Bollywood Gossip: ‘আমি মারা গেলে আমার সম্পত্তি...' অমিতাভের কোটি কোটি টাকার সম্পত্তির উত্তরাধিকার কে, পরিবারে গোপন সত্য ফাঁস করলেন বিগ বি
- Published by:Salmali Das
- trending desk
- Reported by:Trending Desk
Last Updated:
Bollywood Gossip: কবার নিজের সম্পত্তি ভাগাভাগির বিষয়টি তুলে ধরেছিলেন বলিউডের সুপারস্টার অমিতাভ বচ্চন। ২০১১ সালে একটি সাক্ষাৎকারে মৃত্যুর পরের উইলের বিষয়ে কথা বলেছিলেন তিনি।
advertisement
1/7

একবার নিজের সম্পত্তি ভাগাভাগির বিষয়টি তুলে ধরেছিলেন বলিউডের সুপারস্টার অমিতাভ বচ্চন। ২০১১ সালে একটি সাক্ষাৎকারে মৃত্যুর পরের উইলের বিষয়ে কথা বলেছিলেন তিনি।
advertisement
2/7
ওই সময় এ-ও জানিয়েছিলেন যে, নিজের দুই সন্তান শ্বেতা বচ্চন নন্দা এবং অভিষেক বচ্চনকে সমান ভাবে সব কিছু দিয়েই বড় করেছেন। ফলে তাঁদের মধ্যে সমান ভাবেই নিজের সম্পত্তি ভাগ করে দেবেন তিনি। এমনটাই দাবি করেছিলেন বিগ বি।
advertisement
3/7
রেডিফ-এর ওই সাক্ষাৎকারে অমিতাভ বলেছিলেন, আমি একটা সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে, “আমি আমার সন্তানদের মধ্যে কোনও ফারাক করব না। ফলে আমার যখন মৃত্যু হবে, তখন আমার অল্প যা কিছু আছে, সেটা আমার পুত্র এবং কন্যার মধ্যে সমান ভাবে ভাগ করে দিয়ে যাব। সেখানে কোনও রকম ফারাক করা হবে না। এটা আমি আর জয়া বহু আগেই ঠিক করে রেখেছি।
advertisement
4/7
তিনি বলেন, ‘প্রত্যেকেই বলেন যে, মেয়েরা পরের ঘরের ধন। কারণ মেয়েকে বাবার ঘর ছেড়ে স্বামীর ঘরে চলে যেতে হয়। কিন্তু আমার চোখে, ও আমাদের মেয়ে। আর অভিষেকের মতোই একই অধিকারের দাবিদার আমাদের মেয়েও।”
advertisement
5/7
প্রসঙ্গত, গত বছরই অমিতাভ নিজের বাংলো জলসা উপহার হিসেবে দিয়েছেন কন্যা শ্বেতাকে। আর ওই বাংলোর বর্তমান মূল্য ৫০ কোটি টাকা।পুত্র অভিষেকের সঙ্গে তাঁর সম্পর্কটা নিখাদ বন্ধুত্বের, ওই একই সাক্ষাৎকারে এমনটা জানিয়েছিলেন অমিতাভ।
advertisement
6/7
অভিনেতার কথায়, “অভিষেক জন্মানোর বহু আগেই আমি ঠিক করে রেখেছিলাম যে, আমার যদি পুত্র সন্তান হয়, তাহলে সে শুধু পুত্র নয়, আমার বন্ধু হয়ে উঠবে। আর যেদিন থেকে আমার জুতোয় পা গলাতে শুরু করল, সেদিন থেকেই ও আমার বন্ধু হয়ে উঠেছে। ফলে আমি ওকে আমার বন্ধু হিসেবেই দেখি। খুব কম সময়ই আমি ওকে আমার ছেলে হিসেবে দেখি।’
advertisement
7/7
তিনি আরও বলেন, ‘তবে বাবা হিসেবে ওর জন্য আমার উদ্বেগ হয়, বাবা হিসেবে ওকে আমি দেখাশোনা করি এবং বাবা হিসেবেই আমি ওকে পরামর্শ দিই। কিন্তু যখন আমরা কথা বলি তখন একেবারে বন্ধুর মতোই কথা বলি।”