েছে, আর দ্বিতীয় সন্তানকে ঘিরে ছিল অজস্র স্বপ্ন। সেই আনন্দই এখন বিষাদে পরিণত। কী হল এই দম্পতির সঙ্গে? জানলে সচেতন হবেন অনেকেই।
advertisement
2/7
চেকআপের জন্য হাসপাতালে গেলে, চিকিৎসক যখন গর্ভবতী মহিলার বয়স জানতে চান, তখনই শুরু হয় সমস্যার সূত্রপাত। মহিলা স্পষ্ট করে নিজের বয়স বলতে পারেননি। সন্দেহ জাগে চিকিৎসকের।
advertisement
3/7
পাঁচ বছরের দাম্পত্য, ঘরে এক সন্তানের হাসি… সবই যেন ভেঙে পড়ল এক লহমায়। মহারাষ্ট্রের শিয়ে এলাকায় ঘটে যাওয়া এই ঘটনার কেন্দ্রে রয়েছে এক তরুণ দম্পতি। নথিপত্র খতিয়ে দেখতেই সামনে আসে চাঞ্চল্যকর তথ্য!
advertisement
4/7
নথি অনুযায়ী, মেয়েটির বয়স ১৭। অর্থাৎ বিয়ের সময় তাঁর বয়স ছিল ১২ বা ১৩ বছরের আশেপাশে। তিনি এখন দ্বিতীয়বার মা হতে চলেছেন। চিকিৎসক সঙ্গে সঙ্গেই বিষয়টি পুলিশ ও সমাজকল্যাণ দফতরে জানান। আর তখনই সক্রিয় হয় প্রশাসন।
advertisement
5/7
আইনের কষাঘাত এতটাই কঠোর যে, নিজেই স্বামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করতে বাধ্য হন ওই তরুণী। একদিকে স্বামীর প্রতি ভালবাসা, অন্যদিকে গর্ভে বেড়ে ওঠা সন্তান, আর সামনে ঠায় দাঁড়িয়ে আইন—এই ত্রিশঙ্কু অবস্থায় মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন ওই তরুণী।
advertisement
6/7
চিকিৎসকদের মতে, এত অল্প বয়সে মা হওয়া মেয়েটির ও তার অনাগত সন্তানের জীবনের ঝুঁকি অনেকটাই বেশি। ইতিমধ্যে অভিযুক্ত স্বামীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। চলছে আইনি প্রক্রিয়া।
advertisement
7/7
⚖️ POCSO আইনের সংক্ষিপ্ত প্রেক্ষাপট: ভারতে নাবালিকার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক অপরাধ হিসেবে গণ্য হয়, Protection of Children from Sexual Offences (POCSO) Act অনুযায়ী। বয়স ১৮-র কম হলে বৈবাহিক সম্পর্ক বৈধ হলেও শারীরিক সম্পর্ক বেআইনি হয়ে দাঁড়ায়। এই আইন অনুযায়ী অপরাধের শাস্তি অত্যন্ত কঠোর।