Electric Vehicle কি পেট্রোল-ডিজেলের দাম কমাতে পারবে? উত্তর চমকে দেবে!
- Written by:Trending Desk
- trending desk
- Published by:Dolon Chattopadhyay
Last Updated:
অনেকেই মনে করছেন, ইলেকট্রিক ভেহিক্যাল বা বৈদ্যুতিক যানবাহনই একমাত্র উপায়। পেট্রোল ডিজেলের তুলনায় ইভি-ই সস্তা।
advertisement
1/8

গত দু’বছরে পেট্রোল, ডিজেলের দাম আকাশ ছুঁয়েছে। কমার কোনও লক্ষণ নেই। ফলে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দামও বাড়ছে। এমনকী বাস, ট্যাক্সির মতো গণ পরিবহণের ভাড়াও বাড়ছে পাল্লা দিয়ে। নাজেহাল মধ্যবিত্ত।
advertisement
2/8
মুম্বইতে পেট্রোল ১০০ টাকা ছাড়িয়ে গিয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ১ লিটারের দাম যাচ্ছে ১০৬.৩১ টাকা। রাজস্থানের জয়পুরেও একই অবস্থা। ১ লিটার পেট্রোল বিক্রি হচ্ছে ১০৮.৪৬ টাকায়। কলকাতার ছবিটাও খুব একটা আলাদা নয়। এক লিটার পেট্রোলের দাম ১০৬.৩ টাকা।
advertisement
3/8
শুধু কলকাতা, মুম্বই বা জয়পুর নয়, দেশের অধিকাংশ শহরেই পেট্রোলের দাম ৯৫ টাকার উপরে। কমছে তো না-ই, বরং বাড়ছে। এই পরিস্থিতিতে বিকল্প খুঁজছেন সাধারণ মানুষ। অনেকেই মনে করছেন, ইলেকট্রিক ভেহিক্যাল বা বৈদ্যুতিক যানবাহনই একমাত্র উপায়। পেট্রোল ডিজেলের তুলনায় ইভি-ই সস্তা।
advertisement
4/8
যে কোনও গাড়ির ক্ষেত্রে টিসিও হল গাড়ির মালিকানা থেকে শুরু করে সুদ পরিশোধ, সড়ক কর প্রদান, জ্বালানি খরচ, রক্ষণাবেক্ষণের খরচ এবং অবশেষে, সেকেন্ড-হ্যান্ড মার্কেটে গাড়িটি বিক্রি করার ফলে প্রাপ্ত সমস্ত খরচের যোগফল। বর্তমান বাজার পরিস্থিতিতে বিভিন্ন ধরনের জ্বালানির জন্য একটি গাড়ির টিসিও তুলনা করে দেখা যাচ্ছে, সমস্ত খরচখরচা সহ অন্যান্য গাড়ির তুলনায় ইভির দাম কম।
advertisement
5/8
ধরা যাক, একজন ব্যক্তি মুম্বইতে রোজ ৫০ কিমি গাড়ি চালান। টিসিও বলছে, তাঁর যা খরচ হবে ইভি ব্যবহার করলে প্রত্যেক কিলোমিটারে অন্তত ২ টাকা বাঁচবে। যে সব অ্যাপ ক্যাব দৈনিক ১৬০ কিমি চলে তাদের কিলোমিটার প্রতি ৪.৫ টাকা সাশ্রয় হবে।
advertisement
6/8
তাহলে মানুষ ইলেকট্রিক ভেহিক্যাল কিনছে না কেন? একমাত্র কারণ এর দাম। সাধারণ পেট্রোল গাড়ির তুলনায় ইভি-র দাম অন্তত ৪০ শতাংশ বেশি। তবে ইভি-র রক্ষণাবেক্ষণ খরচ কম। এতে অনেকটা সাশ্রয় হতে পারে। এর পাশাপাশি জ্বালানিতে খরচ করতে হচ্ছে না। মেরামতি খরচও কম। সব হিসেব করলে দেখা যাবে ইভি পেট্রোল গাড়ির তুলনায় এক তৃতীয়াংশ সস্তা।
advertisement
7/8
পেট্রোল এবং ডিজেলের দাম বৃদ্ধির ফলে ইভি আরও সস্তা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। একই অনুপাতে ইভি-র ব্যবহার বাড়লে জ্বালানি তেলের দাম কমবে।
advertisement
8/8
ভারতে ইভি ইকোসিস্টেম এখনও প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। অভিনেতা, অভিনেত্রীরা ইভি কিনছেন। ফলে সাধারণ মানুষের মধ্যে আগ্রহ বাড়ছে। কিন্তু সেটাই যথেষ্ট নয়। ভারত সরকার ইভি-তে ভর্তুকি এবং ছাড় দিচ্ছে। এটা ইতিবাচক পদক্ষেপ। ব্যাঙ্কও ইভি কেনার জন্য কম সুদে ঋণ দিচ্ছে। ইভি-র ব্যাটারি সবচেয়ে ব্যয়বহুল। প্রতি বছর এরও দাম কমছে।