Chewing Gum: কচকচ করে চিবিয়ে খান! কোন গাছের জমা রস দিয়ে তৈরি চুইং গাম? ৯৯ শতাংশ মানুষই জানেন না
- Reported by:JULFIKAR MOLLA
- hyperlocal
- Published by:Pooja Basu
Last Updated:
স্যাপোডিল্লা নামে এক প্রজাতির গাছের উৎপন্ন এক ধরনের জমে যাওয়া রস চিবাতেন বলে জানা যায়। আর এভাবেই চুইংগামের ভাবনা মাথায় আসে।
advertisement
1/6

সময় কাটানো থেকে শুরু করে মুখের দুর্গন্ধ নিরাময়, অবসর সময় কিংবা খেলার সময় শিশু-কিশোরদের কাছে অতি পরিচিত একটি খাবার চুইংগাম। খেলোয়াড়েরা খেলার বা অনুশীলনের সময় যেন গলা শুকিয়ে না যায়, সেটি নিশ্চিত করতে প্রায়শই চুয়িংগাম চিবিয়ে থাকেন।
advertisement
2/6
শহর থেকে গ্রামের প্রতিটি দোকানেই দেখা মেলে চুইংগামর। এই চুইংগামের ইতিহাস কিন্তু সুদূরপ্রসারী। প্রাচীনকাল থেকে চুইংগামের ব্যবহার হয়ে আসছে।
advertisement
3/6
আজ থেকে প্রায় কয়েক হাজার বছর আগে, উত্তর ইউরোপের অদিবাসীরা এক ধরনের গাছের ছাল চিবাতেন। তবে মূলত দাঁতের ব্যথা এবং সুস্বাদুর জন্যই গাছের ছাল চিবাতেন বলে জানা যায়।
advertisement
4/6
আমেরিকা মহাদেশের প্রাচীন ইতিহাস ও চুইংগামের কথা জানা যায়। সাপোডিল্লা নামে এক প্রজাতির গাছের উৎপন্ন এক ধরনের জমে যাওয়া রস চিবাতেন বলে জানা যায়। আর এভাবেই চুইংগামের ভাবনা মাথায় আসে।
advertisement
5/6
এই স্যাপোডিল্লা গাছের নির্যাস থেকে পরবর্তীতে বাণিজ্যিকভাবে চুইংগাম তৈরির প্রস্তুতি শুরু হয়। সর্বপ্রথম ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে জন কার্টিস নামেরএকজন ব্যক্তি চুয়িং গাম শিল্পের সুচনা করেন ১৮৪০ সালের দিকে।
advertisement
6/6
নিউ ইয়র্কের থমাস আাডামস নামের একজন ব্যক্তি স্যাপোডিল্লা গাছের নির্যাস থেকে উৎপাদিত চুইংগাম বাণিজ্যিকভাবে তৈরির জন্য ব্যবসা শুরু করেন। আর এর পর ধীরে ধীরে বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয় হয়ে পড়ে চুইংগাম।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Chewing Gum: কচকচ করে চিবিয়ে খান! কোন গাছের জমা রস দিয়ে তৈরি চুইং গাম? ৯৯ শতাংশ মানুষই জানেন না