Asad Ahmed Marksheet: পড়াশোনায় লবডঙ্কা! অথচ অপরাধের খাতায় দুর্দমনীয়! এবার পুলিশের হাতে মাফিয়া ডন আতিক-পুত্রের মার্কশিট
Last Updated:
Atiq ahmad and shaista parveen son Asad Ahmed 10th marksheet: তদন্তের সূত্রে সম্প্রতি তার কলেজের মার্কশিট পড়েছে পুলিশের হাতে। যেখান থেকে জানা গিয়েছে, পড়াশোনায় একেবারেই দুর্বল ছিল আতিক-পুত্র।
advertisement
1/5

গত এপ্রিল মাসেই মাত্র দুই দিনের ব্যবধানে এনকাউন্টারে নিহত হয়েছিল বাবা-ছেলে। যা নিয়ে বর্তমানে সরগরম উত্তরপ্রদেশের রাজ্য-রাজনীতি। গত ১৩ এপ্রিল এনকাউন্টারে মৃত্যু হয়েছিল আসাদ আহমেদের। আলাদা করে তার পরিচয়ের দরকার হয় না। কারণ আসাদ উত্তরপ্রদেশের গ্যাংস্টার থেকে রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হয়ে ওঠা আতিক আহমেদ ও লেডি ডন শায়েস্তা পারভিনের পুত্র।
advertisement
2/5
ছেলের মৃত্যুর ২ দিন বাদে শেষকৃত্যে যোগ দিতে গিয়ে আর একটা এনকাউন্টারে প্রাণ হারিয়েছিলেন প্রয়াগরাজের ওই নেতা। সংবাদমাধ্যম সূত্রের খবর, বাবার পথে হেঁটেই অপরাধের খাতায় নাম লিখিয়েছিল আসাদ। নামী স্কুল-কলেজে পড়লেও পড়াশোনায় তেমন মন ছিল না তার। এর প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে তার মার্কশিটেই। তদন্তের সূত্রে সম্প্রতি তার কলেজের মার্কশিট পড়েছে পুলিশের হাতে। যেখান থেকে জানা গিয়েছে, পড়াশোনায় একেবারেই দুর্বল ছিল আতিক-পুত্র।
advertisement
3/5
আসলে আতিক আহমেদ এবং শায়েস্তা পারভিনের পাঁচ সন্তান। টাকার কোনও অভাব ছিল না তাঁদের। ফলে মা-বাবা হিসেবে সব সময় সেরাটাই দিতে চেষ্টা করতেন সন্তানদের। ফলে প্রয়াগরাজের সবথেকে নামী বিলাসবহুল সেন্ট জোসেফ কলেজ থেকে পড়াশোনা করিয়েছেন। সূত্রের খবর, আতিক-পুত্র আসাদের এনকাউন্টারের পরে পুলিশ তার সমস্ত নথি যাচাই করে দেখে। সেখানেই আসাদের দশম শ্রেণীর মার্কশিট হাতে পায় পুলিশ। সেই ছবিই ছড়িয়ে পড়েছে সংবাদমাধ্যমে।
advertisement
4/5
ওই মার্কশিট থেকে স্পষ্ট হয় গিয়েছে যে, আসাদ পড়াশোনায় খুবই দুর্বল ছিল। মোট ৭০০ নম্বরের মধ্যে সে পেয়েছিল মাত্র ১৭৫ নম্বর। মার্কশিটের মন্তব্যের অংশে লেখা ছিল যে, সমস্ত বিষয়ে আসাদকে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। এমনকী এক সূত্রের অভিযোগ উঠেছে যে, বাবার পদাঙ্কই অনুসরণ করেছে সে।
advertisement
5/5
কলেজে পড়াকালীন একটি প্রতিযোগিতার সময় আসাদ নিজের শিক্ষককে পর্যন্ত মারধর করেছিলেন। এখানেই শেষ নয়। এক বার খেলায় হেরে গিয়ে ক্ষিপ্ত আসাদ চড়াও হয়েছিলেন রেফারির উপর। তাঁকে মারধরও করে আতিক-পুত্র। যদিও আতিক আর শায়েস্তার ভয়ে স্কুল কর্তৃপক্ষ কোনও পদক্ষেপ পর্যন্ত করতে পারেননি। এমনকী পরে আসাদের নাম শুনে শিক্ষক, কর্মচারীরাও মুখে কুলুপ এঁটেছেন।