Saif Ali Khan Attacked: রক্তে ভেজা সারা শরীর, তরোয়াল হাতে ছুটছে সইফ, শেষমেশ মাঝরাতে যা করেছিলেন করিনা... জানলে আঁতকে উঠবেন
- Published by:Riya Das
- news18 bangla
Last Updated:
Saif Ali Khan Attacked: সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে, সইফ আলি খান প্রকাশ করেছেন যে ডাকাতদের সঙ্গে ঝামেলার সময় তার স্ত্রী অর্থাৎ অভিনেত্রী করিনা কাপুর কেমন প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছিলেন।
advertisement
1/10

বছরের শুরুতে ঘটে গেছে বড়সড় দুর্ঘটনা৷ ১৬ জানুয়ারি ভোরবেলায় বান্দ্রায় নিজের বাড়িতেই বড়সড় হামলার মুখে পড়েছিলেন বলিউডের স্বনামধন্য অভিনেতা সইফ আলি খান। ডাকাতির চেষ্টা করা হয় অভিনেতার বাড়িতে। তারপর থেকেই অভিনেতাকে নিয়ে জোরালো জল্পনা চলছে৷
advertisement
2/10
বাড়িতে ঢুকে এলোপাথাড়ি কোপ মারা হয় অভিনেতাকে। আর সেখানেই গুরুতর আহত হন সইফ আলি খান। সঙ্গে সঙ্গে তড়িঘড়ি তাঁকে লীলাবতী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় এবং ভর্তি করা হয়।
advertisement
3/10
সইফ আলি খানকে ৬ বার ছুরি দিয়ে কোপ মারা হয়, যার মধ্যে ২টি গভীর ক্ষত ছিল৷ এতটাই গভীর ছিল ক্ষত যে, বেরিয়ে এসেছিল সেরিব্রো-স্পাইনাল তরল৷ তারপর অপারেশনও হয় অভিনেতার৷
advertisement
4/10
সেই ঘটনার পর এই প্রথমবার মুখ খুললেন অভিনেতা সইফ আলি খান৷ সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে, সইফ আলি খান প্রকাশ করেছেন যে ডাকাতদের সঙ্গে ঝামেলার সময় তার স্ত্রী অর্থাৎ অভিনেত্রী কারিনা কাপুর কেমন প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছিলেন।
advertisement
5/10
সেই ঘটনার পর এই প্রথমবার মুখ খুললেন অভিনেতা সইফ আলি খান৷ সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে, সইফ আলি খান প্রকাশ করেছেন যে ডাকাতদের সঙ্গে ঝামেলার সময় তার স্ত্রী অর্থাৎ অভিনেত্রী কারিনা কাপুর কেমন প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছিলেন।
advertisement
6/10
সইফ আলি খান আরও বলেন, সেই সময় করিনা রিক্সা, ক্যাব, অথবা অন্য কিছুর জন্য চিৎকার করছিল। আমি বললাম, আমার একটু ব্যথা হচ্ছে। এবং আমার পিঠে কিছু একটা সমস্যা হচ্ছে। তখন করিনাবলল - তুমি হাসপাতালে যাও, আমি আমার বোনের বাড়িতে যাব। তারপর করিনা উন্মত্তভাবে ফোন করছিল - কিন্তু কেউ ধরছিল না। আমরা একে অপরের দিকে তাকালাম, এবং আমি বললাম, 'আমি ঠিক আছি। আমি মরব না।' এবং তৈমুরও আমাকে জিজ্ঞাসা করল - 'তুমি কি মরে যাবে?' আমি বললাম, 'না।
advertisement
7/10
ঠিক কী ঘটেছিল সেই রাতে? সইফ আলি খান বলেন, করিনা রাতের খাবার খেতে বাইরে গিয়েছিল, আর সকালে আমার কিছু কাজ ছিল, তাই আমি ঘরেই ছিলাম। তারপর করিনা ফিরেও এল, আমরা একসঙ্গে আড্ডা দিলাম এবং ঘুমাতে গেলাম।
advertisement
8/10
কিছুক্ষণ পর, বাড়ির পরিচারক ছুটে এসে বলল – 'একজন অনুপ্রবেশকারী ঢুকে পড়েছে! জেহর ঘরে একজন লোক ছুরি হাতে টাকা চাইছে!' রাত তখন প্রায় ২টো, জেহর ঘরে গিয়ে দেখলাম যে লোকটি জেহের বিছানার উপর দুটি লাঠি ধরে আছে – যেটি আসলে একটি হেক্সা ব্লেড ছিল।
advertisement
9/10
সইফ আরও বলেন, তার দুই হাতেই ছিল ছুরি এবং মুখে ছিল মুখোশ। আমি দৌঁড়ে গিয়ে তাকে টেনে ধরতেই সে আমার পিঠে যত জোরে সম্ভব আঘাত করেছিল৷ ইতিমধ্যেই তখন কারিনা জেহকে বাইরে নিয়ে টিমের ঘরে চলে গিয়েছিল।
advertisement
10/10
অভিনেতা বলেন, তৈমুর গোটা ঘটনাটা দেখেছিল – আমি রক্তে ভেজা আর অন্য গৃহকর্মী হরি, হাতে দুটি তলোয়ার। আমরা বললাম –চলো ওকে ধরে আসি। আর কারিনা বলল –না, চলো বেরিয়ে যাই! কারণ আমাদের তোমাকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে, আর আমাকে জেহকে এখান থেকে বের করে আনতে হবে কারণ আমার মনে হয় সে (অনুপ্রবেশকারী) এখনও আশেপাশেই আছে, আরও অনেকেও থাকতে পারে। তারপর আমরা সবাই নিচে নেমে গেলাম। কারিনা একটা রিকশা এবং ক্যাবের কিছুর জন্য চিৎকার করছিল।