General Knowledge Story: অল্পতে চোখ ভিজে যায়? কথায় কথায় কেঁদে ফেলেন? তাহলে আপনারও আছে 'এই' বিশেষ গুণ
- Published by:Rachana Majumder
- news18 bangla
Last Updated:
General Knowledge Story: যাঁরা অল্পেতেই কেঁদে ফেলেন, তাঁদের জীবন থেকে স্ট্রেস অনেকটাই কমে যায়। কান্নার মাধ্যমেই স্ট্রেস কমতে থাকে। বরং না কেঁদে কষ্ট চেপে রাখলেই অন্যান্য অসুখ বাসা বাঁধতে থাকে।
advertisement
1/6

কান্না আর পাঁচটা আবেগের প্রতিক্রিয়ার মতোই একটি প্রতিক্রিয়া। চোখে জল আসাকে দুর্বলতাকে মনে করা হলেও, হাসির মতোই স্বাভাবিক মানুষের চোখে জল। বরং কাঁদলেই মন হালকা থাকে। সমস্ত যন্ত্রণা মনে পুষে রাখলে শরীরেই জমে নানা রোগ। কেউ কেউ আছে যাঁরা একটু বেশিই কাঁদেন। তবে এঁদের মধ্যে কিছু গুণও রয়েছে। জেনে নেওয়া যাক সেগুলি কী কী?
advertisement
2/6
এঁদের ইমোশনাল কোশেন্ট তুলনামূলক বেশি হয়। কারণ এরা সহজেই নিজের ভিতরে কী চলছে তা প্রকাশ করতে পারে। প্রয়োজনে যেমন না বলতে পারেন, তেমনই আবার দরকারে অন্যের পাশে সহানুভূতির হাত বাড়িয়ে দেয়।
advertisement
3/6
এরা বন্ধু হিসেবেও ভাল হয়। বন্ধুত্বে আবেগটাই আসল। নিজের মনের ভাব বোঝাতে এরা সক্ষম। প্রয়োজনে চোখ থেকে জল বেরিয়ে আসে। আবার হাসিতেও বন্ধুকে ভরিয়ে রাখে।
advertisement
4/6
কান্নাকে অনেকেই দুর্বলতা মনে করেন। সমাজ কী ভাবে বিষয়টাকে দেখবে এই ভেবে অনেকেই কাঁদেন না। কান্না আসলেও চোয়াল শক্ত করে চেপে রাখেন। কিন্তু যাঁরা কেঁদে ফেলেন সহজেই তাঁরা এসবের তোয়াক্কা করেন না। ভয় না পেয়ে নিজের আবেগকেই তাঁরা প্রাধান্য দেন।
advertisement
5/6
সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে সবসময়ে হাসিখুশি থাকা যেন নিয়মের পর্যায়ে চলে গিয়েছে। কারও যে সত্যিই দুঃখ হতে পারে তা যেন মেনে নিতেই রাজি নয় সমাজ। কিন্তু মানুষের বৈশিষ্ট্যর মধ্যেই পড়ে দুঃখ পাওয়া বা কেঁদে ফেলা। বিশেষ করে কোনও পুরুষের চোখে জল দেখলে সমাজ যেন রে রে করে ওঠে। তবে যারা হাসির মতোই মনে দুঃখ এলেও চোখে জল এনে তা প্রকাশ করেন তারা সমাজের এই ট্যাবুগুলির তোয়াক্কা করেন না।
advertisement
6/6
যাঁরা অল্পেতেই কেঁদে ফেলেন, তাঁদের জীবন থেকে স্ট্রেস অনেকটাই কমে যায়। কান্নার মাধ্যমেই স্ট্রেস কমতে থাকে। বরং না কেঁদে কষ্ট চেপে রাখলেই অন্যান্য অসুখ বাসা বাঁধতে থাকে।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
General Knowledge Story: অল্পতে চোখ ভিজে যায়? কথায় কথায় কেঁদে ফেলেন? তাহলে আপনারও আছে 'এই' বিশেষ গুণ