Toothbrush in Bathroom: আপনিও কি বাথরুমে ব্রাশ রাখেন? কী যে সর্বনাশ হচ্ছে শরীরে জানেন! মুখে যা ঢুকছে, শুনে আঁতকে উঠবেন
- Published by:Suman Biswas
- news18 bangla
Last Updated:
Toothbrush in Bathroom: আপনার বাথরুমের পরিবেশে মল কণার উপস্থিতি সম্ভব, বিশেষ করে যদি আপনি বা অন্য কেউ প্রথমে ঢাকনা বন্ধ না করে ফ্লাশ ব্যবহার করেন।
advertisement
1/9

আপনি কি আপনার টুথব্রাশটি বাথরুমে একটি মগে রাখেন? সম্ভবত আপনার পরিবারের সদস্য বা রুমমেটদের অন্যান্য টুথব্রাশের সঙ্গে, তাই না? যদি উত্তর হ্যাঁ হয়, তাহলে আপনি এই অস্বাস্থ্যকর অভ্যাসটি একা অনুসরণ করেন না, আপনার মতো আরও অনেকেই আছেন। এটি কেন অস্বাস্থ্যকর? ডেন্টাল স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, আপনার টুথব্রাশ বাথরুমে রাখলে, তা মল কণার সংস্পর্শে আসতে পারে।
advertisement
2/9
আপনার বাথরুমের পরিবেশে মল কণার উপস্থিতি সম্ভব, বিশেষ করে যদি আপনি বা অন্য কেউ প্রথমে ঢাকনা বন্ধ না করে ফ্লাশ ব্যবহার করেন। এভাবে ফ্লাশ করলে তা বাতাসে জলের ফোঁটা ছড়িয়ে দিতে পারে, যাতে মল, ব্যাকটেরিয়া এবং অন্যান্য অণুজীব থাকতে পারে। সেগুলো আপনার টুথব্রাশের মতো কোনও কিছুতে আটকে যেতে পারে। স্থাবাথরুমের টুথব্রাশ রাখা মোটেই ভালো অভ্যাস নয়। কেন? চলুন জেনে নেওয়া যাক-
advertisement
3/9
আপনার টুথব্রাশ টয়লেট সিটের কতটা কাছে রাখা হয়েছে? যদি এটি টয়লেট সিটের কাছাকাছি থাকে তবে আপনার ব্রাশটি বায়ুবাহিত কণার সংস্পর্শে আসার সম্ভাবনা বেশি যা দূষণের কারণ হতে পারে। বাথরুমের পরিবেশ আর্দ্র হতে থাকে, যা আপনার টুথব্রাশে ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধিকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে।
advertisement
4/9
আপনার বাথরুম যদি আরও অনেকে ব্যবহার করে তবে ক্রস-দূষণের সম্ভাবনা বেশি থাকে। কারণ একাধিক লোক বাথরুমে থাকা বিভিন্ন জিনিস স্পর্শ করতে পারে। যেহেতু অনেক সময় বাথরুম শেয়ার করা ছাড়া কোনও বিকল্প থাকে না, তাই বিভিন্ন উপায়ে আপনি আপনার টুথব্রাশের পাশাপাশি নিজেকে এই সম্ভাব্য ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়ার সংস্পর্শে আসা থেকে রক্ষা করতে পারেন।
advertisement
5/9
ব্যবহার করার আগে প্রথমে টুথব্রাশটি কলের জল দিয়ে ভালভাবে ধুয়ে নেওয়া একটি ভালো অভ্যাস। এটি আপনার টুথব্রাশে লেগে থাকা দূষিত পদার্থগুলোকে অপসারণ করতে সাহায্য করতে পারে। ব্যবহার করার পরে আপনার টুথব্রাশটি একটি টুথব্রাশ হোল্ডার বা কাপে খাড়া করে রাখুন যাতে এটি বাতাসে শুকিয়ে যায়।
advertisement
6/9
একাধিক টুথব্রাশের জন্য আলাদা সকেট আছে এমন পাত্রে রাখতে পারেন, যাতে একে অপরের সংস্পর্শে আসা থেকে বিরত থাকে। বাতাসে শুকানোর পর টুথব্রাশকে একটি কভার দিয়ে আটকে রাখতে পারেন যাতে এটি বায়ুবাহিত কণা থেকে রক্ষা পায়।
advertisement
7/9
আপনার টুথব্রাশ প্রতি তিন থেকে চার মাস পরপর বা তারও আগে পরিবর্তন করুন। পুরানো বা জরাজীর্ণ টুথব্রাশ ব্যবহার করা স্বাস্থ্যকর নাও হতে পারে এবং তা দিয়ে সঠিকভাবে দাঁত ব্রাশও করতে পারবেন না। নিয়মিত পরিবর্তনের পাশাপাশি ধূলিকণার, ব্যাকটেরিয়া এবং ছত্রাক এড়াতে নিয়মিত টুথব্রাশ রাখার পাত্রটিও পরিষ্কার রাখুন।
advertisement
8/9
ফ্লাশ করার আগে টয়লেটের ঢাকনা বন্ধ করা একটি স্বাস্থ্যকর অভ্যাস যা বাথরুমে বায়ুবাহিত মল কণার বিস্তার কমাতে সাহায্য করে। ২০১২ সালে যুক্তরাজ্যের একটি গবেষণায় টয়লেটের ঢাকনা খোলা এবং বন্ধ করে পরীক্ষা করা হয়েছে।
advertisement
9/9
যখন টয়লেটের ঢাকনা খোলা রেখে ফ্লাশ করা হয়েছিল, তখন সিটের উপরে ২৫ সেন্টিমিটার পর্যন্ত ব্যাকটেরিয়া পাওয়া গিয়েছিল। গবেষকরা উল্লেখ করেছেন, ঢাকনা দিয়ে ফ্লাশ করার পরে সিটের উপরে বাতাসে কোনো ব্যাকটেরিয়া পাওয়া যায়নি।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Toothbrush in Bathroom: আপনিও কি বাথরুমে ব্রাশ রাখেন? কী যে সর্বনাশ হচ্ছে শরীরে জানেন! মুখে যা ঢুকছে, শুনে আঁতকে উঠবেন