ভিডিওর ভিউ বাড়াতে লক্ষ লক্ষ টাকা দিয়ে ফেক ‘লাইক’,‘ফলোয়ার্স’ কিনতেন! অভিযোগ স্বীকার বাদশার
- Published by:Siddhartha Sarkar
- news18 bangla
Last Updated:
প্রশ্ন উঠছে, তারকাদের জনপ্রিয়তার নেপথ্যে কি এই ‘ফেক’ ভক্তরাই রয়েছেন ?
advertisement
1/5

সোশ্যাল মিডিয়াকে নিজের পোস্টের ভিউ বাড়াতে কী না করতে পারেন সেলিব্রিটিরা ! ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক, ট্যুইটারে, ইউটিউবে জনপ্রিয় তারকাদের লক্ষ-কোটি ফলোয়ার, সেগুলি কি আদৌ আসল ? নাকি ফেক ? প্রশ্ন উঠতে শুরু করে দিয়েছে ইতিমধ্যেই ৷ File Photo
advertisement
2/5
তার কারণ অবশ্যই জনপ্রিয় র্যাপার বাদশার একটি স্বীকারোক্তি ৷ নিজেদের ভিডিও বা যে কোনও পোস্টের ভিউ, লাইকস বাড়াতে যে টাকা লাগানো হয়, তা কার্যত স্বীকারই করে নিয়েছেন বাদশা ৷ File Photo
advertisement
3/5
সম্প্রতি মুম্বই পুলিশের একটি তদন্তে জানা গিয়েছে, বলিউডের বেশ কিছু সেলিব্রিটি নকল ফলোয়ার্স দিয়ে নিজের ভিডিও এবং পোস্টের লাইক বাড়াচ্ছেন ৷ এতে প্রচার যেমন বাড়ছে ৷ তেমনি এন্ডোর্সমেন্টে লাভের অঙ্ক বাড়ছে ৷ File Photo
advertisement
4/5
মাত্র কিছুদিন আগেই র্যাপার বাদশার ‘গেন্দাফুল’ মিউজিক ভিডিওটি ঝড় তুলেছিল সর্বত্রই। প্রশংসা, সমালোচনা সবই হয়েছিল ওই ভিডিওটিকে ঘিরে ৷বড় লোকের বিটি লো... গানটি জন্ম নিয়েছিল ৭০-এর দশকে বাংলার লোকশিল্পী রতন কাহারের কলমে। সেই সময় থেকেই যথেষ্ঠ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল এই গান। গানের কথা সবার মনে গেঁথে থাকলেও, স্রষ্টাকে মনে রাখেননি অনেকেই। ঠিক যেমন শুরুতে তাঁর কৃতজ্ঞতা স্বীকারই করেননি বাদশা। পরে অবশ্য চাপে পড়ে লোকশিল্পীর দিকে সাহায্যের হাত বাড়ান তিনি ৷ সেই বাদশার বিরুদ্ধে অভিযোগ তিনি ৭২ লক্ষ টাকা দিয়ে নকল ফলোয়ারের মাধ্যমে তাঁর মিউজিক ভিডিওর ভিউজ বাড়িয়েছেন ৷ বাদশা সেই অভিযোগ স্বীকারও করে নিয়েছেন ৷ রবিবার মুম্বই পুলিশের ডেপুটি কমিশনার নন্দকুমার ঠাকুর বলেন যে বাদশা স্বীকার করে নিয়েছেন যে তিনি ৭২ লক্ষ টাকার বিনিময়ে নিজের মিউজিক ভিডিওর ভিউস বাড়িয়েছেন সোশ্যাল মিডিয়ায় ৷ File Photo
advertisement
5/5
অধিকাংশ তারকাদেরই সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডল সামলানোর জন্য বেশ কিছু সংস্থা এবং মানুষজন থাকেন ৷ অনেকে আবার নিজেই নিজের সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডল সামলান ৷ শুধু বাদশাই নয় ৷ এই ধরণের টাকা দিয়ে ‘লাইক’ ও ‘ফলোয়ার্স’ কেনার অভিযোগ উঠেছে প্রিয়াঙ্কা চোপড়া, দীপিকা পাডুকোনের মতো আরও অনেক তারকাদের বিরুদ্ধেই ৷ File Photo