Tourism: ত্রিপুরা রাজপ্রাসাদে এবারে থাকতে পারবেন আপনিও...! বিরাট সুযোগ সকলের জন্য, জানুন বিস্তারিত
- Published by:Shubhagata Dey
- Reported by:ABIR GHOSHAL
Last Updated:
Tourism: পুষ্পবন্ত প্যালেসে ফাইভ স্টার হেরিটেজ হোটেল গড়ে তুলতে লিজ এগ্রিমেন্ট স্বাক্ষর। ১৯১৭ সালে আগরতলার পুষ্পবন্ত প্যালেস নির্মাণ করা হয়েছিল। মহারাজা বীরেন্দ্র কিশোর মানিক্য বাহাদুর এই প্যালেস নির্মাণ করেন।
advertisement
1/8

*পুষ্পবন্ত প্যালেসে ফাইভ স্টার হেরিটেজ হোটেল গড়ে তুলতে আইএইচসিএল-এর সঙ্গে লিজ এগ্রিমেন্ট স্বাক্ষরিত হয়েছে। এতে ত্রিপুরা রাজ্যে পর্যটন শিল্পকে আরও সমৃদ্ধ করা যাবে। টিআইএফটি কনফারেন্স হলে তাজ পুষ্পবন্ত প্যালেস হোটেল উন্নয়নের লক্ষ্যে পর্যটন দফতর ও ইন্ডিয়ান হোটেলস কোম্পানি লিমিটেড (আইএইচসিএল) এর মধ্যে লিজ চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর ডাঃ মানিক সাহা। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
2/8
*রাজ্যের পর্যটন মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরীর উপস্থিতিতে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে মত বিনিময় করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ সাহা বলেন, যখনই আমরা রাজ্যের বাইরে যাই, তখন তাজ গ্রুপের হোটেল-সহ বড় বড় হোটেলগুলি দেখতে পাই এবং ত্রিপুরায় কবে এ জাতীয় কিছু হবে সেটা ভাবতাম। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
3/8
*তাই আজকের দিনটি আমাদের কাছে একটি গৌরবময় দিন। আমি এজন্য আইএইচসিএল কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানাই। এই প্রকল্প রূপায়ণ করতে গিয়ে আমাদের বিভিন্ন দপ্তরের আধিকারিকগণও পরিশ্রম করেছেন। আমরা এরআগে মৌ স্বাক্ষর করেছি। আর আজ লিজ এগ্রিমেন্ট সম্পন্ন হল। এর মাধ্যমে আজ থেকে কাজ শুরু হয়ে গেল। আমরা বলছি দু-বছরের মধ্যে কাজ সম্পন্ন করার। যদিও তারা বলছেন তিন বছর সময় লাগতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
4/8
*মুখ্যমন্ত্রী বলেন, রাজন্য আমলে নির্মিত এরকম একটা প্যালেস অনেকদিন ধরে এমনিতেই পড়ে রয়েছে। ১৯১৭ সালে আগরতলার পুষ্পবন্ত প্যালেস নির্মাণ করা হয়েছিল। মহারাজা বীরেন্দ্র কিশোর মানিক্য বাহাদুর এই প্যালেস নির্মাণ করেন। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
5/8
*স্থাপত্য ও ঐতিহাসিক তাৎপর্য অপরিসীম। ত্রিপুরা-সহ বিভিন্ন জায়গার মানুষ এই প্যালেস সম্পর্কে অবহিত রয়েছেন। এটি গভর্ণর হাউজ হিসেবে পরিগণিত হয়েছিল এবং রাজ্যপালগণ সেখানে থেকেছিলেন। কিন্তু পরবর্তী সময়ে নতুন গভর্ণর হাউজ তৈরি হলে রাজ্যপাল সেখানে স্থানান্তরিত হন। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
6/8
*ডাঃ সাহা বলেন, ভারতীয় জনতা পার্টি নেতৃত্বাধীন সরকার আসার পর আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে এই প্যালেসটির যথাযথ ব্যবহার করা দরকার। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, এই ঐতিহ্যবাহী হোটেলে প্রায় ১০০টির মতো রুম হবে। এরমধ্যে চারটি এক্সক্লুসিভ রুম হবে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
7/8
*রাজ ঘরানার আদলেই হোটেলের রুমগুলি তৈরি করা হবে। কমার্শিয়াল হোটেলের মতো নয়। এধরনের একটি হোটেল গড়ে উঠবে তাই আমরা খুবই গর্ববোধ করছি। এই হোটেল তৈরির মধ্য দিয়ে রাজ্যে পর্যটন ক্ষেত্রে একটা বিরাট দরজা খুলে গেল। এই হেরিটেজ হোটেলটি তৈরি হলে টাটা গ্রুপের চেইনের মাধ্যমে বিদেশ থেকেও অনেক মানুষ চার্টার প্লেনে এখানে আসবেন। আর যারা আসবেন তারা শুধু হোটেলে থাকবেন না, রাজ্যের বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রগুলিতেও যাবেন। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
8/8
*মুখ্যমন্ত্রী জানান, এর মাধ্যমে রাজ্য থেকে প্রায় ২০০ চাকরি সৃষ্টি করা যাবে। তবে এই কাজ সহজ ছিল না-অনেক সমস্যা ছিল, যা আমরা আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করেছি। আমরা তাদের ৭.৭৮ একর জমি দিয়েছি। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পর্যটন দফতরের সচিব উত্তম কুমার চাকমা, পূর্ত দফতরের সচিব কিরণ গিত্যে, সচিব পি কে চক্রবর্তী সহ অন্যান্য উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা। সংগৃহীত ছবি।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Tourism: ত্রিপুরা রাজপ্রাসাদে এবারে থাকতে পারবেন আপনিও...! বিরাট সুযোগ সকলের জন্য, জানুন বিস্তারিত