২৩ অক্টোবর ২০২৫, রাত তখন ১২টা ৫৭, কোকরাঝোড় বিস্ফোরণে জীবন ঝুঁকি নিয়ে দুর্ঘটনা এড়িয়েছিলেন রেলকর্মীরা, পুরষ্কৃত করল রেল!
- Published by:Sanjukta Sarkar
- Reported by:ABIR GHOSHAL
Last Updated:
Indian Railways: কোকরাঝোড়ে বিস্ফোরণে উড়ে গিয়েছিল রেল লাইন! রাতের অন্ধকারে 'চিনি' বহনকারী পণ্যবাহী একটি ট্রেন বোড়োল্যান্ড টেরিটোরিয়াল অঞ্চলের কোকরাঝাড় এবং সালাকাটি স্টেশনের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিল। হঠাৎ একটি প্রচণ্ড ঝাঁকুনি অনুভব করেন ট্রেনের কর্মীরা।
advertisement
1/7

কোকরাঝার বিস্ফোরণের সময় উল্লেখযোগ্য সতর্কতার জন্য ফ্রন্টলাইন রেল কর্মীদের অভিনন্দন জানাল উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেল। এই উপলক্ষে রেলের তিন ফ্রন্টলাইন রেলকর্মীকে তাঁদের প্রত্যুৎপন্নমতিত্ব, সতর্কতা, পেশাদারিত্ব ও একইসঙ্গে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপের জন্য সম্মানিত করলেন উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের জেনারেল ম্যানেজার শ্রী চেতন কুমার শ্রীবাস্তব।
advertisement
2/7
শ্রী জিতেন্দ্র কুমার(লোকো পাইলট - গুডস/আলিপুরদুয়ার জং.), শ্রী শৈলেন্দ্র কুমার কেশরী (সিনিয়র এএলপি/অলিপুরদুয়ার জং.) এবং শ্রী ভোলারাম দাস (ট্রেন ম্যানেজার - গুডস/আলিপুরদুয়ার জং.)-কে কর্তব্যরত অবস্থায় সতর্কতা এবং নিষ্ঠার জন্য নগদ পুরস্কার এবং সার্টিফিকেট দ্বারা সন্মানিত করা হয়।
advertisement
3/7
২৩ অক্টোবর ২০২৫ তারিখে প্রায় রাত তখন ১২টা ৫৭। রাতের অন্ধকারে 'চিনি' বহনকারী পণ্যবাহী একটি ট্রেন বোড়োল্যান্ড টেরিটোরিয়াল অঞ্চলের কোকরাঝাড় এবং সালাকাটি স্টেশনের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিল। হঠাৎ একটি প্রচণ্ড ঝাঁকুনি অনুভব করেন ট্রেনের কর্মীরা।
advertisement
4/7
অসাধারণ বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়ে, সেইদিন তাৎক্ষণিকভাবে ট্রেন থামিয়ে, নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেন রেলকর্মীরা। পর্যবেক্ষণ ও পরীক্ষা করতেই এইচই মাস্ট নং. ২২৮/১-এর কাছে একটি সন্দেহজনক বিস্ফোরণের ফলে রেল ট্র্যাকের ক্ষতি ধরা পরে।
advertisement
5/7
এরপরেই তাদের দ্রুত এবং সিদ্ধান্তমূলক পদক্ষেপের ফলে আরও ক্ষয়ক্ষতি রোধ করা সম্ভব হয়। এরপর সময়মতো ট্রেন চলাচল পুনঃরায় চালু করা সম্ভব হয় এবং রেলের সম্পত্তি এবং জীবন উভয়ই সুরক্ষিত হয় ওই কর্মীদের তাৎক্ষণিক সচেতনতায়।
advertisement
6/7
ফ্রন্টলাইন কর্মী, ইঞ্জিনিয়ার এবং সুরক্ষা কর্মীদের সমন্বিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে, যুদ্ধকালীন তৎপরতায় অক্লান্ত পরিশ্রম করে, কয়েক ঘন্টার মধ্যেই ক্ষতিটি দ্রুত মেরামত করা হয়।
advertisement
7/7
তাদের নিষ্ঠা এবং টিম ওয়ার্কের ফলে ধ্বংসাবশেষ দ্রুত অপসারণ, ক্ষতিগ্রস্ত স্লিপার এবং রেলওয়ে ট্র্যাক প্রতিস্থাপন এবং স্থানটির পুঙ্খানুপুঙ্খ পরিদর্শন এবং সুরক্ষা নিশ্চিত করা হয়, যার ফলে দ্রুততম সময়ের মধ্যে ট্রেন চলাচল নিরাপদে পুনঃরায় শুরু করা সম্ভব হয়।