Guess the Celebrity: বলিউড থেকে হারিয়ে গেলেন অকালেই...! জেদ না অন্য কারণ? কেন আজও সিঙ্গল 'ডান্ডিয়া ক্যুইন', জানলে অবাক হবেন
- Published by:Riya Das
- news18 bangla
Last Updated:
Guess the Celebrity: বলিউডের এমন অনেক স্বনামধন্য গায়িকারা রয়েছেন, যারা সকলের মন জয় করে নিয়েছিলেন৷ কিন্তু অকালেই যেন হারিয়ে গেছেন বলিউড থেকে৷ তার মধ্যে রয়েছেন বলিউডের 'ডান্ডিয়া ক্যুইন'৷
advertisement
1/11

বলিউডের এমন অনেক স্বনামধন্য গায়িকারা রয়েছেন, যারা একসময় সকলের মন জয় করে নিয়েছিলেন৷ কিন্তু অকালেই যেন হারিয়ে গেছেন বলিউড থেকে৷ তার মধ্যে রয়েছেন বলিউডের 'ডান্ডিয়া ক্যুইন'৷
advertisement
2/11
বলিউডের 'ডান্ডিয়া ক্যুইন' যিনি একাধিক গান গেয়ে সকলের মন কেড়ে নিয়েছিলেন৷ আজও বিভিন্ন উৎসবে তাঁর গান মাতিয়ে রাখে ছোট থেকে বড় সকলকে৷ তিনি আর কেউ নন, তিনি হলেন সকলের প্রিয় ফাল্গুনী পাঠক৷ যিনি ডান্ডিয়া ক্যুইন নামেও পরিচিত।
advertisement
3/11
১৯৯৮ থেকে ২০০২৷ এই সময়টাতে একের পর এক হিট গান গেয়ে সকলের মন জিতে নিয়েছিলেন৷ তারপরই যেন অকালেই হারিয়ে যান জনপ্রিয় গায়িকা৷ তবে তিনি কিন্তু হারিয়ে যাননি৷ বরং বলা যায়, নিজের শর্ত থেকে নড়েননি৷
advertisement
4/11
পরপর অ্যালবাম হিট করার পরেই সিনেমায় গান গাওয়ার অফার পান গায়িকা৷ যদিও তিনি তা গ্রহণ করেননি৷ স্টেজ পারফরম্যান্স ও অ্যালবামে গান গাওয়ার সিদ্ধান্তে অনড় ছিলেন৷ নেটিজেনরা অনেকেই বলেন, নিজের জেদেই ফাল্গুনী হারিয়ে যান৷ তবে নিজের ইচ্ছাতেই তিনি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন৷
advertisement
5/11
বয়স ৫৫, আজও তাঁর খ্যাতি একইরকম। আজও তিনি সিঙ্গল৷ কিন্তু কেন তিনি এখনও অবিবাহিত? তা জানার ইচ্ছে রয়েছে ভক্তদের৷ সম্প্রতি একটি চ্যাট শো-তে তাঁর ব্যক্তিগত জীবনের কাহানি প্রকাশ করেছেন। যা নিমেষে ভাইরাল হয়েছে৷
advertisement
6/11
বর্তমানে তিনি গুজরাতি গান বেশি করেন। 'ডান্ডিয়া ক্যুইন' নামে পরিচিত ফাল্গুনী পাঠক ১৯৮৭ সালে তাঁর কর্মজীবন শুরু করেন। গত কয়েক বছরে, তিনি গুজরাতি সঙ্গীতের ঐতিহ্যবাহী শৈলীর উপর আধিপত্য নিয়ে নিজেকে সেরা গায়কদের একজন হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।
advertisement
7/11
ফাল্গুনী পাঠক 'ইয়াদ পিয়া কে আনা লাগি', 'চুরি জো খানকে হাতোঁ মে'-এর মতো গান দিয়ে নিজের পরিচয় তৈরি করেছেন, তিনি তার লুকের জন্যও খবরে রয়েছেন। ৫৫ বছর বয়সী ফাল্গুনী কেন এখনও বিয়ে করেননি? কখনও কি প্রেমে পড়েননি তিনি? সম্প্রতি এমন অনেক প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন তিনি।
advertisement
8/11
করিশ্মা যখন তাঁকে প্রশ্ন করেন, ব্যক্তিগত জীবনে কারও সঙ্গে তাঁর কোনও আসক্তি নেই? এর প্রশ্নের খুবই বুদ্ধিদীপ্ত উত্তর দিয়েছেন গায়িকা। তিনি বলেন, গান আমার হৃদয়ের সবচেয়ে কাছের। সঙ্গীতই একমাত্র জিনিস যার প্রতি আমি সবচেয়ে বেশি আসক্ত। ফাল্গুনী আরও বলেন, আমি গান ছাড়া কিছুই জানি না। তিনি বলেন, ছোটবেলা থেকেই এটা আমার সঙ্গে আছে এবং সারাজীবন এর সঙ্গে যুক্ত থাকব।
advertisement
9/11
তিনি আরও বলেন, এখন পর্যন্ততিনি গান ছাড়া অন্য কিছুকে পাত্তা দেননি। করিশ্মা তাঁর ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে জানতে চাইলে ফাল্গুনী পাঠক বলেছিলেন যে আমি ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে চিন্তা করি না। কারণ বাবা-মা আমার যত্ন নেওয়ার জন্য আছেন, অন্যথায় আমি নিজের যত্ন নিতাম।
advertisement
10/11
ফাল্গুনী বলেন, আমি গানকে এতটাই ভালবাসতাম যে অন্য কিছু নিয়ে ভাবার সুযোগ পাইনি। এই কারণেই আজ পর্যন্ত আমি অবিবাহিত। একই সময়ে ফাল্গুনী পাঠক তার টম বয় লুক নিয়েও কথা বলেছেন। তিনি বলেন, বাবা-মায়ের আশা ছিল চার মেয়ের পর একটি ছেলে হবে। এটা যখন হতে পারেনি, তখন ছোটবেলা থেকেই ছেলেদের মতো জীবনযাপন শুরু করেন ফাল্গুনী।
advertisement
11/11
গায়িকা হওয়ার পাশাপাশি ফাল্গুনী পাঠক একজন দুর্দান্ত শিল্পী এবং সুরকারও। তিনি ১৯৮৭ সালে তাঁর কর্মজীবন শুরু করেন। ফাল্গুনীর প্রথম অ্যালবাম প্রকাশিত হয় ১৯৯৮ সালে।