Diabetes Control Tips: ডায়াবেটিসের রামবাণ...! খালি পেটে দিন এক চুমুক,গলগলিয়ে বেরিয়ে আসবে পেটের নোংরা ময়লা, নিংড়ে বার করবে হাই ব্লাড সুগার, ৭ দিনেই হবেন রোগা

রান্নাঘরে এমন অনেক গোটা মশলা আছে, যা স্বাস্থ্যের জন্য নানাভাবে উপকারী। এই গোটা মশলার মধ্যে একটি হল মেথি বীজ। মেথি স্বাদে তেতো হতে পারে, কিন্তু এতে উপস্থিত পুষ্টিগুণ কেবল হজমশক্তি উন্নত করে না বরং ডায়াবেটিস রোগীদের এবং ওজন কমানোর জন্যও এটি সেরা বলে বিবেচিত হয়।

সাধারণত মানুষ এটি কোনও সবজি বা মশলায় ব্যবহার করে, কিন্তু মেথির বীজ চিবানোর সময় যদি আপনার এটি তেতো মনে হয়, তাহলে আপনি মেথির জল পান করতে পারেন। মেথিতে উপস্থিত বৈশিষ্ট্যগুলি ডায়াবেটিস-বিরোধী, যা চিনির মাত্রা বাড়তে দেয় না।

ছোট মেথি বীজের মধ্যে লুকিয়ে থাকা পুষ্টি উপাদানগুলি যখন পানিতে দ্রবীভূত হয়, তখন তা অসংখ্য স্বাস্থ্য উপকারিতা প্রদান করে। সকালে খালি পেটে মেথি জল পান করলে হজমশক্তি উন্নত হয়। কোষ্ঠকাঠিন্য চলে যায়। গ্যাস, বদহজম, পেট ফাঁপা ইত্যাদি নিরাময় হয়।

মেথি বীজের জলে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা ওজন কমাতে সাহায্য করে। এটি বিপাকও বাড়ায়।

ডায়াবেটিসে সবচেয়ে বেশি উপকার পাওয়া যায়। মেথির জল পান করলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা সহজ হয়। এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। তবে অবশ্যই ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ নিন যে আপনার দিনে কতটা পান করা উচিত।

ফলিক অ্যাসিড থাকার কারণে এটি হৃদপিণ্ডকে সুস্থ রাখে। হৃদরোগ থেকে দূরে থাকতে পারবেন। কোলেস্টেরলের মাত্রাও বেশি নয়।

মেথিতে হাইপারগ্লাইসেমিক থাকে, যা শরীরে ইনসুলিনের মাত্রা বাড়ায়। মেথি বীজ খাওয়া ডায়াবেটিসের জন্য একটি ঔষুধ। এটি পুরুষদের মধ্যে টেস্টোস্টেরনের মাত্রাও বাড়ায়। খালি পেটে এই জল পান করলে শরীরের ফোলাভাব এবং প্রদাহ দূর হয়ে যায়।

এক কাপ জলে ১৫-২০টি মেথি বীজ ভিজিয়ে সারারাত রাখুন। সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে এই মেথির জল খেলেই ওজন কমবে হুড়মুড়িয়ে, সুগার লেভেলও থাকবে নিয়ন্ত্রণে।

চাইলে এই পাতা শুকিয়ে পাউডার করে খেতে পারেন, এতে প্রাকৃতিক ভাবে ইনসুলিন তৈরি হবে ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রিত হতে পারে অতি সহজেই ৷ প্রতীকী ছবি ৷

*ডায়াবেটিস রোগীদের পক্ষে সারা রাত ধরে এই মোজা পরে থাকা এবং সকালে ঘুম থেকে ওঠার পরে সেগুলি খুলে ফেলা ভাল। শুধু ডায়াবেটিসের জন্যই নয়, এরুক্কান পাতা, কোষ্ঠকাঠিন্য-সহ নানা সমস্যায় ভুগছে যারা, তাদের জন্য ভাল। এই পাতাগুলি জয়েন্টের ব্যথা উপশম করতে সহায়তা করে।

কীভাবে ট্রাইগ্লিসারাইডস নিয়ন্ত্রণ করবেন? স্বাস্থ্যকর জীবনধারা অনুসরণ করুন, নিয়মিত ব্যায়াম করুন, ধূমপান ও অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন, এগুলো কমিয়ে দিলে ট্রাইগ্লিসারাইডস নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

মুগ ডালে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও প্রোটিন থাকে যা রক্তে শর্করার পরিমাণ কমায়। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, মুগ ডালে থাকা ভিটেক্সিন ও আইসোভিটেক্সিন নামক অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়ায় ও ব্লাড সুগার কমায়। কাজেই ব্লাড সুগারের রোগীরা নিয়মিত মুগ ডাল খান