৭ বছর আগেই সুশান্তের পরিবারের লোকেরা জানতেন তিনি অবসাদে ভুগছেন! সামনে বড় তথ্য
- Published by:Arka Deb
- news18 bangla
Last Updated:
মিতু এবং প্রিয়াঙ্কার বয়ানের সঙ্গে মিলছে না সুশান্তের পরিবারের তরফে করা পুলিশি রিপোর্টে।
advertisement
1/6

রাতারাতি কিছুই হয়নি। বরং ২০১৩ সাল থেকেই মানসিক সমস্যায় ভুগছিলেন সুশান্ত। ওই সময়ে তিনি চিকিৎসকের পরামর্শও নিয়েছিলেন। মুম্বই পুলিশের সামনে একথা কবুল করেছেন সুশান্তের দিদি প্রিয়াঙ্কা সিং তানওয়ার। আর এখান থেকেই শুরু হচ্ছে এক নয়া বিতর্ক। কারণ প্রাথমিক ভাবে বিহারে দায়ের করা এফআইআর-এ সুশান্তের পরিবার জানিয়েছিল তারা সুশান্তের অসুস্থতার বিষয়ে কিছুই জানত না।
advertisement
2/6
সুশান্তের তিন দিদি। নীতু সিং, প্রিয়াঙ্কা সং এবং মিতু সিং। সুশান্তের মৃত্যুর দু'দিন আগে পর্যন্ত তাঁর বাড়িতে ছিলেন মিতু সিং। মিতু মুম্বই পুলিশকে জানিয়েছেন, ২০১৯ সালের অক্টোবরেও সুশান্ত পরিবারকে জানান তিনি অবসাদে ভুগছেন।
advertisement
3/6
মিতুর বয়ান অনুযায়ী এর পরেই সুশান্তের আরেক বোন নীতু সিং তখন মুম্বইয়ে গিয়েছিলেন।হিন্দুজা হাসপাতালের চিকিৎসক কেরসি চাওদার সঙ্গে যোগাযোগ করেন তিনি।
advertisement
4/6
তিনি আরও জানাচ্ছেন, এ বছর মার্চেও সুশান্ত যোগা এবং মেডিটেশনের দিকে ঝুঁকে ছিলেন। জুনের ৮ তারিখ মিতু সুশান্তের সঙ্গে দেখা করতে যান।
advertisement
5/6
মেয়ে গুরুগ্রামে রয়েছে বলে মিতুকে ১২ তারিখ সুশান্তের বাড়ি তাঁকে ছাড়তে হয়। এরপরেই সেই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে।
advertisement
6/6
মিতু এবং প্রিয়াঙ্কার বয়ানের সঙ্গে মিলছে না সুশান্তের পরিবারের তরফে করা পুলিশি রিপোর্টে। তবে কি প্রিয়জন হারানোর বেদনাই অভিযোগপত্রে অনুরণিত হয়েছে? সুশান্তের মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা আর কাটছে না।