Bangladesh Muhammad Yunus: বাংলাদেশে তালিবানি কায়দায় খু*ন!...বিশ্বের কাঠগড়ায় উঠবে ইউনূস? ভারত থেকেই পর্দাফাঁস
- Published by:Satabdi Adhikary
- news18 bangla
Last Updated:
আরআরএজি জোর দিয়ে বলছে যে ১৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্টের মধ্যে নিহত ১,৪০০ জনের মধ্যে আওয়ামি লিগের সদস্য ছিলেন যাঁদের আত্মীয়রা প্রতিশোধের ভয়ে রাষ্ট্রপুঞ্জের মানবাধিকার হাইকমিশনারের অফিস কর্তৃক পরিচালিত তদন্তের আগে সাক্ষ্য দিতে পারেননি।
advertisement
1/8

ছাব্বিশের এপ্রিলেই নির্বাচনমুখী হতে চলেছে বাংলাদেশ৷ সেনা এবং রাজনৈতিক নেতাদের প্রবল চাপের মুখে পড়ে অবশেষে প্রধান উপদেষ্টা মহম্মদ ইউনূস জানিয়েছেন, আগামী বছর অর্থাৎ, ২০২৬-এর এপ্রিলের প্রথমার্ধের বাংলাদেশে নির্বাচন হবে।
advertisement
2/8
কিন্তু, তাতেও বিপদ কমছে না মহম্মদ ইউনূসের৷ এবার সীমান্তের এপাড়, অর্থাৎ ভারত থেকেও প্রবল চাপ পড়তে চলেছে বাংলাদেশের মূল উপদেষ্টার উপরে৷ তেমন হলে আন্তর্জাতিক মহলেও কাঠগোড়ায় উঠতে হবে ইউনূসকে৷
advertisement
3/8
অভিযোগ উঠেছে, গত এক বছরে বাংলাদেশে নির্বিচারে যে হত্যাকাণ্ড চলেছে তা নিয়ে কিছুই করেনি ইউনূস সরকার৷ অভিযোগ, বর্তমানে বাংলাদেশে নিষিদ্ধ শেখ হাসিনার দল আওয়ামি লিগের সদস্যদের বেছে বেছে খুন করা হয়েছে তালিবানি কায়দায়৷
advertisement
4/8
দ্য রাইটস অ্যান্ড রিস্কস অ্যানালিসিস গ্রুপ (RRAG)-এর তরফে জানানো হয়েছে, ড. ইউনূসের আমলে আওয়ামি লিগের কমপক্ষে ১২৩ জন সদস্যকে খুন করা হয়েছে গত কয়েক মাসে৷ তার মধ্যে তালিবানি কায়দায় গলা কেটে বা কুপিয়ে খুন করা হয়েছে ৪১ জন সদস্যকে৷
advertisement
5/8
ওই সংগঠনের তরফে একটি রিপোর্টও তৈরি করা হয়েছে এই বিষয়ে৷ সেই রিপোর্টটি প্রমাণস্বরূপ আন্তর্জাতিক ক্রিমিনাল কোর্ট (ICC)-র সামনে পেশ করতে চলেছে তারা৷ রিপোর্টে নিহতদের সম্পর্কে তাঁদের রাজনৈতিক পরিচয় সহ সব তথ্য দেওয়া রয়েছে৷ এছাড়া রয়েছে, স্বচ্ছসেবক লিগ, ছাত্র লিগ, যুব লিগ, মৎস্যজীবী লিগ এবং কৃষক লিগের বয়ান৷ এই হত্যাকাণ্ড চলেছে ২০২৪ এর ৫ অগাস্ট থেকে ২০২৫ এর ৩০ এপ্রিলের মধ্যে৷ এই সময়কালে বন্দিদশায় ২১ জনকে খুনের অভিযোগও তোলা হয়েছে ইউনূস সরকারের বিরুদ্ধে৷
advertisement
6/8
RRAG-এর পরিচালক সুহাস চাকমা বলেন, ‘‘আওয়ামি লিগের সদস্যদের এই হত্যাকাণ্ডগুলি হিমশৈলের চূড়া মাত্র৷ কারণ, আওয়ামি লিগের সদস্যদের সকল হত্যাকাণ্ড স্থানীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়নি৷ তাছাড়া, আরআরএজি সকল স্থানীয় গণমাধ্যমের উপর নজর রাখতে পারেনি। তবে এটা স্পষ্ট যে , শিশু, মহিলা, মানসিকভাবে অসুস্থ এবং গুরুতর আহতদেরও রেহাই দেওয়া হয়নি৷"
advertisement
7/8
এই রিপোর্টে সুনির্দিষ্ট ঘটনাবলির বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া হয়েছে৷ যেমন ১৩ আগস্ট, ২০২৪ এ আওয়ামি লিগ কর্মী বাবর আলির হত্যাকাণ্ড। বগুড়া জেলায় তাঁর বাড়ির সামনে থেকে অপহরণের পরে গলা কেটে হত্যা করা হয় বলে অভিযোগ উঠেছিল সে সময়। আরেকটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা হল, ২০২৪ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর পাথরঘাটা উপজেলার কাঠালতলি ইউনিয়ন ছাত্রলিগ নেতা তোফাজ্জলকে হত্যা করা৷ তাঁকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে একদল ছাত্র নির্মমভাবে হত্যা করে বলে অভিযোগ।
advertisement
8/8
আরআরএজি জোর দিয়ে বলছে যে ১৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্টের মধ্যে নিহত ১,৪০০ জনের মধ্যে আওয়ামি লিগের সদস্য ছিলেন যাঁদের আত্মীয়রা প্রতিশোধের ভয়ে রাষ্ট্রপুঞ্জের মানবাধিকার হাইকমিশনারের অফিস কর্তৃক পরিচালিত তদন্তের আগে সাক্ষ্য দিতে পারেননি।