SSC Case: 'ওরা যেন কেউ চাকরি না পায়!' এসএসসি মামলায় রাজ্যকে কড়া নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের! কাদের কথা বলল আদালত জানেন? চমকে উঠবেন শুনে
- Published by:Suman Biswas
- Reported by:Maitreyee Bhattacharjee
Last Updated:
SSC Case: বিচারপতি সঞ্জয় কুমার উল্লেখ করেন, এসএসসি সংক্রান্ত মামলাগুলি এখনও আদালত শুনছে, কারণ তাঁরা চান না কোনও ফাঁক গলে কোনও অযোগ্য প্রার্থী ফের চাকরি পেয়ে যান।
advertisement
1/6

কলকাতা: কোনও অযোগ্য প্রার্থী যেন চাকরিতে নিযুক্ত না হয়, রাজ‍্যকে ফের মনে করালে সর্বোচ্চ আদালত। বুধবার এসএসসি সংক্রান্ত একটি মামলার শুনানি ছিল বিচারপতি সঞ্জয় কুমারের বেঞ্চে।
advertisement
2/6
সেখানেই বিচারপতি সঞ্জয় কুমার উল্লেখ করেন, এসএসসি সংক্রান্ত মামলাগুলি এখনও আদালত শুনছে, কারণ তাঁরা চান না কোনও ফাঁক গলে কোনও অযোগ্য প্রার্থী ফের চাকরি পেয়ে যান। যদিও টেইনটেইড প্রার্থীদের আবেদন এদিন শুনতে চাননি বিচারপতিরা। এসএসসি-র ফল প্রকাশ নিয়েও এদিন প্রশ্ন করতে শোনা যায় বিচারপতিদের।
advertisement
3/6
এদিকে, এসএসসি (SSC) সূত্রে খবর, গ্রুপ-সি শিক্ষাকর্মী পদে নিয়োগের জন্য মোট ৬০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা নেওয়া হবে ওএমআর (OMR) পদ্ধতিতে। শিক্ষাগত যোগ্যতার জন্য বরাদ্দ ১০ নম্বর, ইন্টারভিউয়ে ১০ নম্বর এবং কম্পিউটার টাইপিং ও অতিরিক্ত কম্পিউটার জ্ঞানের জন্য ১৫ নম্বর। এর সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতার জন্য থাকবে আরও ৫ নম্বর।
advertisement
4/6
সম্প্রতি রাজ্যের সরকারপোষিত ও সাহায্যপ্রাপ্ত স্কুলে শিক্ষাকর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে স্কুল সার্ভিস কমিশন। মোট ৮,৪৭৭টি শূন্যপদে নিয়োগ হবে। এর মধ্যে গ্রুপ-সি (করণিক) পদে ২,৯৮৯টি এবং গ্রুপ-ডি পদে ৫,৪৪৮টি শূন্যপদ রয়েছে। আগামী ৩ নভেম্বর থেকে ৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করা যাবে।
advertisement
5/6
পরীক্ষা নেওয়া হবে ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে। আবেদন প্রক্রিয়া অনলাইনেই সম্পন্ন করতে হবে। গ্রুপ-সি পদের ক্ষেত্রে সাধারণ ও ওবিসি প্রার্থীদের আবেদন ফি ৪০০ টাকা এবং তফসিলি প্রার্থীদের জন্য ১৫০ টাকা নির্ধারণ করেছে এসএসসি।
advertisement
6/6
উল্লেখ্য, চলতি বছরের এপ্রিলে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে রাজ্যের ২৫,৭৫২ জন শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীর চাকরি বাতিল হয়েছে। কমিশন সূত্রে খবর, আদালতের নির্দেশ মেনেই নতুন নিয়োগ প্রক্রিয়ায় ‘যোগ্য’ প্রাক্তন শিক্ষাকর্মীদের বাড়তি সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। কমিশনের এক আধিকারিক জানান, “এই সুবিধা কোনও মর্জিমাফিক নয়। আইনজ্ঞদের পরামর্শ মেনেই যোগ্য প্রার্থীদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য করা হচ্ছে।”