Photos: একটারই দাম ৪২ লাখ! গাড়ি-বাড়ি নয়, এই ষাঁড় কিনতে হলে নিতে হবে বড় অঙ্কের ব্যাঙ্ক লোন!
- Published by:Satabdi Adhikary
Last Updated:
খাবার বলতে গুড়, মুগ, ভুট্টা, জোয়ার। গির গোযতন সংস্থার মালিক রমেশভাই রূপারেলিয়া তাঁর বন্ধু প্রভাত সিং গঙ্গানার কাছ থেকে ৪২ লক্ষ টাকা দিয়ে এই নন্দী ষাঁড়টি কিনেছিলেন। যার জন্য রমেশভাই ঋণও নিয়েছেন।
advertisement
1/6

মানুষ নিজের জন্য বাড়ি, গাড়ি ও জমি কিনতে লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে। কিন্তু, কখনও শুনেছেন, একটা ষাঁড় কিনতে কেউ লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করেছে।
advertisement
2/6
রাজকোটের গোন্ডালের এক ব্যক্তি৷ নাম রমেশভাই রূপারেলিয়া৷ তিনি গো-যতন নামের একটি সংস্থার মালিক৷ ৪২ লক্ষ টাকা দিয়ে তিনিই কিনেছেন এই বিশেষ ষাঁড়৷ কিন্তু, একটা ষাঁড়ের দাম ৪২ লক্ষ টাকা কেন? কী এমন বিশেষত্ব আছে এর মধ্যে? কী তার গুণাগুণ?
advertisement
3/6
এই গির রুদ্র নন্দীর প্রজাতির ষাঁড়ের বিশেষত্ব হল , এটি দেশীয় প্রজাতির ষাঁড়ের মধ্যে সবচেয়ে উৎকৃষ্ট । এর কথা বেদেও এর বর্ণিত রয়েছে বলে দাবি করেন গুজরাতের মানুষ।
advertisement
4/6
এই ষাঁড়ের সন্তানদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা চমৎকার৷ সন্তান গাভি হলে , তা দুধও দেয় বেশি।
advertisement
5/6
নন্দীর খাবার বলতে গুড়, মুগ, ভুট্টা, জোয়ার। গির গোযতন সংস্থার মালিক রমেশভাই রূপারেলিয়া তাঁর বন্ধু প্রভাত সিং গঙ্গানার কাছ থেকে ৪২ লক্ষ টাকা দিয়ে এই নন্দী ষাঁড়টি কিনেছিলেন। যার জন্য রমেশভাই ঋণও নিয়েছেন।
advertisement
6/6
গুজরাতে এই ষাঁড় নন্দী প্রজাতির ষাঁড় হিসাবে পরিচিত৷ রমেশভাই রূপারেলিয়ার বলেন, "এই রাজওয়াড়ি নন্দীটি ৪২ লক্ষ টাকায় কেনা। এটা আমার বিনিয়োগ বলতে পারেন। গির গো-যতন সংস্থার মাধ্যমে প্রায় শতাধিক পরিবার কর্মসংস্থান করে। এই প্রতিষ্ঠানের ২৫০টি গাভী রয়েছে। এই ষাঁড় ভবিষ্যতে বাছুরের উৎপাদন করতে পারবে। পাঁচ বছরে এই বিনিয়োগের দশগুণ রিটার্ন পাব বলে আমার বিশ্বাস।"