রাতভর ধর্ষণ! প্রমাণ লোপাটে অ্যাসিডে মুখ ঝলসে নদীতে ফেলা হল দেহ! বেপাত্তা ধর্ষক
- Published by:Shubhagata Dey
- news18 bangla
Last Updated:
উত্তরপ্রদেশের ভাদোহির কোতোয়ালি এলাকা থেকে নিখোঁজ হয়ে গিয়েছিল ওই কিশোরী। তাঁকে যেখানে শেষ বার দেখা গিয়েছিল, এ দিন সেই এলাকা থেকেই নদীতে ভাসমান দেহ উদ্ধার হয় তার।
advertisement
1/10

*অপহরণের পর রাতভর পৈশাচিক ধর্ষণ। প্রমাণ লোপাটের জন্য অ্যাসিডে ঝলসে দেওয়া হয়েছিল মুখ। তারপর খুন করে দেহ ভাসিয়ে দেওয়া হয় নদীতে। আবারও ঘটনাস্থল উত্তরপ্রদেশ। প্রতীকী ছবি।
advertisement
2/10
*১৭ অগাস্ট থেকে হঠাৎ খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না মেয়েকে। অসহার বাবা-মা তাই থানায় নিখোঁজের অভিযোগ জানাতে যান। পুলিশ ৩৬৩ ধারায় (অপহরণ) মামলা রুজু করে। প্রতীকী ছবি।
advertisement
3/10
*তিনদিন পর স্থানীয় একজন নদীতে ভাসমান একটি দেহ দেখতে পান। পুলিশ দেহ উদ্ধার করার পর কিশোরীর বাবা-মা শনাক্ত করেন মেয়েকে। প্রতীকী ছবি।
advertisement
4/10
*উত্তরপ্রদেশের ভাদোহির কোতোয়ালি এলাকা থেকে নিখোঁজ হয়ে গিয়েছিল ওই কিশোরী। তাঁকে যেখানে শেষবার দেখা গিয়েছিল, এ দিন সেই এলাকা থেকেই তার দেহ উদ্ধার হয়। নদীতে ভাসছিল দেহ। প্রতীকী ছবি।
advertisement
5/10
*কিশোরীর এক নিকট আত্মীয়ের অভিযোগ, স্থানীয় ইটভাটার মালিক ঘটনার মূল অভিযুক্ত। তারই লালসার শিকার কিশোরী। যদিও ঘটনার পড় থেকে পলাতক সন্দেহভাজন ধর্ষক। প্রতীকী ছবি।
advertisement
6/10
*কিশোরীর পরিবারের অভিযোগ, কিশোরীকে গ্রামের বাইরে থেকে তুলে নিয়ে যায় স্থানীয় ইটভাটার মালিক। এরপর ধর্ষণ করে। পড়ে প্রমাণ লোপাটের জন্য খুন করে। দেহ যাতে শনাক্ত না করা যায়, তাই অ্যাসিড দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়। প্রতীকী ছবি।
advertisement
7/10
*পুলিশও প্রাথমিক তদন্তে কিশোরীর পরিবারের অভিযোগের সঙ্গে একপ্রকার সহমত। প্রতীকী ছবি।
advertisement
8/10
*এ দিন দেহ উদ্ধারের পর ক্ষোভে ফেটে পড়েন স্থানীয় বাসিন্দারা। অভিযুক্তকে গ্রেফতারের দাবিতে সরব হন। কিশোরী যাতে সঠিক বিচার পায়, তার দাবিতে স্লোগান তোলেন। প্রতীকী ছবি।
advertisement
9/10
*কিশোরীর দেহ উদ্ধারের পর স্থানীয় পুলিশ পকসো আইনে মামলা রুজু করেছে। অভিযুক্তকে দ্রুত গ্রেফতারের জন্য গঠন করা হয়েছে চার সদস্যের বিশেষ দল। পাশাপাশি ভাদোহি পুলিশ ক্রাইম ব্রাঞ্চেরও সাহায্য চেয়েছে দ্রুত তদন্তের স্বার্থে। প্রতীকী ছবি।
advertisement
10/10
*পুলিশ সুপার রাম বদন সিং বলেন, "দেহ উদ্ধারের পড় ময়না তদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। কিশোরীর বাবার দাবি, যত দ্রুত সম্ভব অপরাধী ধরা পড়ুক। তার কঠোর থকে কঠোরতম শাস্তি হোক। যাতে এই ধরনের কাজ করার আগে তার বুক কেঁপে ওঠে। প্রতীকী ছবি।