TRENDING:

Digha: দিঘা তো বার বার গিয়েছেন, কিন্তু দেখেছেন কি ৩০০ বছরের পুরনো ‘এই’ মন্দির? না দেখলে এবারে অবশ্যই ঘুরে আসুন

Last Updated:
Digha: দিঘা ও শংকরপুরের কাছে অবস্থিত নায়কালী মন্দির এক প্রাচীন ও শান্তিপূর্ণ স্থান। প্রায় ৩০০ বছরের পুরনো এই মন্দিরের অলৌকিক গল্প রয়েছে। দিঘা ভ্রমণে গেলে এই মন্দিরটি অবশ্যই দর্শনীয়।
advertisement
1/6
দিঘা তো বার বার গিয়েছেন, কিন্তু দেখেছেন কি ৩০০ বছরের পুরনো ‘এই’ মন্দির?
দিঘা ভ্রমণে গেলে সমুদ্র সৈকতের মতই দর্শনীয় হয়ে ওঠে নায়কালী মন্দির। দিঘা মেরিন ড্রাইভ ধরে শংকরপুরের পথে অগ্রসর হলে চোখে পড়ে এই প্রাচীন মন্দির। প্রায় ৩০০ বছরের পুরনো এই দেবালয়কে ঘিরে রয়েছে অসংখ্য লোককথা ও বিশ্বাস। আলো এবং শব্দের আয়োজন মন্দির চত্বরকে আরও মনোমুগ্ধকর করে তোলে। ভ্রমণকারীরা এখানে এলে শান্তি ও আধ্যাত্মিক অনুভূতির স্বাদ পান। (তথ্য ও ছবি : মদন মাইতি)
advertisement
2/6
মা নায়কালীকে ঘিরে শোনা যায় এক বিশেষ গল্প। লোককথা অনুসারে বহু বছর আগে ঘন জঙ্গলের মাঝে এক গাছের কোঠর থেকে দেবীর আর্বিভাব হয়। সেই সময় চারপাশে ছিল ঘন অরণ্য, যেখানে বাঘ-ভল্লুক ঘুরে বেড়াত। সূর্যের আলো পর্যন্ত প্রবেশ করত না সেই বনে। সেই কোঠর থেকেই প্রথম মায়ের প্রতিমা সেবাইতরা দর্শন করেন এবং একচালা ঘরে পুজো শুরু করেন। ধীরে ধীরে লোকমুখে ছড়িয়ে পড়ে জাগ্রত দেবীর কাহিনি।
advertisement
3/6
মন্দিরের বর্তমান চেহারায় এসেছে অনেক পরিবর্তন। একচালা ঘর থেকে শুরু হওয়া এই পুজো আজ পূর্ণাঙ্গ মন্দিরে রূপ নিয়েছে। এখানে প্রতিদিন ভক্তরা পুজো দিতে আসেন এবং উৎসবের সময় বিশেষ ভিড় জমে। আলো ও শব্দের সজ্জায় সন্ধ্যাবেলায় পুরো মন্দির চত্বর রঙিন হয়ে ওঠে। ধর্মীয় অনুভূতি যেমন জাগ্রত হয়, তেমনই দর্শনার্থীরা উপভোগ করেন এক মনোরম পরিবেশ।
advertisement
4/6
শংকরপুরের এই মন্দিরে পৌঁছানোও খুব সহজ। দিঘা থেকে মেরিন ড্রাইভ ধরে সরাসরি আসা যায়। আবার কাঁথি থেকে সড়ক পথে এলে বালিসাই বাসস্ট্যান্ডে নেমে শংকরপুরগামী পথে গিয়েও মন্দিরে পৌঁছানো সম্ভব। তাই দিঘা বা শংকরপুর ভ্রমণে আসা পর্যটকরা সহজেই এই দর্শনীয় স্থানটি ঘুরে দেখতে পারেন।
advertisement
5/6
থাকার জন্য শংকরপুরে রয়েছে একাধিক হোটেল ও রিসোর্ট। পর্যটকরা চাইলে সমুদ্রের ধারে হোটেলে থাকতে পারেন অথবা মন্দিরের কাছাকাছি লজে থাকার ব্যবস্থা করতে পারেন। খাওয়া-দাওয়ার জন্য রয়েছে বিভিন্ন রেস্টুরেন্ট ও হোটেল। সমুদ্রস্নান শেষে মন্দিরে এসে পুজো দেওয়া যেন ভ্রমণের আনন্দকে আরও পূর্ণ করে তোলে। মন্দিরের চারপাশে কিছুক্ষণ বসে কাটালে মন ভরে যায়।
advertisement
6/6
এক পর্যটকের সোমা কর মহাপাত্রের কথায়, “আমি দিঘা ভ্রমণে এসে নায়কালী মন্দিরে আসি। মন্দিরের পরিবেশ সত্যিই শান্তিপূর্ণ, আর সন্ধ্যায় আলো-শব্দের আয়োজন আমাকে মুগ্ধ করেছে। সমুদ্রস্নান শেষে এখানে বসে থাকা এক অন্যরকম অভিজ্ঞতা। মায়ের আরাধনায় মনে হয়েছে যেন সমস্ত দুশ্চিন্তা মিলিয়ে গেছে। দিঘা এলে যে কেউ অন্তত একবার এই মন্দিরে না এলে ভ্রমণ অসম্পূর্ণ থেকে যাবে।” (তথ্য ও ছবি : মদন মাইতি)
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Digha: দিঘা তো বার বার গিয়েছেন, কিন্তু দেখেছেন কি ৩০০ বছরের পুরনো ‘এই’ মন্দির? না দেখলে এবারে অবশ্যই ঘুরে আসুন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল