Pregnancy Diet: 'প্রেগন্যান্সি'তে কতটা ওজন বৃদ্ধি 'পারফেক্ট'? হবু মা ফার্স্ট, সেকেন্ড, থার্ড ট্রাইমেস্টারে সারাদিন কতটুকু, কী খাবেন? সম্পূর্ণ ডায়েট চার্ট
- Published by:Shubhagata Dey
Last Updated:
Pregnancy Diet: গর্ভাবস্থায় হবু মায়ের ওজন বৃদ্ধি ঘটে। তাতে খাদ্যাভ্যাস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই সময়ের মধ্যে গর্ভবতী মহিলাদের কতটা ওজন বাড়ানো উচিত? সন্দেহ হওয়াটা খুবই স্বাভাবিক, তাহলে জেনে নেওয়া যাক বিশেষজ্ঞের মত...
advertisement
1/9

*মাতৃত্ব একজন নারীর জীবনের অন্যতম সুন্দর এবং উপভোগ্য সময়। যখন কোনও মহিলা গর্ভবতী হন, তখন আনন্দের সীমা থাকে না। গর্ভাবস্থার শুরু থেকে সন্তান জন্ম দেওয়ার সময় পর্যন্ত মায়ের শরীর প্রচণ্ড শক্তি অর্জন করে। শুধু তাই নয়, তিনি মনে করেন এটি তাঁর পুনর্জন্ম। এ সময় সুস্থ থাকা ও পুষ্টিকর খাবার খাওয়া খুবই জরুরি।
advertisement
2/9
*মা সুস্থ থাকলেই, সুস্থ সন্তানের জন্ম দেওয়া সম্ভব। গর্ভাবস্থায় হবু মায়ের ওজন বৃদ্ধি ঘটে। তাতে খাদ্যাভ্যাস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই সময়ের মধ্যে গর্ভবতী মহিলাদের কতটা ওজন বাড়ানো উচিত? সন্দেহ হওয়াটা খুবই স্বাভাবিক, তাহলে জেনে নেওয়া যাক বিশেষজ্ঞের মত...
advertisement
3/9
*গর্ভাবস্থায় ওজন বৃদ্ধি খুবই সাধারণ বিষয়। তবে সবার ক্ষেত্রে তা সমান নয়। প্রাক-গর্ভাবস্থার ওজন, স্বাস্থ্য এবং গর্ভে শিশুর সংখ্যা সবই ওজনকে প্রভাবিত করে। সন্তানসম্ভবা মহিলার ১১-১৫ কেজি ওজন বৃদ্ধি পাওয়া স্বাভাবিক। চিকিৎসকরা বলছেন, যেসব নারীর ওজন গর্ভাবস্থার আগে বিএমআই ৩০-এর কম ছিল, তাদের গড় ওজন ৫-৯ কেজি পর্যন্ত বেড়ে যায়।
advertisement
4/9
*গর্ভবতী মহিলা কি দ্বিগুণ খাবার খেতে পারেন? গর্ভাবস্থায় বেশিরভাগ মানুষই দ্বিগুণ খাবার খেতে চান। কিন্তু এটা সম্পূর্ণ ভুল। এটা সত্যি যে গর্ভাবস্থায় আপনার বাড়তি ক্যালরির প্রয়োজন হয়, তবে খুব বেশি খাওয়ার দরকার নেই। প্রথম ত্রৈমাসিকে কোনও অতিরিক্ত ক্যালোরির প্রয়োজন হয় না। কারণ তখন শরীরে উপস্থিত শক্তি ব্যবহার হয় গর্ভস্থ সন্তানের প্রতিপালনে।
advertisement
5/9
*প্রথম তিন মাসে আপনার প্রতিদিন ৩০০-৩৫০ ক্যালোরি বেশি প্রয়োজন। তার পরের তিন মাসে অর্থাৎ সেকেন্ড ট্রাইমেস্টারে ৪৫০-৫০০ ক্যালরির প্রয়োজন হয়। এক গ্লাস দুধ (১৫০ ক্যালরি), একটি আপেল (১০০ ক্যালরি) এবং কিছু কাঠবাদাম (১০০ ক্যালরি) যথেষ্ট। এ ছাড়া পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার থেকেও বাড়তি ক্যালরি গ্রহণ করা উচিত।
advertisement
6/9
*মায়ের স্বাস্থ্য গর্ভের শিশুর বিকাশের ভিত্তি। প্রোটিনের প্রয়োজনীয়তা ৩ থেকে ৬ মাসের মধ্যে ১০ গ্রাম, ৬ থেকে ৯ মাসের মধ্যে ২০ গ্রাম পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়। শিম, ডিম, মাছ এবং দুগ্ধজাত পণ্য এই চাহিদা পূরণ করে। বাদাম এবং বীজ স্বাস্থ্যকর ফ্যাট সরবরাহ করে।
advertisement
7/9
*একজন গর্ভবতী মহিলার নিয়মিত শাকসবজি, ফল ও মটরশুটি খাওয়া উচিত। আয়রনের ঘাটতি দূর করতে শুকনো ফল ও মাংস খান। ভিটামিন সি গ্রহণ শরীরকে আয়রনকে আরও ভালভাবে শোষণে সহায়তা করে। তাই লেবু, পেয়ারা ইত্যাদি খান। দুধ থেকে ক্যালসিয়াম এবং সূর্যের আলো থেকে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়।
advertisement
8/9
*গর্ভাবস্থায় ওজন বাড়ার ফলে ডায়াবেটিস এবং ব্লাড প্রেশার বেড়ে যাওয়ার মতো জটিলতা দেখা দিতে পারে। অতএব, একটি সিজারিয়ান বিভাগের প্রয়োজন হতে পারে। গর্ভপাতও হতে পারে। এতে শিশুর ওজন কমে। প্রতিদিন ৪০০ মাইক্রোগ্রাম ফলিক অ্যাসিড এবং ৬০ মিলিগ্রাম আয়রন গ্রহণ করলে অন্যান্য সমস্যা প্রতিরোধ করা যায়। আপনার আয়োডিনের চাহিদা মেটাতে আপনি আয়োডিনযুক্ত লবণ খাবারের সঙ্গে ব্যবহার করতে পারেন।
advertisement
9/9
*গর্ভাবস্থায় আপনি সুষম খাদ্য এবং হালকা ব্যায়ামের মাধ্যমে ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। কোন খাবারগুলি খাওয়া উচিত সে সম্পর্কে আরও জানতে স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ করুন। ফল, শাকসবজি, ডাল, দই এবং ঘি স্বাস্থ্য উপকারিতা সরবরাহ করে।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Pregnancy Diet: 'প্রেগন্যান্সি'তে কতটা ওজন বৃদ্ধি 'পারফেক্ট'? হবু মা ফার্স্ট, সেকেন্ড, থার্ড ট্রাইমেস্টারে সারাদিন কতটুকু, কী খাবেন? সম্পূর্ণ ডায়েট চার্ট