Independence Day 2023: বোরোলিন, পার্লে-জি! আর কোন কোন দেশী পণ্য স্বাধীনতার আগে থেকে আজও চলছে, জেনে নিন
- Published by:Sayani Rana
Last Updated:
ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় স্বদেশী আন্দোলনের সূচনা হয়েছিল। এই সময়ে অনেক ভারতীয় ব্যবসায়ী দেশীয় পণ্যের প্রচারের জন্য নতুন পণ্য তৈরি করেছিলেন, যা আজও বাজারে পাওয়া যায়। এর মধ্যে রয়েছে ক্রিম, সাবান, শরবত থেকে বিস্কুট পর্যন্ত।
advertisement
1/7

ব্রিটিশদের হাত থেকে ভারতকে স্বাধীন করতে অনেক আন্দোলন হয়েছে এবং বহু মানুষ আত্মত্যাগ করেছে। এসব আন্দোলনে স্বদেশী আন্দোলনও ছিল খুব গুরুত্বপূর্ণ, যে আন্দোলনে বিদেশী পণ্য বর্জন করে দেশীয় পণ্যের ব্যবহার করার জন্য প্রচার করা হয়েছিল। গড়ে উঠেছিল দেশীয় পণ্য উৎপাদন সংস্থা। (ছবি: ফাইল ছবি)
advertisement
2/7
স্বাধীনতার ৭৬ বছরে, এমনই কয়েকটি ভোগ্য পণ্য সম্পর্কে বলতে যাচ্ছি, যেগুলি বিদেশী পণ্যগুলির সঙ্গে প্রতিযোগিতা করার জন্য তৈরি করা হয়েছিল। তবে এদের বিশেষত্ব হল যে আজও এই পণ্যগুলি খুবই জনপ্রিয়।
advertisement
3/7
এই পণ্যগুলির মধ্যে একটি হল বোরোলিন (বা হাতিওয়ালা ক্রিম, এটির প্যাকেটে হাতির লোগোর জন্য গ্রামাঞ্চলে এই নামে পরিচিত)। সবুজ প্যাকেটে আসা এই জনপ্রিয় ক্রিমটি ব্রিটিশ পণ্যের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য স্বাধীনতা-পূর্বে ভারতে একজন ব্যবসায়ী চালু করেছিলেন। (ছবি- amazon)
advertisement
4/7
১৯২৯ সালে দেশবাসীর জন্য তৈরি দেশীয় ক্রিম বোরোলিন ৯৪ বছর পরেও এখনও জনপ্রিয়। গৌর মোহন দত্ত বোরোলিন তৈরি করেন। ১৫ আগস্ট, ১৯৪৭-এ, ভারতের স্বাধীনতা উদযাপনের জন্য বিনামূল্যে ১ লাখ বোরোলিন বিতরণ করা হয়েছিল। (ছবি- বোরোলিন)
advertisement
5/7
গরম থেকে স্বস্তি পেতে শরবত হিসেবে শুরু হওয়া 'রুহ আফজা'-র নাম এরপরেই আসে। ১৯০৭ সালে হাকিম হাফিজ আব্দুল মজিদ শুরু করেছিলেন এবং পুরানো দিল্লি থেকে চালু হয়েছিল। আজও রুহ আফজা দেখা যায় ঘরে ঘরে।
advertisement
6/7
আরও একটি আইকনিক ব্র্যান্ড যা স্বাধীনতার আগে এসেছিল তা হল মহীশূর স্যান্ডেল শপ। এই সাবান, যা দেখতে ডিমের মতো এবং একটি সবুজ এবং লাল রঙের বাক্সে আসে, ১৯১৬ সাল থেকে শুরু হয়েছিল এর পথ চলা। মহীশূরের রাজা কৃষ্ণ রাজা ওয়াদিয়ার চতুর্থ, বেঙ্গালুরুতে এই সাবান কারখানা স্থাপন করেছিলেন।
advertisement
7/7
সকলের আরও একটি প্রিয় ব্র্যান্ড 'পার্লে-জি'ও এই স্বদেশী আন্দোলনের ফসল। হলুদ প্যাকেটে একটি ছোট মেয়ের ছবি সহ প্যাকেজিংয়ের জন্য বিখ্যাত, এই বিস্কুটটি বছরের পর বছর ধরে বহু প্রজন্মের কাছে প্রিয় এবং স্মৃতি হয়ে আছে। ১৯২৯ সালে, স্বদেশী আন্দোলনের অনুপ্রাণিত হয়ে, মুম্বাই-ভিত্তিক ব্যবসায়ী মোহনলাল দয়াল মিষ্টি তৈরির জন্য একটি পুরানো কারখানা কিনেছিলেন এবং বিস্কুট এবং বেকড পণ্য তৈরি করতে শুরু করেছিলেন। সাধারণ ভারতীয়দের বাজেটের কথা মাথায় রেখে তিনি পার্লে-জি বিস্কুট তৈরি করেন, যা আজও বিক্রি হয়। (ছবি-শাটারস্টক)
বাংলা খবর/ছবি/ব্যবসা-বাণিজ্য/
Independence Day 2023: বোরোলিন, পার্লে-জি! আর কোন কোন দেশী পণ্য স্বাধীনতার আগে থেকে আজও চলছে, জেনে নিন