বছরের পর বছর ধরে বাড়েনি বেতন? এরপরও হতে পারেন বিপুল টাকার মালিক ! দেখে নিন কী করে
- Written by:Trending Desk
- trending desk
- Published by:Dolon Chattopadhyay
Last Updated:
বছরের পর বছর ধরে একই পরিমাণ বেতন পেলেও ধনী হওয়া সম্ভব। কিন্তু কী করে সম্ভব?
advertisement
1/10

বহু মানুষই ভাবে যে, চাকরি করে প্রচুর টাকা আয় করা গেলে তবেই ধনী হওয়া সম্ভব। তবে এই ধারণা কিন্তু পুরোপুরি সত্য নয়। আসলে ধনী হওয়ার বিষয়টা একেবারেই কারও বেতনের উপর নির্ভর করে না। মজার বিষয় হল, বছরের পর বছর ধরে একই পরিমাণ বেতন পেলেও ধনী হওয়া সম্ভব। কিন্তু কী করে সম্ভব?
advertisement
2/10
এর জন্য অনেকে অবশ্য ২টি উপায় অবলম্বন করে থাকেন। আর সেই উপায়গুলি হল, কম টাকা ব্যয় করা অথবা চাকরির বাইরেও টাকা রোজগার। তবে ধনী হওয়ার জন্য এইসব উপায় অবলম্বন না করলেও চলবে। শুধু কিছু বাস্তবসম্মত উপায় অবলম্বন করলেও হল। সেগুলিই দেখে নেওয়া যাক।
advertisement
3/10
বাজেট মেনে চলা:সম্পদ আহরণ করার জন্য বাজেট তৈরি করা অত্য়ন্ত জরুরি। এটাই প্রাথমিক ধাপ। নিজের নানা ধরনের ব্যয়ের বাজেট তৈরি করতে হবে। নিজের খরচের অভ্যাসের উপর নজর রাখলে কোথায় কতটা ব্যয় কমানো সম্ভব, সেটা বোঝা যাবে। এরপর ব্য়য কমিয়ে সঞ্চয় এবং বিনিয়োগে জোর দেওয়া যাবে।
advertisement
4/10
জরুরি প্রয়োজনের জন্য:জরুরি প্রয়োজনের জন্য ফান্ড তৈরি করা গুরুত্বপূর্ণ। এতে আর্থিক স্থিতিশীলতা বজায় থাকবে। আর এটা আর্থিক নিরাপত্তা হিসেবে কাজ করে। অপ্রত্যাশিত ভাবে খরচ বাড়লে এই ফান্ড ঋণ নেওয়ার হাত থেকে রক্ষা করবে।
advertisement
5/10
নিজের আয়ের তুলনায় জীবনযাপনের খরচ যেন কম হয়:জীবনযাপনের খরচ যেন আয়ের তুলনায় কখনওই বেশি না হয়ে যায়। আসলে অনেক সময় বেতন বৃদ্ধি পেলেই জীবনযাপনের খরচও পাল্লা দিয়ে বেড়ে যায়। সেটা বাড়তে দেওয়া চলবে না। বরং যে পরিমাণ বেতন বেড়েছে, সেটা সঞ্চয় অথবা বিনিয়োগ করে দিতে হবে। প্রয়োজনের কালে সেই অর্থই কাজে আসবে।
advertisement
6/10
আর্থিক দিকটা স্বয়ংক্রিয় করা:এর অর্থ হল, প্রতি মাসে টাকা সঞ্চয় করার কথা আলাদা ভাবে মনে রাখতে হয় না। এর ফলে বেতন পাওয়ার পরে অ্যাকাউন্ট থেকে স্বয়ংক্রিয় ভাবেই বিনিয়োগের খাতে চলে যাবে।
advertisement
7/10
দ্রুত সূচনা:সঞ্চয় এবং বিনিয়োগ যত দ্রুত শুরু করা যাবে, নিজের আর্থিক লক্ষ্যে পৌঁছতে তত কম পরিমাণ সঞ্চয় করতে হবে। এর সৌজন্যে রয়েছে চক্রবৃদ্ধি সুদ। তাই কম বয়সে যদি বিনিয়োগ শুরু করা যায়, তাহলে এর প্রচুর উপকারিতা লাভ করা যাবে।
advertisement
8/10
কর পরিকল্পনা:আর্থিক কৌশলকে উন্নত করার জন্য কার্যকর কর পরিকল্পনাও জরুরি। ট্যাক্স-অ্যাডভান্টেজড অ্যাকাউন্ট, ট্যাক্স ক্রেডিটস এবং ডিডাকশনের সুবিধা লাভ করতে হবে। সেরা সুবিধার জন্য ট্যাক্স প্রফেশনালদের সঙ্গে আলোচনা করতে হবে।
advertisement
9/10
চাকরির পাশাপাশি অতিরিক্ত আয়:চাকরির গ্রোথ প্রোফাইল ভাল না হলে চাকরির পাশাপাশি অন্য উপায়েও অতিরিক্ত আয় করা যাবে। এর জন্য আয়ের উৎস বৈচিত্র্যপূর্ণ করতে হবে।
advertisement
10/10
দৈনিক সঞ্চয়ের লক্ষ্য:দৈনিক টাকা জমালে সঞ্চয়ের অভ্যাস গড়ে ওঠে। আর সবথেকে বড় কথা হল, প্রতিদিন অল্প অল্প করে টাকা জমালে মাসের শেষে দেখা যাবে, প্রচুর টাকা জমা হয়েছে।
বাংলা খবর/ছবি/ব্যবসা-বাণিজ্য/
বছরের পর বছর ধরে বাড়েনি বেতন? এরপরও হতে পারেন বিপুল টাকার মালিক ! দেখে নিন কী করে