Asha Bhosle: আর ডি-র কথা শুনেই চোখে জল, জানালেন জীবনের শেষ ইচ্ছে! আশা ভোঁসলের মুখে হঠাৎ মৃত্যুর কথা কেন?
- Published by:Raima Chakraborty
- news18 bangla
Last Updated:
Asha Bhosle: বয়স ৯১, তবে এই বয়সে এসেও একাই নিজের সুরেলা কণ্ঠে মঞ্চ জমিয়ে দিতে পারেন কিংবদন্তি সঙ্গীতশিল্পী আশা ভোঁসলে। আশার মুখে মৃত্যুর কথায় মন খারাপ ভক্তদের।
advertisement
1/8

বয়স ৯১, তবে এই বয়সে এসেও একাই নিজের সুরেলা কণ্ঠে মঞ্চ জমিয়ে দিতে পারেন কিংবদন্তি সঙ্গীতশিল্পী আশা ভোঁসলে। এদিকে, ব্যক্তিগত জীবনে কিংবদন্তি সুরকার আর ডি বর্মণের স্ত্রী।
advertisement
2/8
সম্প্রতি 'কাপল অফ থিংস উইথ আরজে আনমোল এবং অমৃতা রাও' -এর পডকাস্টে এসে সুরকার স্বামী আর ডি বর্মণকে নিয়ে নানান কথা বলেছেন আশা।
advertisement
3/8
সেখানেই নিজের দীর্ঘ সঙ্গীত সফর নিয়ে মুখ খুলেছেন পদ্মবিভূষণপ্রাপ্ত আশা ভোঁসলে। মাত্র ১০ বছর বয়সে গানের যাত্রা শুরু করেছিলেন তিনি। ৮১ বছরেরও বেশি সময় ধরে সুরের দুনিয়ায় রাজত্ব করছেন। অনুষ্ঠানে প্রয়াত স্বামী এবং সঙ্গীতিল্পী আর.ডি. বর্মণের সঙ্গে তাঁর প্রেম, সংসার এবং সঙ্গীতজীবন নিয়ে নির্ভেজাল এক আড্ডায় মাতেন গায়িকা।
advertisement
4/8
আশা তাঁদের স্নেহের ডাকনাম সম্পর্কেও কথা বলতে গিয়ে বলেন, ‘আগে, আমি ওকে পঞ্চম বলে ডাকতাম। তারপর, আমি একটা গান গেয়েছিলাম, বাবুয়া, উনি আমাকে ওই নামেই ডাকতেন। সময়ের সঙ্গে, এটা আরও ছোট হয়ে বাব হয়ে গিয়েছিল। তবে, লোকজনের সামনে, উনি আমাকে আমার নাম ধরেই ডাকতেন।’
advertisement
5/8
৯১-র আশা ভোঁসলে তাঁর সবচেয়ে বড় ইচ্ছের কথাও সকলের সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছেন। জোর দিয়ে বলেন যে তাঁর এখন একমাত্র ইচ্ছা হল শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত গান গাওয়া।
advertisement
6/8
তাঁর কথায়, 'একজন মায়ের ইচ্ছা কী? তাঁর সন্তানরা ভাল থাকুক? একজন ঠাকুমার ইচ্ছা? তাঁর নাতি-নাতনিরা সুখে থাকুক। এখন আমার একমাত্র ইচ্ছা হল, আমি যেন গান গাইতে গাইতেই মারা যাই।'
advertisement
7/8
তিনি আরও বলেন, 'আমার শেখার মতো আর কিছুই বাকি নেই। আমি আমার পুরো জীবন গেয়েছি। আমি মাত্র তিন বছর বয়স থেকে শাস্ত্রীয় সঙ্গীত শেখা শুরু করি। প্লেব্যাক গান করছি ৮২ বছর হয়ে গেছে। অর এখন ইচ্ছে হল আমি গাইতে গাইতে মরতে চাই। এটাই আমাকে সবচেয়ে সুখী করবে।'
advertisement
8/8
শেষে একটাই কথা বলেন বিখ্যাত শিল্পী। জানান, 'আমি গান ছাড়া বেঁচে থাকতে পারব না'। আর এমন মন খোলা আড্ডায় আশার মুখে-মননে মৃত্যুচিন্তার কথায় মন খারাপ তাঁর ভক্তকূলের।