Love: সমুদ্র সৈকতে বাঁধভাঙা প্রেম! অন্তরঙ্গ মুহূর্তের সঙ্গী নির্জন রিসর্ট, হাতে হাত রেখে কাটবে ভ্যালেন্টাইন্স ডে
- Published by:Shubhagata Dey
- hyperlocal
- Reported by:Saikat Shee
Last Updated:
পূর্ব মেদিনীপুরের এমন একটি সমুদ্র সৈকতের কথা বলব যেখানে প্রেমের সপ্তাহে প্রেমিক-প্রেমিকা বা প্রিয়জনের সঙ্গে প্রেম উপভোগ করার আদর্শ জায়গা।
advertisement
1/10

*প্রেম আর সমুদ্র দুইই একে অপরের পরিপূরক। প্রেমিকা বা প্রিয়জনের সঙ্গে সমুদ্র উপভোগ করার আনন্দ এক স্বর্গীয় সুখ। কিন্তু সমুদ্রপ্রেমি মানুষের প্রথম পছন্দ দিঘা। তবে দিনদিন দিঘায় ভিড় বাড়ছে। অন্যদিকে মন্দারমণি পর্যটকদের ভিড়ে প্লাবিত হয়। প্রতিবেদনঃ সৈকত শী। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
2/10
*প্রিয়জনের হাত ধরে নির্জন সৈকতে হেঁটে বেড়াবার উপায় নেই দিঘা মন্দারমণিতে। ফলে সমুদ্র ভালবাসলেও নির্জনতার অভাবে সমুদ্র সৈকত বেড়ানোর মজা উপভোগ করার উপায় নেই। কিন্তু দিঘা মন্দারমনি ছাড়া পূর্ব মেদিনীপুরের এমন একটি সমুদ্র সৈকতের কথা বলব যেখানে প্রেমের সপ্তাহে প্রেমিক-প্রেমিকা বা প্রিয়জনের সঙ্গে প্রেম উপভোগ করার আদর্শ জায়গা। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
3/10
*৭ ফেব্রুয়ারি দিবসের হাত ধরে শুরু হয়েছে প্রেমের সপ্তাহ। প্রেমের সপ্তাহে সঙ্গী বা সঙ্গিনীকে কাছে পেতে একটু নির্জনতা একটু নিরিবিলি জায়গা প্রায় সবাই খুঁজে বেড়ায়। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
4/10
*হোটেলের ব্যালকনিতে বসে সেই রূপ দেখার অমোঘ আকর্ষণ প্রেমের সপ্তাহ উদযাপনকে আরও রঙিন করে তুলবে। আবার অন্ধকার রাতে হোটেলের ব্যালকনিতে বসে সমুদ্রের ডাক ও ঝাউবনের আওয়াজ হাতছানি দেয় অজানা সঙ্গমের। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
5/10
*মন্দারমণি ও শংকরপুর সমুদ্র সৈকতের মাঝে অবস্থিত তাজপুর সমুদ্র সৈকত। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার সদর শহর তমলুক থেকে দূরত্ব মাত্র ৭৫ কিলোমিটার। বাস বা ট্রেন দুটোতেই পৌঁছনো যায় তাজপুর সমুদ্র সৈকতে। মেচেদা থেকে দিঘাগামী বাসে করে বালিসাই নেমে সেখান থেকে টোটো, ভ্যান এবং গাড়ি পাওয়া পাওয়া যায় তাজপুর সমুদ্র সৈকত যাওয়ার। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
6/10
*দিঘা-হাওড়া রেলপথের দিঘা-গামী এক্সপ্রেস ও লোকাল ট্রেনে রামনগর রামনগর স্টেশনে নেমে টোটো ভ্যান রিক্সা অটো ও ছোট গাড়ি করে তাজপুর সমুদ্র সৈকত যাওয়া যায়। এছাড়াও গাড়ি বুক করে সরাসরি তাজপুর সমুদ্র সৈকতে আসা যায়। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
7/10
*কোথাও বেড়াতে গেলে যেটা প্রথমেই মাথায় আসে কোথায় থাকব? অনেকগুলি হোটেল ও রিসোর্ট গড়ে উঠেছে তাজপুর সমুদ্র সৈকত ঘিরে। বিভিন্ন হোটেল গুলির প্রতিদিনের রুম ভাড়া ১০০০ থেকে ৪০০০ টাকা। খাওয়া-দাওয়ার জন্য আলাদা মূল্য দিতে হবে। পর্যটকেরা চাইলে হোটেলের বাইরে খেতে পারে। সমুদ্র থেকে তাকিয়ে দেখলে নজরে আসে না কোন হোটেল, কিন্তু তার মধ্যেই লুকিয়ে আছে অনেক রিসর্ট। গাছ গাছালি দিয়ে ঘেরা। এ এক অন্য বৈচিত্র! সংগৃহীত ছবি।
advertisement
8/10
*আগে থেকে হোটেল বুক না করলেও চলে কারণ তারপর সমুদ্র সৈকতে খুব একটা পর্যটকের ভিড় লক্ষ্য করা যায় না। কিন্তু রয়েছে অনেক হোটেল ও রিসর্ট। ফলে সহজেই সঙ্গিনীর সঙ্গে তাজপুর সমুদ্র সৈকতে প্রেমের সপ্তাহ উদযাপন করা যায়। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
9/10
*তাজপুর সমুদ্র সৈকত গ্রাম্য প্রকৃতির মধ্যে। পর্যটক গ্রাম্য পরিবেশে শহুরে কৃত্রিম আদব-কায়দা ভুলে গ্রাম্য প্রকৃতি সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিতে চাইলে তাজপুর সমুদ্র সৈকত আদর্শ জায়গা। ভাটার সময় সমুদ্র দূরে সরে যায়, সৈকত তখন অনেক প্রশস্ত, খেলার উপযুক্ত। সৈকতে লাল কাঁকড়ার উন্মুক্ত বিচরণ। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
10/10
*সমুদ্র সৈকতে কংক্রিটের জঙ্গল দেখা থেকে মুক্তি দেবে নির্জন, নিবিড় ও কোলাহলমুক্ত সৈকত তাজপুর। এই ভালবাসার দিবসে সঙ্গী বা সঙ্গিনীকে আরও কাছে পেতে হলে নিবিড় নির্জন তাজপুর সমুদ্র সৈকত হোক আপনার গন্তব্য। সংগৃহীত ছবি।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Love: সমুদ্র সৈকতে বাঁধভাঙা প্রেম! অন্তরঙ্গ মুহূর্তের সঙ্গী নির্জন রিসর্ট, হাতে হাত রেখে কাটবে ভ্যালেন্টাইন্স ডে