Make Double Profit: জেলা জুড়ে বাড়ছে ‘এই’ জিনিস! লাভ হবে আড়াই গুণ বেশি
- Published by:Dolon Chattopadhyay
 - hyperlocal
 - Reported by:Suman Saha
 
Last Updated:
Make Double Profit: পলি মালচিং প্রকল্পের ক্ষেত্রে পলিথিন শিটের ওপর গাছ লাগানো হয়। এর মাধ্যমে জলের অপব্যবহার বন্ধ করা সম্ভব।
advertisement
1/6

 পলি মালচিং পদ্ধতিতে বিভিন্ন চাষ এখন দেখা সুন্দরবনে বেশ কিছু এলাকা। মালচিং আধুনিক চাষবাদের এক উন্নত পদ্ধতি। যা তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং ফসলের দ্রুত বৃদ্ধি হয়। মালচিং পদ্ধতির মাধ্যমে সবজি চাষের মাঠের আগের ফসলের তুলনায় আড়াইগুণ ফসল বেশি হওয়ার সম্ভাবনা।
advertisement
2/6
পলি মালচিং প্রকল্পের ক্ষেত্রে পলিথিন শিটের ওপর গাছ লাগানো হয়। এর মাধ্যমে জলের অপব্যবহার বন্ধ করা সম্ভব। চাষের জন্য প্রয়োজনীয় খনিজ পদার্থ সহজেই গাছের নীচে চলে যায়। সারের ব্যবহার অনেক কম হয়। কীটনাশক বেশি লাগে না। আগাছাও বেশি জন্মায় না। ফলে ফসল উৎপাদনের ক্ষেত্রে খরচ অনেক কম লাগে।
advertisement
3/6
এই পদ্ধতিতে সারা বছরই সবজি ও ফল উৎপাদন করা সম্ভব এবং উৎপাদিত সবজি ও ফলে কোন কীটনাশক ব্যবহার করা হয় না। এ সবজি ও ফল নিরাপদ যার বাজার মূল্য ভালপাওয়া যায়। মালচিং পদ্ধতিতে সাফল্যজনকভাবে টমেটো, শসা, স্ট্রবেরী, বেগুন এবং বিভিন্ন ধরনের ফল ও সবজি উৎপন্ন করা সম্ভব।
advertisement
4/6
বর্তমানে উৎপাদিত সব সবজিতেই ব্যবহার হচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত কীটনাশক, যা মানবদেহের জন্য খুবই ক্ষতিকর। এজন্য কীটনাশক কম ব্যবহার করে বিষমুক্ত সবজি উৎপাদনের জন্য এই পদ্ধতি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।  মূলত এটাকে সাধারণত পরিবেশবান্ধব চাষ বলা হয়। এ পদ্ধতিতে প্রথমেই পরিমাণ মতো খাবার দিয়ে জমি প্রস্তুত শেষে সারি তৈরি করা হয়। সে মাটির সারিগুলো পলিথিন দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়।
advertisement
5/6
এরপর সারিগুলো দিয়ে নির্দিষ্ট দূরত্বে পলিথিন ফুটো করে সবজির চারা রোপণ করা হয়। চারা রোপণের পর শুধু দেখভাল করা ছাড়া আর তেমন কোনো পরিচর্যার প্রয়োজন হয় না। এছাড়া মাটির সারিগুলো পলিথিন দিয়ে ঢেকে থাকার কারণে বাইরে থেকে কোনও ছত্রাক কিংবা রোগবালাই সবজির চারায় আক্রমণ করতে পারে না বলে কীটনাশক ব্যবহার করতে হয় খুবই কম।
advertisement
6/6
এ প্রসঙ্গে এক বিশেষজ্ঞ বলেন এই পদ্ধতিতে চাষ করা বেশিরভাগ গাছের রোগ তেমন ভাবে হয় না। ক্ষেতের পরিচর্যার জন্য তেমন লোকজনের প্রয়োজন হয় না বলে উৎপাদন খরচ হয় খুবই কম। এছাড়া ফলন হয় দ্বিগুণ। পরিশ্রম করতে হয় কম। পরিবেশবান্ধব হওয়ায় অনেক কৃষক এ পদ্ধতিতে সবজি চাষে এগিয়ে আসছেন।
বাংলা খবর/ছবি/ব্যবসা-বাণিজ্য/
Make Double Profit: জেলা জুড়ে বাড়ছে ‘এই’ জিনিস! লাভ হবে আড়াই গুণ বেশি