Tomato Side Effects:টম্যাটো ওজন কমায়, হার্ট ভাল রাখে, কিন্তু কারা ভুলেও টম্যাটো খাবেন না? জানাচ্ছে গবেষণা
- Published by:Rukmini Mazumder
- news18 bangla
Last Updated:
টম্যাটো ওজন কমায়। টম্যাটো হার্ট ভাল রাখে, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। কিন্তু এত উপকার থাকা সত্ত্বেও টম্যাটো সবার খাওয়া উচিত নয়। কারা ভুলেও টম্যাটো ছোঁবেন না?
advertisement
1/6

যে-কোনও রান্নায় একটু টম্যাটো দিলেই স্বাদ দ্বিগুণ হয়। টম্যাটোর চাটনি বা ভর্তাও মুখে লেগে থাকে। টম্যাটো স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী বটে। টম্যাটোতে থাকে লাইকোপেন, পটাশিয়াম, আয়রন, ফোলেট এবং ভিটামিন সি-এর মতো উপাদান। থাকে বিটা-ক্যারোটিনের মতো অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। এই সব উপাদান ওজন কমায়। টম্যাটো হার্ট ভাল রাখে, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। কিন্তু এত উপকার থাকা সত্ত্বেও টম্যাটো সবার খাওয়া উচিত নয়। কারা ভুলেও টম্যাটো ছোঁবেন না?
advertisement
2/6
যাঁরা অ্যাসিড রিফলাক্স ও GERD-তে ভোগেন, তাঁরা ভুলেও টম্যাটো খাবেন না। যাঁদের শরীরে অম্লের পরিমাণ বেশি, গ্যাস-অ্যাসিডিটি, গলা-বুক জ্বালার সমস্যায় ভোগেন, তাঁরা টম্যাটো খাবেন না।
advertisement
3/6
যাঁদের কিডনির সমস্যা রয়েছে, তাঁরাও টম্যাটো এড়িয়ে চলবেন। কারণ, এই সব্জিতে পটাশিয়ামের পরিমাণ বেশি। অতিরিক্ত পটাশিয়াম কিডনির জন্য খারাপ। টম্যাটোতে অক্সালেট থাকে যা কিডনিতে পাথর তৈরির ঝুঁকি বাড়ায়।
advertisement
4/6
Irritable Bowel Syndrome (IBS)-এ আক্রান্তরা টম্যাটো খাবেন না। এই রোগে এমন খাবার খাওয়া উচিত নয় যাতে ফাইবার ও ফ্রুকটোজ বেশি থাকে। টম্যাটোতে বেশি ফাইবার থাকার কারণে অতিরিক্ত টম্যাটো খেলে পেটফাঁপা, গ্যাস কিংবা হজমের গোলমাল-ও হতে পারে।
advertisement
5/6
হিসট্যামিন ইনটলারেন্স থাকলে টম্যাটো খাবেন না। এই রোগে শরীর হিসটামিন বিপাক করতে পারে না এবং টম্যাটোতে উচ্চ পরিমাণে হিসটামিন থাকে। হিসট্যামিন ইনটলারেন্স-এর কিছু উপসর্গ হল মাথাব্যথা, ত্বকে র্যাশ-চুলকানি, নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, পেটের সমস্যা।
advertisement
6/6
ইউরিক অ্যাসিড ধরা পড়লে টম্যাটো খাবেন না। অ্যালার্জি এবং আর্থ্রাইটিসের সমস্যাতেও টম্যাটো খাওয়া এড়িয়ে চলুন।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Tomato Side Effects:টম্যাটো ওজন কমায়, হার্ট ভাল রাখে, কিন্তু কারা ভুলেও টম্যাটো খাবেন না? জানাচ্ছে গবেষণা