advertisement
1/7

সকল নেতাদের তুলনায় অটলবিহারি বাজপেয়ীকে সবচেয়ে ধর্মনিরপেক্ষ নেতা বলা হতো। বিরোধী নেতারাও তাঁর প্রশংসা করতেন। বাজপেয়ীর ধর্মনিরপেক্ষ নেতৃত্বের জন্যই এনডিএ ২৩টি দলের সাথে সরকার গঠন করেছিল এবং তার মেয়াদ শেষ করেছিল।
advertisement
2/7
১৯৭৭ সালে মোরারজি সরকারের বিদেশমন্ত্রী হন বাজপেয়ী। বিদেশমন্ত্রী হিসেবে তিনিই রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ সভায় প্রথম হিন্দিতে বক্তৃতা দিয়েছিলেন।
advertisement
3/7
অটল সরকারের আমলেই ফের পোখরান৷ ১৯৯৮ সালে ১১ মে তারিখেই রাজস্থানের পোখরানে সফল ভাবে পরমাণু বোমা পরীক্ষা করেছিল ভারত৷ যা ছিল ভারতের দ্বিতীয় পরমাণু পরীক্ষা৷ ইতিহাস সৃষ্টি করেছিল ভারতীয় বিজ্ঞানীরা৷
advertisement
4/7
অটলবিহারী বাজপেয়ীর প্রধানমন্ত্রিত্বেই ১৯৯৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে শুরু হয়েছিল দিল্লি-লাহোর বাস পরিষেবা ৷ পাকিস্তানের পারভেজ মুশাররফের সঙ্গে হাত মেলান অটলবিহারী বাজপেয়ী৷
advertisement
5/7
১৯৫১ সালে বাজপেয়ী আরএসএসের সাহায্যে ভারতীয় জনসংঘ পার্টি গঠন করেন, এই পার্টিতে শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জীর মতো নেতাও ছিলেন।উত্তরপ্রদেশের বলরামপুর লোকসভা কেন্দ্র থেকে নির্বাচিত হন তিনি ৷ ২০০৯ সাল পর্যন্ত তিনি ছিলেন লখনউয়ের সাংসদ
advertisement
6/7
গোবিন্দআচার্য, তখনকার এক শীর্ষনেতা বাজপেয়ীকে বলেছিলেন যে তিনি মুখস পরেন৷ এই শুনে বাজপেয়ী এতটাই খুব্দ হয়েছিলেন যে তিনি গোবিন্দআচার্য কে দল থেকে বহিষ্কার করেন
advertisement
7/7
অটলবিহারী বাজপেয়ী ও লালকৃষ্ণ আডবাণী জেন ভারতীয় রাজনীতির রাম-লখন ৷ জনসংঘের শুরু থেকেই দুইজন একে অপরের সহযোগী ছিলেন। প্রথমবার যখন বাজপেয়ী বিধানসভা ভোটে প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হন তখন দলের সভাপতি আডবাণী ৷ আর বিজেপি যাতে জেতে সেই জন্য তিনি বাজপেয়ীর নাম দেন ৷