৭৭ বারের চেষ্টাতেও প্রিয় বন্ধুর স্ত্রীকে করতে পারলেন না প্রেগন্যান্ট, তারপর যা হল...

বিয়ে হয়ে গেছে ছয় বছর তারপরেও দম্পতি ছিলেন নিঃসন্তান ৷ কিন্তু দাম্পত্যজীবনে বেসিভাগ মানুষই সন্তান চায় ৷ এই দম্পতিও তার থেকে অন্য কোনওরকম ভাবনার অধিকারী ছিলেন না ৷ তাই তারা অভিনব এক পদক্ষেপ নেন নিজেদের জীবনে সন্তান আনার ৷ Photo- Representive

এই দম্পতির নাম দারিয়াস মাকাম্বাকো ও প্রেশাস ৷ স্বামীর বয়স ৫০ ও স্ত্রী-র বয়স ৪৫ ৷ এই দম্পতি সিদ্ধান্ত নেন যে স্বামীর প্রিয় বন্ধুকে দিয়ে এই কাজ করাবেন তিনি ৷ সেই মত প্রিয়বন্ধু ও স্ত্রীকে যৌন সম্ভোগর জন্য ছেড়ে দেন ৷ Photo- Representive

মাকামবাকো নিজে পুলিশ আধিকারিক তাঁর যে বন্ধুকে স্ত্রীকে গর্ভবতী করার জন্য তিনি নিয়োগ করেছিলেন তিনিও পুলিশ ৷ তবে এ অবধি সব ঠিক চললেও এবার হয় আসল গণ্ডগোল ৷ মোট ৭৭ বার মিলিত হন এই যুগল ৷ Photo- Representive

কিন্তু এরপরেও যে কাজের জন্য মিলন সেই আসল কাজটি হয়নি ৷ মহিলা ওই পুরুষটির সঙ্গে ৭৭ বার মিলনের পরেও সন্তানসম্ভবা হতে পারেননি ৷ এরপরে নাটকে আসে নতুন মোড় ৷ Photo- Representive

নিজের স্ত্রীকে প্রেগন্যান্ট করার জন্য সেই ব্যক্তিকে মোকামবাকো তাঁর সহকর্মী পুলিশ আধিকারিককে ২০ লক্ষ তানজানিয়ান শিলিং দেন ৷ এরজন্য সময় দিয়েছিলেন ১০ মাস ৷ যেকানে সপ্তাহে তিন দিন করে এসে বন্ধুর স্ত্রীকে গর্ভবতী করার কাজ তিনি করতেন ৷ Photo- Representive

ইভান্সের বাড়িতে নিজের দুটি সন্তান থাকা সত্ত্বেও কীভাবে প্রেশাস গর্ভবতী হলেন না তা জানতে আদালতের দ্বারস্থ হন মাকামবাকো ৷ চিকিৎসকরা পরীক্ষার পর জানান ইভান্সের সন্তান আসলে তাঁর কাজিনের!Photo- Representive

তবে আদালতে ইভান্স জানান তিনি টাকা ফেরত দিতে বাধ্য নন ৷ তিনি জানিয়েছিলেন তিনি নিজের সেরাটা দিয়ে চেষ্টা করবেন ৷ তিনি যে সফল হবেন তার কথা দেননি ৷ Photo- Representive

তানজানিয়ান দার এস সালাম কোর্টের এই মামলা এতটাই অভিনব যে আফ্রিকান সংবাদমাধ্যমের গন্ডি পার হয়ে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে ৷