হাতে ১০ লাখ টাকা আছে? কোথায় এই টাকা রাখলে সবচেয়ে বেশি লাভ দেখে নিন!
- Published by:Dolon Chattopadhyay
Last Updated:
১০ লাখ টাকা কোন ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করলে লাভবান হওয়া যাবে আর টাকাও থাকবে নিরাপদ?
advertisement
1/6

হাতে ১০ লাখ টাকা আছে। বিনিয়োগ করার ইচ্ছে। কিন্তু প্রশ্ন হল, কোথায়? ১০ লাখ টাকা কোন ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করলে লাভবান হওয়া যাবে আর টাকাও থাকবে নিরাপদ? সোনা না কি বাড়ি? অন্যান্য বিনিয়োগ বিকল্প কী হতে পারে? ১০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করতে চাইলে এই বিষয়গুলো মাথায় রাখতেই হবে।
advertisement
2/6
শর্ট-টার্ম ফান্ড: ১০ লাখ টাকা শর্ট-টার্ম ফান্ডে বিনিয়োগ করা যায়। এই ফান্ড প্রাথমিকভাবে ঋণ তহবিলে বিনিয়োগ করে। মেয়াদ ১ থেকে ৩ বছর। শর্ট-টার্ম ফান্ডে ইক্যুইটির তুলনায় ঝুঁকি কম। সামগ্রিক পোর্টফোলিও উন্নত হয়। তবে শর্ট-টার্ম ফান্ডে কোন ঋণ তহবিলে বিনিয়োগ করা হচ্ছে সেটা দেখে নিতে হবে। যদি এ১ বন্ডে বিনিয়োগ করে তাহলে কিন্তু যথেষ্ট ঝুঁকি রয়েছে।
advertisement
3/6
ইএলএসএস ফান্ড: ইএলএসএস ফান্ড হল ইক্যুইটি লিঙ্কড সেভিংস স্কিম। এই তহবিলগুলি প্রাথমিকভাবে ইক্যুইটি এবং ইক্যুইটি-সম্পর্কিত সিকিউরিটিতে বিনিয়োগ করে। বিনিয়োগকারীরা ভাল রিটার্নও পান। ট্যাক্স ছাড়ের সুবিধাও মেলে। আয়কর আইনের ধারা ৮০ সি-র অধীনে ১.৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত করছাড় পাওয়া যায়। তবে মাথায় রাখতে হবে ইএলএসএস-এ ৩ বছরের লক ইন পিরিয়ড থাকে।
advertisement
4/6
হাই গ্রোথ ফান্ড: ভ্যালু বা গ্রোথ ফান্ড ইক্যুইটি প্রধান। মাঝারি থেকে উচ্চ ঝুঁকি। দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগ করতে চাইলে হাই গ্রোথ ফান্ডের কোনও বিকল্প নেই। হাই গ্রোথ ফান্ডে বিনিয়োগ করলে লার্জ, মিড ক্যাপ এবং স্মল ক্যাপ ফান্ডেই বিনিয়োগ করা উচিত।
advertisement
5/6
পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড: যদিও এটা বিনিয়োগের জন্য দুর্দান্ত বিকল্প নয়। তবে অর্থের নিরাপত্তা চাইলে এখানে টাকা রাখা যেতে পারে। পিপিএফ সবসময় ঝুঁকিমুক্ত উপকরণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। সুদ এবং মূল উপাদান, উভয়েই কর ছাড় পাওয়া যায়। তবে পিপিএফ-এ বিনিয়োগ করার আগে মনে রাখতে হবে, ১৫ বছরের লক ইন পিরিয়ড থাকে। চাইলেই এখান থেকে টাকা তোলা যাবে না।
advertisement
6/6
টার্ম ইনস্যুরেন্স: যদি কেউ পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী ব্যক্তি হয় তাহলে অবশ্যই টার্ম ইনস্যুরেন্স কেনা উচিত। অল্প বয়সে করানোই ভাল, প্রিমিয়াম চার্জ কম হবে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, মেয়াদের কভার আদর্শগতভাবে ব্যক্তির মোট বার্ষিক আয়ের ১০ গুণ হওয়া উচিত। পলিসিধারীর মৃত্যুর পর, মনোনীত ব্যক্তিকে (স্ত্রী বা পিতামাতা বা সন্তানদের) অর্থ প্রদান করা হয়।