পাওয়া যাচ্ছিল না ডিস্ট্রিবিউটর! শেষ পর্যন্ত অনুপম খেরের এই ছবিই জিতেছিল জাতীয় পুরস্কার
- Published by:Siddhartha Sarkar
- news18 bangla
Last Updated:
Anupam Kher Boman Irani movie Khosla Ka Ghosla: বলিউডের এই ছবিটিতে ছিলেন না কোনও বড় নায়ক-নায়িকা। নবীন পরিচালকের প্রথম ছবিটি শুধু এক অনুপম কাহিনীতে ভর করেই দেখেছিল সাফল্যের মুখ। মুক্তির ১৬ বছর পরও দর্শক এই ছবির প্রতি আকর্ষণ অনুভব করেন। বারবার দেখেন ছবিটি।
advertisement
1/7

অনেক বড় বাজেটের তারকা খচিত ছবিও বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়ে। আবার অনেক ছবিই শুধু কাহিনী আর অভিনয় গুণে স্থান করে নেয় দর্শক মনে। ব্যবসা হয় আশাতীত। তেমনই একটি ছবি খোসলা কা ঘোসলা।
advertisement
2/7
বলিউডের এই ছবিটিতে ছিলেন না কোনও বড় নায়ক-নায়িকা। নবীন পরিচালকের প্রথম ছবিটি শুধু এক অনুপম কাহিনীতে ভর করেই দেখেছিল সাফল্যের মুখ। মুক্তির ১৬ বছর পরও দর্শক এই ছবির প্রতি আকর্ষণ অনুভব করেন। বারবার দেখেন ছবিটি।
advertisement
3/7
২০০৬ সালে মুক্তি পাওয়া এই অন্য স্বাদের ছবি জানিয়েছিল দিল্লির মধ্যবিত্ত পরিবারের অন্দর-বাহির ঠিক কেমন। মধ্যবিত্ত দিল্লিবাসীর প্রতিদিনের জীবন সংগ্রাম এই ছবির মূল নির্ভর। তবে সেই সংগ্রামে কঠিন বাস্তব লুকিয়ে ছিল লঘু হাস্যের রঙিন মোড়কে।
advertisement
4/7
'খোসলা কা ঘোসলা' ছবিটি অনেক বেশি অনুভব করতে পেরেছেন দিল্লির বাসিন্দারা। গল্পকার জয়দীপ সাহনি এবং পরিচালক দিবাকর বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুভবও সেখানে প্রতিফলিত হয়েছে। এটিই ছিল দিবাকরের প্রথম ছবি।
advertisement
5/7
ছবির কেন্দ্রীয় চরিত্র কমলকিশোর খোসলা (অনুপম খের)। দিল্লির এক মধ্যবিত্ত পল্লিতে পরিবার নিয়ে তাঁর বাস। ঘোসলা কথাটির বাংলা হল পাখির বাসা। বোঝাই যায়, এই শব্দটুকুর মধ্যে হাস্যরস আর আবেগ কীভাবে বুনেছেন গল্পকার ও পরিচালক। কমলকিশোরের জমি হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন এক প্রোমোটার খুরানা (বোমান ইরানি)। এমন একটি ছবি কেউ কিনতে চাননি প্রায় দুই বছর ধরে। কেউ ছবিটিতে অর্থ বিনিয়োগ করতে প্রস্তুত ছিলেন না। অথচ, প্রশংসা করেছেন সকলেই। শেষ পর্যন্ত ইউটিভি মোশন পিকচার্স এগিয়ে আসে।
advertisement
6/7
২০০৬ সালের ২২ সেপ্টেম্বর 'খোসলা কা ঘোসলা' মুক্তি পায়। উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেন দর্শকরা। ৫৪ তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অনুষ্ঠানে হিন্দিতে সেরা ফিচার ফিল্মের পুরস্কার পায় ছবিটি। এছবি তৈরি করতে খরচ হয়েছিল মাত্র ৩.৭৫ কোটি টাকা। সেই সময় বক্স অফিস থেকে সংগ্রহ হয়েছিল ৬.৬৭ কোটি টাকা।
advertisement
7/7
'খোসলা কা ঘোসলা'-তে অনুপম খের এবং বোমান ইরানি ছাড়াও অভিনয় করেছিলেন বিনয় পাঠক, রণবীর শোরে, প্রবীণ দাবাস এবং তারা শর্মা। সকলের দুর্দান্ত অভিনয় করেছেন ছবিটিকে এতটাই জনপ্রিয় করেছিল যে পরবর্তীতে দু’টি রিমেক তৈরি করা হয়। প্রথম রিমেকটি হয় ২০০৮ সালে তামিল ভাষায় 'পোই সোল্লা পোরোম' নামে। দ্বিতীয় রিমেকটি ২০১০ সালে কন্নড় ভাষায় 'রামে গৌড়া ভার্সেস কৃষ্ণা রেড্ডি' নামে মুক্তি পায়।