Israel Iran War: ইজরায়েলের পয়লা নম্বর টার্গেট...কোথায় এই ‘নাতানজ’? যেখানে লুকনো ইরানের প্রাণ ভোমরা! গভীর মরুভূমিতে বালিতে অর্ধেক গাঁথা
- Published by:Satabdi Adhikary
- news18 bangla
Last Updated:
ইজরায়েলি হামলায় ইরানের তিন সবচেয়ে ক্ষমতাশালী ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে বলে খবর৷ এর মধ্যে রয়েছে ইরানের সর্বোচ্চ পদস্থ সামরিক কর্তা মেজর জেনারেল হোসেইন সালামি, ইরানের অভিজাত রেভোলিউশনারি গার্ড কর্পসের প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি এবং প্রাক্তন জাতীয় নিরাপত্তা প্রধান আলি শামখানি।
advertisement
1/7

তখনও ভোর হয়নি৷ গভীর ঘুমে ডুবে ইরানের রাজধানী তেহরানের সাধারণ মানুষ৷ এর মধ্যেই একের পর এক বিস্ফোরণের শব্দ৷ তেহরানে ঢুকে হামলা চালাল ইজরায়ের বায়ুসেনার জেট৷ শুধু তেহরানেই নয়, ইরানের কেরমানশাহ, লোরেস্তান তিবরিজে বিস্ফোরণের খবর মিলেছে। গোটা ইরান তো বটেই ইজরালেও জারি জরুরি অবস্থা৷
advertisement
2/7
তবে এই সবের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল নাতানজ পরমাণুকেন্দ্রে হামলা চালানো৷ কী এই নাতানজ পরমাণু কেন্দ্র? কোথায় অবস্থিত, কী রয়েছে এখানে?
advertisement
3/7
নাতানজকে ইরানের পরমাণু গবেষণা ও পরমাণু অস্ত্র তৈরির মূল কেন্দ্র বলা হয়ে থাকে৷ এখানেই বসত করে ইরানের প্রাণ ভোমরা৷
advertisement
4/7
মধ্য ইরানের মরু ময় ইসফাহান প্রদেশের মরু দেশের মাঝখানে প্রায় ১ লক্ষ স্কোয়ার মিটার জুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে ইরানের এই পরমাণু গবেষণা কেন্দ্র৷ গবেষণা কেন্দ্রের অর্ধেকই বালির নীচে মাটির ভিতরে গাঁথা৷ এখানেই সম্প্রতি ইরান বেআইনি ভাবে ৯ হাজার ২৪৭ কিলোগ্রাম ইউরেনিয়াম স্টক পাইল করেছিল বলে অভিযোগ ইজরায়েলের৷ যা দিয়ে নাকি ১৫টি পরমাণু বোমা তৈরি করা যায়৷
advertisement
5/7
ইজরায়েলি হামলায় নাতানজ পরমাণুকেন্দ্রের ক্ষতির কথা স্বীকার করেছে ইরানেক অ্যাটোমিক এনার্জি অর্গানাইজেশন৷ কিন্তু জানিয়েছে এখনও সেখান থেকে কোনও রেডিয়েশন ছড়াচ্ছে না৷ শুধু নাতানজ নয়, ইরানের বোনাব, আরাক, বুশের, বান্দার আব্বাস, সঘান্ড, ফর্দোতেও রয়েছে পরমাণু কেন্দ্র৷
advertisement
6/7
ইজরায়েলি হামলায় ইরানের তিন সবচেয়ে ক্ষমতাশালী ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে বলে খবর৷ এর মধ্যে রয়েছে ইরানের সর্বোচ্চ পদস্থ সামরিক কর্তা মেজর জেনারেল হোসেইন সালামি, ইরানের অভিজাত রেভোলিউশনারি গার্ড কর্পসের প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি এবং প্রাক্তন জাতীয় নিরাপত্তা প্রধান আলি শামখানি।
advertisement
7/7
ইজরায়েলি হামলার পরে প্রথম প্রতিক্রিয়ায় তার বন্ধু রাষ্ট্র আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, ‘‘সব কিছু শেষ হয়ে যাওয়ার আগে কিছু তো বাঁচাক ওরা (ইরান)৷ সই (পরমাণু চুক্তি) করে নিক৷ দে আর অল ডেড নাও৷ এরপর থেকে পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে৷’’ ট্রাম্পের দাবি, ‘‘পরমাণু চুক্তি সই করতেই হবে ইরানকে৷’’