Heart Attack Risk: জীবনে চাপ-টেনশন-ঝুঁকি! যৌবনেই হার্ট অ্যাটাকের ভয়ঙ্কর চাপ, চার মেগাহিট ফর্মুলায় কিস্তিমাত, শরীর থাকবে ফুরফুরে

Heart Attack Risk: আগে বয়স্ক মানুষেরা হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত হতেন, অন্তত প্রবণতা তেমনই ছিল ৷ প্রতীকী ছবি ৷

কিন্তু বর্তমানে এই প্রবণতা শুধু বদলায়নি মুড়ি মুড়কির মতই যুবক-যুবতীরা আক্রান্ত হচ্ছেন হৃদরোগে, মৃত্যুও হচ্ছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷

হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই বেড়ে যায় যখন শিরায় খারাপ কোলেস্টেরল জমা হতে থাকে ৷ ধমনীতে রক্তের প্রবাহ কমে ৷ প্রতীকী ছবি ৷

রক্ত হার্ট পর্যন্ত পৌছতে পারেনা এরফলেই, এই কারণেই ব্লাডপ্রেশার বাড়তে থাকে ৷ এরফলেই হার্ট অ্যাটাক হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷

এর থেকে বাঁচতে বেশ কিছু স্বভাব বদলে ফেলতে হবে ৷ বিশেষত এই ৪ স্বভাব বদলে ফেলুন ৷ প্রতীকী ছবি ৷

হার্ট বা হৃদয় ভাল রাখতে গেলে স্বাস্থ্য সম্মত খাবার খেতে হবে ৷ এই কারণেই প্যাকেট ফুড, প্রসেসড ফুড খাওয়া এক্কেবারে বন্ধ করতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷

একই সঙ্গে চিনি, রেডমিট, ভাজাভুজি খাওয়া বন্ধ করতে হবে ৷ সঙ্গে সবজি, মাছ, তাজা ফল, মাছের মত স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷

হার্ট ভাল রাখতে গেলে মদ্যপান ও ধূমপান এক্কেবারে জীবন থেকে মুছে ফেলতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷

কারণ এতে শরীর অতি সহজেই বিগড়ে যেতে পারে ৷ যদি কোনও ব্যক্তির ধূমপান ও মদ্যপানের অভ্যাস থেকে থাকে তাঁরা যত তাড়াতাড়ি এই অভ্যাস ত্যাগ করবেন ততই মঙ্গল ৷ প্রতীকী ছবি ৷

নইলেই হার্টের রোগের শিকার হয়ে পড়বেন, অকালেই অনেক কিছু হারাতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷

অল্প বয়স, অফিসে বসে ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা কাজ করছেন, হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ছে ৷ অনেক সময়েই জিমে যাওয়ার সময় পাওয়া যায়না ৷ প্রতীকী ছবি ৷

কিন্তু যতই ব্যস্ততা হোক, দিনে এক ঘণ্টা শরীরচর্চার জন্য বেছে নেওয়া উচিৎ ৷ সিঁড়ি দিয়ে ওঠানামা ও পায়ে হেঁটে চলা অত্যন্ত উপকারী হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷

যতই শারীরিক কার্যকারিতা থাকবে ততই রোগ কাছে ঘেঁষতে পারবেনা ৷ কাছে ঘেঁষবেনা হার্টের রোগও ৷ প্রতীকী ছবি ৷

বর্তমানে টেনশন না নেওয়ার পরামর্শ চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞরা দিয়ে থাকেন কিন্তু বাস্তবে খুব একটা সম্ভব না হলেও ৷ প্রতীকী ছবি ৷

মানতে হবে পরামর্শ অনেক সময়ে সম্পর্কের ব্যর্থতাও জীবনে সমস্যা তৈরি করে টেনশন সৃষ্টি করে জীবনে ৷ প্রতীকী ছবি ৷

উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ ১৮ বাংলা বাধ্য বা অনুরোধ করেনা নিজের বিচার বুদ্ধি সহযোগে সিদ্ধান্ত নিন ৷ ব্যবহারিক প্রয়োগের আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন ৷ প্রতীকী ছবি ৷