এই বছর থেকে বেতনে কত ট্যাক্স কাটবে? জেনে নিন নতুন নিয়ম
- Published by:Dolon Chattopadhyay
Last Updated:
বর্তমানে দু’রকম কর ব্যবস্থা প্রচলিত। নতুন কর ব্যবস্থায় কর ছাড়ের সীমা বাড়িয়ে ৭ লাখ করা হয়েছে।
advertisement
1/5

বর্তমানে দু’রকম কর ব্যবস্থা প্রচলিত। নতুন কর ব্যবস্থায় কর ছাড়ের সীমা বাড়িয়ে ৭ লাখ করা হয়েছে। স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন সংক্রান্ত একটি নতুন ব্যবস্থাও এনেছে সরকার। কিন্তু পুরনো কর ব্যবস্থায় বিনিয়োগ সংক্রান্ত বেশ কিছু সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যায় যেগুলি নতুন কর ব্যবস্থায় মিলবে না। এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
advertisement
2/5
তাঁদের মতে, উভয় সিস্টেমেরই স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট রয়েছে এবং সেগুলি বিভিন্ন শ্রেণীর করদাতাদের সুবিধা অনুযায়ী ডিজাইন করা হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে সঠিক পদ্ধতি বেছে না নিলে লাভের বদলে লোকসান হতে পারে। তাছাড়া নিয়মেও বেশ কিছু পরিবর্তন এনেছে সরকার। সেগুলোও খেয়াল রাখতে হবে। তাই আয়কর সম্পর্কে আগের চেয়ে আরও সতর্ক হতে হবে।
advertisement
3/5
এই ভুলগুলো এড়িয়ে চলতে হবে: নতুন আর্থিক বছরে চাকরিজীবীদের ট্যাক্স ডিডাকশনের নয়া নিয়ম জারি করেছে সরকার। নতুন নিয়মের আওতায়, কোনও বেতনভোগী আয়করদাতা যদি নতুন বা পুরনো কর ব্যবস্থার মধ্যে যে কোনও একটি বেছে না নেন, তাহলে তাঁকে নতুন কর ব্যবস্থার অন্তর্ভুক্ত বলে বিবেচনা করা হবে।
advertisement
4/5
সরকারের মতে, কর্মীর ট্যাক্স কেটে নেওয়ার দায়িত্ব কোম্পানির। কর্মচারীদের জিজ্ঞাসা করেই নতুন বা পুরনো কর ব্যবস্থার অধীনে ট্যাক্স কাটা হবে। এখন কোনও কর্মী কোন কর ব্যবস্থার অধীনে ট্যাক্স দিতে চান সে কথা যদি কোম্পানিকে না জানান তাহলে তাঁকে নতুন কর ব্যবস্থায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে। মাথায় রাখতে হবে, নতুন কর ব্যবস্থায় বিনিয়োগ ইত্যাদি সুবিধা পাওয়া যায় না।
advertisement
5/5
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই পরিস্থিতিতে কোনও কর্মচারীর জন্য কোন কর ব্যবস্থা সঠিক তা সময় মতো যাচাই করে দেখে নিতে হবে এবং কোম্পানি তথ্য চাইলে নিজের জন্য বেছে নিতে হবে সবচেয়ে উপকারী স্কিমটি। বিশেষ করে যে সব করদাতারা মনে করেন পুরনো কর ব্যবস্থা থেকেই সবচেয়ে বেশি সুবিধা পাওয়া যাবে, তাঁদের কোম্পানিকে সময়মতো এই বিষয়ে জানাতে হবে। কোম্পানি বা ট্যাক্স বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকেই এই সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য পাওয়া যাবে।