Winter Health Tips: ঠেসে ঠেসে ভরা ক্যালসিয়াম, ভিটামিন সি! ১ চামচেই সারে কঠিন-জটিল জেদি রোগ! নাক সিঁটিয়ে লাভ নেই, খুঁজে কিনুন
- Published by:Shubhagata Dey
- hyperlocal
- Reported by:Buddhadev Bera
Last Updated:
Winter Health Tips: শীতে জঙ্গলমহলে লাল পিঁপড়ে অর্থাৎ কুরকুট পাওয়া যায়। বহু মানুষ এই কুরকুট খেয়ে থাকে। কুরকুটের স্বাদ টক। প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এবং ক্যালসিয়াম রয়েছে কুরকুটের মধ্যে। মূলত কুরকুট খেলে সর্দি কাশি থেকে উপশম পাওয়া যায়।
advertisement
1/6

*মাত্র এক চামচ বেটে খেলেই শীতের সময় সর্দি কাশি হাজার রোগ দূরে থাকবে। ঘনঘন বাচ্চাদের ঠান্ডা লাগাও কেটে যাবে। এমনই ঔষধি গুণে ভরপুর জঙ্গলমহলের লাল পিঁপড়ে যা সকলের কাছে কুরকুট নামে পরিচিত।
advertisement
2/6
*শীতের সময় কুরকুটের আমদানি অনেকটাই বেড়ে যায়। কুরকুটর খান অনেকেই। কুরকুট খাদ্য হিসেবে কেউ গ্রহণ করে, কেউ আবার ওষুধ হিসেবেও ব্যবহার করে। কুরকুটের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি এবং ক্যালসিয়াম।
advertisement
3/6
*কুরকুটের ঝোল, কুরকুটের চাটনি, কুরকুট বাটা-সহ বিভিন্ন পদ রান্না করা হয়। বিশেষ করে প্রচলন রয়েছে কুরকুটের চাটনি। কুরকুটের সঙ্গে কাঁচা লঙ্কা, গোটা সরিষা অথবা সর্ষের তেল, আদা, রসুন এবং পরিমাণ মতো নুন নিয়ে শিলে বেটে নেওয়া হয়। তারপর শাল পাতায় মুড়ে হালকা পুড়িয়ে খাওয়া যায়। অনেকে আবার কুরকুট বাটাকে ছোট্ট বাটিতে নিয়ে উনুনের মধ্যে রেখে ফুটিয়ে নেই। ফুটিয়ে নিলে কুরকুটের চাটনির স্বাদ অনেকটা বেড়ে যায়।
advertisement
4/6
*শীতের মরশুমে অরণ্য সুন্দরী ঝাড়গ্রামের সবজি বাজারে গেলেই চোখে পড়বে বহু জায়গায় বিক্রি হচ্ছে কুরকুট। ছোট্ট বাঁশের ঝুড়িতে কুরকুটেরর সাথে কুরকুটের ডিম রয়েছে। পরিমাণ মতো ওজন করে শালপাতায় ভাগ ভাগ করে সাজিয়ে রেখে বিক্রি হয়। কোনওটি ১০ টাকা, কোনওটি ২০ টাকা হিসেবে বিক্রি হচ্ছে। কুরকুট বিক্রেতা কৃষ্ণদাস গৌরাঙ্গ গড়াই বলেন, "১০০ গ্রাম কুরকুটের দাম ৫০ টাকা। ১০০ গ্রাম খুব কম লোকেই কেনেন। বেশিরভাগ মানুষ অল্প করে কুরকুট কিনে বাড়ি নিয়ে যান। তাই কুড়ি টাকার কুরকুট আগে থেকেই ওজন করে শালপাতায় সাজিয়ে রাখা হয়। এই শীতের সময় কুরকুটের আমদানি বেশি হয়, ভাল বিক্রি হয়।
advertisement
5/6
*ঝাড়গ্রাম জেলার চারিদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে শালের জঙ্গল। শাল জঙ্গলে এই লাল কুরকুট প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। মূলত বেলপাহাড়ির কাঁকড়াঝোড় ,আমলাশোল, ভুলাভেদা, চাকাডুবা, বাঁশপাহাড়ি, ছুরিমারা, শিমুলপাল, জোড়াম-সহ বিভিন্ন জায়গায় স্থানীয় মূলবাসী মানুষ জন জঙ্গল থেকে এই কুরকুট সংগ্রহ করে। তারপর তাঁরা পাইকারদের বিক্রি করে দেয়, তাদের মাধ্যমেই ঝাড়গ্রাম, মেদিনীপুর, ঘাটশিলা, চাকুলিয়া বাজারে ছড়িয়ে পড়ে এই কুরকুট।
advertisement
6/6
*বেলাটিকরি এলাকার বাসিন্দা কমলা মাহালি বলেন, "কুরকুট সারা বছরই খাওয়া হয়। শীতের সময় বেশি পাওয়া যায়। কুরকুটের চাটনি করে খেলে সর্দি-কাশি ছেড়ে যায়। ঠান্ডা খুব একটা লাগে না। বিশেষ করে বাচ্চাদের সর্দি-কাশি হলে সর্দি কাশি সাড়াতে এই কুরকুটের চাটনি খুবই ভাল কাজ করে।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Winter Health Tips: ঠেসে ঠেসে ভরা ক্যালসিয়াম, ভিটামিন সি! ১ চামচেই সারে কঠিন-জটিল জেদি রোগ! নাক সিঁটিয়ে লাভ নেই, খুঁজে কিনুন