Uric Acid Control: ১ গ্লাস জলে জাস্ট হাফ চামচ! খেলেই ছাঁকনির মতো টেনে ধুয়েমুছে সাফ ইউরিক অ্যাসিড! নির্বংশ গাঁটের ব্যথা!
- Written by:Bangla Digital Desk
- news18 bangla
- Published by:Arpita Roy Chowdhury
Last Updated:
Uric Acid Control: ইউরিক অ্যাসিড বৃদ্ধি পেলে প্রথম প্রভাব পড়ে জয়েন্টগুলিতে। হাঁটু, গোড়ালি, পায়ের আঙ্গুল বা আঙুলে ব্যথা, ফোলাভাব, জ্বালাপোড়া, শক্ত হয়ে যাওয়া এবং হাঁটতে অসুবিধার মতো সমস্যা শুরু হয়। এই অবস্থাকে আর্থ্রাইটিস বলা হয়। সময়মতো যত্ন না নিলে ইউরিক অ্যাসিড কিডনিতে পাথর, রক্তচাপ এবং হৃদরোগের কারণও হতে পারে।
advertisement
1/7

আজকাল আমাদের খাদ্যাভ্যাস খুবই খারাপ হয়ে গেছে। আমরা ফাইবার-মুক্ত জিনিস বেশি খাই। ইউরিক অ্যাসিড হল প্রোটিনের একটি উপজাত। অর্থাৎ যখন প্রোটিন পাকস্থলীতে শোষিত হয়, তখন এই প্রক্রিয়া চলাকালীন প্রোটিনের অবশিষ্ট অংশ থেকে পিউরিন যৌগ তৈরি হয়।
advertisement
2/7
পিউরিন সম্পূর্ণরূপে ভেঙে ইউরিক অ্যাসিডে পরিণত হয়। সাধারণত ইউরিক অ্যাসিড প্রস্রাবের মাধ্যমে শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। কিন্তু যখন ইউরিক অ্যাসিড বেশি হয়ে যায়, তখন এটি জয়েন্টগুলির মধ্যে জমা হতে শুরু করে। ধীরে ধীরে ছোট ছোট স্ফটিক তৈরি হতে শুরু করে যা প্রচুর ব্যথার কারণ হয়। এই অবস্থাকে হাইপারইউরিসেমিয়া বলা হয় এবং এর প্রভাব ধীরে ধীরে আমাদের জয়েন্টগুলিতে প্রভাব ফেলতে শুরু করে। এটি প্রচুর ব্যথার কারণ হয়। এই রোগটিকে আর্থ্রাইটিস বলা হয়। এটি কিডনির রোগও হতে পারে।
advertisement
3/7
ইউরিক অ্যাসিড বৃদ্ধি পেলে প্রথম প্রভাব পড়ে জয়েন্টগুলিতে। হাঁটু, গোড়ালি, পায়ের আঙ্গুল বা আঙুলে ব্যথা, ফোলাভাব, জ্বালাপোড়া, শক্ত হয়ে যাওয়া এবং হাঁটতে অসুবিধার মতো সমস্যা শুরু হয়। এই অবস্থাকে আর্থ্রাইটিস বলা হয়। সময়মতো যত্ন না নিলে ইউরিক অ্যাসিড কিডনিতে পাথর, রক্তচাপ এবং হৃদরোগের কারণও হতে পারে। বলছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা৷
advertisement
4/7
কিছু ঘরোয়া প্রতিকার ইউরিক অ্যাসিড কমাতেও সাহায্য করতে পারে, যেমন এক চা চামচ জোয়ান রাতভর জলে ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে পান করা। এক গ্লাস জলে দুই চা চামচ আপেল সিডার ভিনিগার মিশিয়ে দিনে দু’বার পান করুন।
advertisement
5/7
দিনে একবার বা দু’বার এক গ্লাস জলে আধ চা চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে খাওয়া বা কাঁচা পেঁপে ফুটিয়ে এর জল পান করাও ইউরিক অ্যাসিডের জন্য উপকারী বলে মনে করা হয়।
advertisement
6/7
এছাড়াও প্রতিদিন ব্যায়াম করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে হাঁটা, হালকা স্ট্রেচিং বা সাইকেল চালানো শরীরের চর্বি কমায় এবং ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করে।
advertisement
7/7
অতিরিক্ত ওজনও ইউরিক অ্যাসিড বৃদ্ধির একটি কারণ৷ তাই ওজন কমানোর দিকেও মনোযোগ দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। যদি ইউরিক অ্যাসিড খুব বেশি বেড়ে যায়, তাহলে ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করুন এবং পরীক্ষা করান।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Uric Acid Control: ১ গ্লাস জলে জাস্ট হাফ চামচ! খেলেই ছাঁকনির মতো টেনে ধুয়েমুছে সাফ ইউরিক অ্যাসিড! নির্বংশ গাঁটের ব্যথা!