Indian Bangladesh Relations: পাত্তা দিচ্ছে না ভারত, চিকিৎসা করাতে এবার কোন দেশের দ্বারস্থ জানেন বাংলাদেশিরা? বেছে নিল একটি শহর! কোথায়?
- Published by:Raima Chakraborty
- news18 bangla
Last Updated:
Indian Bangladesh Relations: নিজেদের দেশে উন্নত চিকিৎসা পরিষেবা না থাকায় চিকিৎসা সংক্রান্ত বিষয়ে এবার বিকল্প দেশের কথা ভাবতে হচ্ছে বাংলাদেশিদের।
advertisement
1/9

হাসিনার সরকারের পতনের পরে নিরাপত্তার স্বার্থে বাংলাদেশিদের ভিসা সংক্রান্ত বিষয়ে কড়াকড়ি করেছে ভারত। জরুরি ভিত্তিতে ছাড়া ভিসা পাচ্ছেন না বাংলাদেশিরা। এমনকী মেডিক্যাল ভিসার ক্ষেত্রেও এখনও প্রবল কড়াকড়ি চলছে।
advertisement
2/9
নিজেদের দেশে উন্নত চিকিৎসা পরিষেবা না থাকায় চিকিৎসা সংক্রান্ত বিষয়ে এবার বিকল্প দেশের কথা ভাবতে হচ্ছে বাংলাদেশিদের।
advertisement
3/9
বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বারবার অনুরোধের পরও ভারতীয় মেডিক্যাল ভিসা ইস্যুর পরিমাণ বৃদ্ধি করছে না কর্তৃপক্ষ। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ছয় কর্মীর দাবি, দু'দেশের সম্পর্কে অবনতি এবং কর্মী সংকটের কারণে এই পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।
advertisement
4/9
এই সুযোগে কূটনীতির এক সুবর্ণ সুযোগ নিচ্ছে চিন। ব্রিটিশ সংবাদসংস্থা রয়টার্স এই খবর জানিয়েছে।
advertisement
5/9
২০২৩ সালে বাংলাদেশিদের জন্য ভারত সরকারের ইস্যু করা সিংহভাগ ভিসা ছিল চিকিৎসা সংক্রান্ত। ভারতের তুলনামূলক সাশ্রয়ী চিকিৎসা ব্যবস্থা এবং বাংলা ভাষাভাষী হাসপাতাল কর্মীদের কারণে চিকিৎসা নিতে সেখানে বাংলাদেশিদের যাতায়াত বৃদ্ধি পাচ্ছিল।
advertisement
6/9
কম খরচে কোনও দেশে চিকিৎসার প্রয়োজনে যেতে চান বাংলাদেশিরা। সম্প্রতি চিন সফরে গিয়েছিলেন বাংলাদেশের ইউনূস সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা। একটি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, বাংলাদেশি রোগীদের জন্য স্বল্প খরচে চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে চিনা বিদেশমন্ত্রীকে অনুরোধ করেছেন।
advertisement
7/9
চলতি মাসে কয়েকজন বাংলাদেশি চিকিৎসার জন্য চিনের ইউনান প্রদেশে গিয়েছিলেন। চিনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেছেন, এই সফরের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশিদের জন্য মেডিক্যাল ট্যুরিজম পর্যালোচনা শুরুর দ্বার উন্মোচন হল।
advertisement
8/9
ওয়েন আরও বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তত ১৪টি চিনা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে ২৩ কোটি মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করেছে। গত সাত মাসে তাদের পক্ষ থেকেই সর্বাধিক বিনিয়োগ এসেছে।
advertisement
9/9
চিনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, বাংলাদেশের সঙ্গে সহযোগিতামূলক সম্পর্ক দৃঢ় করতে বেজিং আন্তরিকভাবে চেষ্টা করে যাবে। সামগ্রিক বিষয় নিয়ে বক্তব্য জানতে ভারত ও বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেছিল রয়টার্স। তবে, অন্যদিক থেকে কোনও সাড়া পাওয়া যায়নি।