ব্রেকফাস্ট স্কিপ করছেন? সাবধান, না-হলে আজই শরীরে হানা দেবে এইসব প্রাণঘাতী রোগ!
- Published by:Shubhagata Dey
Last Updated:
Never skip breakfast here the effects: সকালে ওঠার পরে সঠিক খাবার খাওয়া বাঞ্ছনীয়। যাতে দিনের শুরুতেই পর্যাপ্ত এনার্জি পাওয়া যায়।
advertisement
1/11

*সকালে ঘুম থেকে ওঠার পরে যে ভাবনাটা সবার আগে মাথায় আসে, সেটা হল ব্রেকফাস্টে কী খাব! আর সবথেকে মজার বিষয় হল, এটাই কিন্তু দিনের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত। প্রতীকী ছবি।
advertisement
2/11
*কিন্তু কেন? আসলে আমরা রাতে প্রায় ৬ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমোই। আর তার জন্য এই গোটা সময়টা কিছুই খাওয়া হয় না। অর্থাৎ পেট খালিই থাকে। তাই সকালে ওঠার পরে সঠিক খাবার খাওয়া বাঞ্ছনীয়। যাতে দিনের শুরুতেই পর্যাপ্ত এনার্জি পাওয়া যায়। প্রতীকী ছবি।
advertisement
3/11
*স্বাস্থ্যকর অথচ পেট ভর্তি রাখে, এমন ব্রেকফাস্ট শরীরে এনার্জির জোগান দেওয়ার পাশাপাশি নিউট্রিয়েন্ট এবং মিনারেলেরও জোগান দেয়। যাতে কাজের সময় শরীরে কোনও সমস্যা না-হয়। ফলে বোঝাই যাচ্ছে, ব্রেকফাস্ট কতটা গুরুত্বপূর্ণ। তাই এটা বাদ দিলে চলবে না। প্রতীকী ছবি।
advertisement
4/11
*ওজন হ্রাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ব্রেকফাস্ট: যাঁরা ওজন কমানোর চেষ্টায় রয়েছেন, তাঁদের নিয়মিত ব্রেকফাস্ট করতে হবে। এক দিনের জন্যও তা বাদ দিলে চলবে না। তাই ঘুম থেকে ওঠার পরে স্বাস্থ্যগুণে ভরপুর ব্রেকফাস্ট করে পেট ভরাতে হবে। এতে সারা দিনে বারবার খিদেও পাবে না এবং অতিরিক্ত খাওয়ার অভ্যেসও কেটে যাবে। প্রতীকী ছবি।
advertisement
5/11
*শুধু তা-ই নয়, উল্টোপাল্টা বা অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার প্রবণতাও কমে যাবে। ওবেসিটি থেকে মুক্তি পেতে চাইলে তাই নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ব্রেকফাস্ট মাস্ট। প্রতীকী ছবি।
advertisement
6/11
*হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য ভাল: স্বাস্থ্যকর ব্রেকফাস্ট করে দিনটা শুরু করলে সর্বোপরি স্বাস্থ্যও ভাল থাকবে। এমনকী মারণ হৃদরোগের ঝুঁকিও অনেকাংশে কমে যাবে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, যাঁরা ব্রেকফাস্ট করেন না, তাঁদের ধমনী অবরুদ্ধ হয়ে যায়। এ-ছাড়া উচ্চ কোলেস্টেরল, হাইপারটেনশন, ওবেসিটি এবং আরও অন্যান্য লাইফস্টাইলজনিত রোগের আশঙ্কা তৈরি করে দেয়। আর এই সব রোগের কারণে বাড়ে হার্ট অ্যাটাক কিংবা স্ট্রোকের ঝুঁকি। প্রতীকী ছবি।
advertisement
7/11
*কমে ডায়াবেটিসের ঝুঁকিও: গবেষণায় এ-ও দেখা গিয়েছে যে, নিয়মিত ভাল ব্রেকফাস্ট করলে ডায়াবেটিসের মতো রোগের ঝুঁকিও কমে যায়। আসলে এটি রক্তে ইনসুলিন বৃদ্ধির মাত্রা কমিয়ে দেয়। সেই সঙ্গে ইনসুলিন রেজিস্টেন্সও প্রতিরোধ করে। ফলে নিয়মিত যদি ব্রেকফাস্ট না-করা হয়, তা-হলে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি তৈরি হয়। প্রতীকী ছবি।
advertisement
8/11
*মস্তিষ্কের জন্য উপকারী: ব্রেকফাস্ট নিয়মিত করার অভ্যেস গড়ে তুললে মস্তিষ্কের বিকাশেও সুবিধা হয়। মস্তিষ্ক সুস্থ থাকে। এমনকী লক্ষ্য করলে দেখা যাবে যে, শর্ট-টার্ম মেমোরিও উন্নত হয়। ফলে কোনও কিছুতে মনোনিবেশ করার ক্ষেত্রেও সুবিধা হয় আর কাজকর্মও ভাল হয়। প্রতীকী ছবি।
advertisement
9/11
*জাঙ্ক ফুড থেকে বিরত রাখতে সহায়ক: ব্রেকফাস্ট না-করলে সারা দিন ধরে খিদে পেতে থাকে। যার ফলে জাঙ্ক ফুড খাওয়ার অভ্যেস তৈরি হয়। শুধু তা-ই নয়, ব্রেকফাস্ট না-করা হলে সারা দিন ধরে ক্লান্তি ভাব আসে। কোনও কাজেই এনার্জি পাওয়া যায় না। তাই ব্লাড সুগার, ইনসুলিন এবং এনার্জির মাত্রা সঠিক রাখতেও নিয়ম মেনে ব্রেকফাস্ট করা জরুরি। মস্তিষ্ককের কার্যকারিতাও বজায় থাকে। নিয়মিত সময়ে ব্রেকফাস্ট করলে মেটাবলিজমের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। প্রতীকী ছবি।
advertisement
10/11
*শরীরে নিউট্রিয়েন্টের জোগান: দেহ যাতে প্রয়োজনীয় জরুরি নিউট্রিয়েন্টস, ভিটামিন, মিনারেলের জোগান পায়, তার জন্য প্রতিদিন নিয়ম করে স্বাস্থ্যকর ব্রেকফাস্ট করা উচিত। তাই প্রাতরাশের খাদ্যতালিকায় প্রোটিন, হোল গ্রেন, পালিশ করা নয় এমন ডাল, লো-ফ্যাট দুগ্ধজাত খাবার, টাটকা ফল, শাক-সবজি যোগ করতে হবে। এতে গোটা দিন এনার্জিতে ভরপুর থাকা তো যাবেই, সেই সঙ্গে নানা রোগের আশঙ্কাও কমিয়ে ফেলা যাবে। প্রতীকী ছবি।
advertisement
11/11
*ফলে বোঝাই যাচ্ছে যে, ঘুম থেকে ওঠার পর যে খাবার খাওয়া হয়, সেটা সবথেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। সুস্থ থাকার জন্য তাই এটা বাদ দিলে চলবে না। প্রতীকী ছবি।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
ব্রেকফাস্ট স্কিপ করছেন? সাবধান, না-হলে আজই শরীরে হানা দেবে এইসব প্রাণঘাতী রোগ!