Urmila Matondkar Controversy: নায়িকার শরীরী হিল্লোলে মুগ্ধতা? জীবনে 'গার্ডিয়ান এঞ্জেল' পরিচালকের স্ত্রী ঠাস করে চড় মারেন ঊর্মিলাকে, কারণ শুনলে চমকে যাবেন!
- Published by:Raima Chakraborty
- news18 bangla
Last Updated:
Urmila Matondkar Controversy: এক সময় তাঁর নাচ, অভিনয় ও রূপের জাদুতে মাথা ঘুরে গিয়েছিল বলিউডের। নায়ক থেকে পরিচালক প্রেমে পাগল ছিলেন ঊর্মিলা মাতন্ডকরের।
advertisement
1/9

এক সময় তাঁর নাচ, অভিনয় ও রূপের জাদুতে মাথা ঘুরে গিয়েছিল বলিউডের। নায়ক থেকে পরিচালক প্রেমে পাগল ছিলেন ঊর্মিলা মাতন্ডকরের। তুলনা হতে শুরু করেছিল শ্রীদেবী, মাধুরী দীক্ষিতের সঙ্গে।
advertisement
2/9
শিশুশিল্পী থেকে বলিউডের প্রথম সারির টপ নায়িকার খেতাব পাওয়া ঊর্মিলা এক সময় বিশাল বিতর্কে জড়িয়েছিলেন। পরিচালক রামগোপাল বর্মার সঙ্গে সম্পর্ক, শারীরিক নির্যাতনের শিকার থেকে শুরু করে এক রাতের মধ্যেই সুপারস্টার তকমা-- মহারাষ্ট্রের এক মরাঠি পরিবারে জন্ম নেওয়া ঊর্মিলা মাতণ্ডকরের জীবন এক বর্ণময় অধ্যায়।
advertisement
3/9
১৯৮৩ সালে ঊর্মিলা অভিনয় করেন শেখর কপূর পরিচালিত ছবি 'মাসুম'-এ। এই ছবিতে 'লকড়ি কি কাঠি' গানটি তাঁর উপরেই আধারিত ছিল। প্রাপ্তবয়স্ক অভিনেতা হিসেবে ঊর্মিলার প্রথম হিন্দি ছবি 'নরসিংহ'। ওই ছবিতে ঊর্মিলা ছাড়াও ছিলেন সানি দেওল, ডিম্পল কাপাডিয়া এবং ওম পুরীর মতো অভিনেতা।
advertisement
4/9
বলিউডে বড় ছবিতে কাজের অফার নিয়ে ঊর্মিলার জীবনে 'গার্ডিয়ান এঞ্জেল' হয়ে আসেন রামগোপাল ভার্মা। ১৯৯২ সাল নাগাদ রামগোপাল ভার্মা ঠিক করেন ‘দ্রোহী’ বলে একটি ছবি বানাবেন। সে ছবিতে তাঁর প্রথম পছন্দ ছিলেন মাধুরী দীক্ষিত। মাধুরীর বাজার তখন তুঙ্গে। কিন্তু ডেট ম্যাচ না করায় সেই ছবি নাকচ করে দেন মাধুরী।
advertisement
5/9
রামগোপাল ভার্মা তখন ঠিক করেন হুবহু মাধুরীর মতো দেখতে হবে এমন এক অভিনেত্রীকেই ওই ছবিতে কাস্ট করবেন তিনি। তাই মাধুরী ফিরিয়ে দেওয়ার পর ঊর্মিলাকে সেই ছবি অফার করেন তিনি। অভিনেত্রী রাজিও হয়ে যান।
advertisement
6/9
mছবিতে একটি নাচের দৃশ্যে ঊর্মিলাকে রামগোপাল বলেছিলেন, 'তোমার যে রকম ইচ্ছে মুভমেন্ট করো। আমি শ্যুট করে নেব।' ব্যাস কেল্লাফতে! ঊর্মিলার শরীরী হিল্লোল দেখে রামগোপাল তখনই ঠিক করেন এঁকে নিয়ে আরও ছবি বানাবেন তিনি। তাঁর সৌন্দর্যে অবাক হয়ে যান পরিচালক। রামের নতুন অবসেশন হন ঊর্মিলা মাতণ্ডকর।
advertisement
7/9
তারপর আর ফিরে তাকাতে হয়নি ঊর্মিলাকে। রঙ্গিলা তাঁর জীবনের টার্নিং পয়েন্ট। এরপর দউদ, সত্যা ছবিতে কাজ করেন ঊর্মিলা। রামের লাকি চার্ম হয়েছিলেন নায়িকা। রামের সঙ্গে ঊর্মিলার সম্পর্ক নিয়ে সে সময় সরগরম ছিল বলিউড। মুখে গুরু-শিষ্য বললেও তাঁদের সম্পর্ক যে আরও গভীর, তা বুঝতে কারও অজানা ছিল না।
advertisement
8/9
খবর পৌঁছয় রামগোপালের স্ত্রীর কাছে। শোনা যায়, স্বামীর এই বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের কথা শুনে নিজেকে স্থির রাখতে পারেননি তিনি। চড় মেরে বসেন ঊর্মিলাকে। ঊর্মিলা কে চড়! মানতে পারেননি রামগোপালও। স্ত্রী-কে কয়েকদিনের মধ্যেই ডিভোর্স দিয়ে দেন তিনি।
advertisement
9/9
সব ঠিকই চলছিল। ঠিক এই সময়েই হঠাৎই রামের জীবনে প্রবেশ ঘটে অন্য এক নারীর। তিনি অন্তরা মালি। ঊর্মিলাকে ছেড়ে রাম মজেন অন্তরাতে। লিড রোলে ঊর্মিলার বদলে ক্রমে নিতে থাকেন অন্তরাকে। পিছিয়ে পড়তে পড়তে এক সময় ঊর্মিলাই কার্যত হাওয়া হয়ে যান বলিউড থেকে।