Primary Scam: প্রাথমিকের ৩২ হাজার চাকরি বাতিল মামলায় তোলপাড় হাইকোর্ট! সরলেন বিচারপতি, বিস্ফোরক অভিযোগ মূল মামলাকারী আইনজীবীর
- Reported by:ARNAB HAZRA
- news18 bangla
- Published by:Suman Biswas
Last Updated:
Primary Tet Scam: বিস্ফোরক অভিযোগ তুললেন মূল মামলাকারী আইনজীবী তরুণজ্যোতি তিওয়ারি। প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় চাঞ্চল্যকর অভিযোগ তাঁর।
advertisement
1/8

কলকাতা: প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় নয়া মোড়। ৩২ হাজার চাকরি বাতিল মামলায় বড় খবর। ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে মামলা ছেড়ে দিলেন বিচারপতি সৌমেন সেন। বিচারপতি সেনের ডিভিশন বেঞ্চ থেকে মামলা সরে গেল।
advertisement
2/8
এরই মধ্যে বিস্ফোরক অভিযোগ তুললেন মূল মামলাকারী আইনজীবী তরুণজ্যোতি তিওয়ারি। প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় চাঞ্চল্যকর অভিযোগ তাঁর। হাইকোর্টে রাজ্যের সিনিয়র আইনজীবীর বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছেন মূল মামলাকারীদের আইনজীবী তরুনজ্যোতি তিওয়ারি।
advertisement
3/8
তরুণজ্যোতি অভিযোগ করেন, 'রাজ্য সরকারের ওই আইনজীবী বলছেন, তরুণজ্যোতির থেকে মামলা কেড়ে নাও। সব মূল মামলাকারীর চাকরির ব্যবস্থা আমি করে দেব। ওই সিনিয়র আইনজীবী ডেকে আমার মক্কেলদের সঙ্গে কথাও বলেন।' বিচারপতি সৌমেন সেনের ডিভিশন বেঞ্চ মামলা ছেড়ে দেওয়ার পর এমনই অভিযোগ সরগরম হাইকোর্ট পাড়া।
advertisement
4/8
এদিকে, নতুন কোন ডিভিশন বেঞ্চে মামলা যাবে, তা এখন স্থির করবেন প্রধান বিচারপতি। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশে প্রাথমিকের ৩২০০০ চাকরি বাতিল হয়। মেডিক্যাল দুর্নীতির একটি মামলা ঘিরে বিতর্কে জড়ান বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় এবং বিচারপতি সেন। এরপর উচ্চ প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি মামলা ছেড়ে দেন বিচারপতি সেন। আর আজ প্রাথমিকে ৩২ হাজার চাকরি বাতিল মামলা থেকেও সরে দাঁড়ালেন বিচারপতি সেন।
advertisement
5/8
মূল মামলাকারী আইনজীবী তরুনজ্যোতি তিওয়ারি বলেন, ''খুবই বিস্ময়ের যে, ২০২৩ সালের মে মাস থেকে প্রাথমিকে ৩২ হাজার চাকরি বাতিল মামলার ওপর স্থগিতাদেশ দিয়েছে যে বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ, সেই বিচারপতি সৌমেন সেন সোমবার ব্যক্তিগত কারণে মামলা ছেড়ে দিচ্ছেন। আমরা আশা করব খুব দ্রুত ব্যবস্থা হবে। প্রধান বিচারপতি হস্তক্ষেপ করবেন।''
advertisement
6/8
২০১৪ সালের টেট থেকে নিয়োগ হয় এই ৩২ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক। সংরক্ষণ নীতি না মানা, অ্যাটিটিউড টেস্ট না করা একাধিক কারণে নিয়োগ প্রক্রিয়া বাতিল করে ৩২ হাজার চাকরি বাতিল করে একক বেঞ্চ। এরপর সেই মামলা যায় ডিভিশন বেঞ্চ।
advertisement
7/8
এদিকে, এসএসসি চাকরি বাতিল মামলায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন চাকরিহারাদের সঙ্গে বৈঠকে বলেন, ''আপনাদের টার্মিনেট কেউ করেনি। আপনাদের কাজ করতে কেউ বারণ করেছে? যান বাচ্চাদের শিক্ষা দিন। ধরুন ওরা না করে দিল, আমরা তখন শিক্ষা দফতরকে বলব, বিকল্প ব্যবস্থা করব। আপনারা যাতে চাকরি ফেরত পান, সেই ব্যবস্থা দুই মাসেই করা হবে।''
advertisement
8/8
মমতার সংযোজন, ''সুপ্রিম কোর্ট যোগ্য, অযোগ্যর তালিকা সরকারের কাছে তুলে দিন। ব্যাপম, নিটে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। খালি বাংলার সঙ্গে চক্রান্ত কেন?''