পোস্ট অফিসে টাকা রাখছেন ? বিনিয়োগ করার আগে জেনে রাখুন এই পাঁচটি তথ্য!
- Published by:Dolon Chattopadhyay
- trending desk
Last Updated:
নিজের রোজগারের একটা অংশ পোস্ট অফিসে বিনিয়োগ করার আগে ভাল করে সব দিক খতিয়ে দেখে নিতে হবে। সেক্ষেত্রে পাঁচটি বিষয় মনে রাখতে হবে—
advertisement
1/6

বর্তমান আর্থিক পরিস্থিতিতে বিনিয়োগ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। নিজের সামর্থ্য এবং ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষমতা অনুযায়ী বিনিয়োগ করা দরকার। সেক্ষেত্রে এটাও ভেবে দেখতে হবে আগামী দিনে ঠিক কতটা রিটার্ন পেতে চাইছি আমরা। সব দিক খতিয়ে দেখে বিনিয়োগের সুনির্দিষ্ট পথ বেছে নিতে হবে।
advertisement
2/6
সেক্ষেত্রে যাঁরা কম ঝুঁকি নিতে চান, তাঁরা নিরাপদ উপায় হিসেবে বেছে নিতে পারেন পোস্ট অফিসে বিনিয়োগের পন্থা। কিন্তু পোস্ট অফিসে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ইতিবাচক ও নেতিবাচক উভয় দিকই ভেবে দেখা দরকার।
advertisement
3/6
তাই নিজের রোজগারের একটা অংশ পোস্ট অফিসে বিনিয়োগ করার আগে ভাল করে সব দিক খতিয়ে দেখে নিতে হবে। সেক্ষেত্রে পাঁচটি বিষয় মনে রাখতে হবে—
advertisement
4/6
১. আসলে এই জাতীয় ক্ষুদ্র সঞ্চয় প্রকল্পগুলি নিয়মিত বিনিয়োগের জন্য খুবই ভাল। কেন্দ্রীয় সরকার সরাসরি এই প্রকল্পগুলি ব্যবহার করে থাকে নাগরিকদের মধ্যে নিয়মিত সঞ্চয় অভ্যাস গড়ে দেওয়ার জন্য। ২. এজাতীয় ক্ষুদ্র সঞ্চয় প্রকল্প খুবই পরিচিত সাধারণ মানুষের মধ্যে। পিপিএফ বা পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড, সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা বা এসএসওয়াই, সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম বা এসসিএসএস, ন্যাশনাল সেভিং স্কিম বা এনএসসি, পোস্ট অফিস সঞ্চয় এবং কেভিপি বা কিষান বিকাশ পত্রের মতো প্রকল্পগুলি এ বিষয়ে সহায়ক। ৩. এই সমস্ত ক্ষুদ্র সঞ্চয় প্রকল্পে বিনিয়োগ করলে সাধারণ ব্যাঙ্কের স্থায়ী আমানতের তুলনায় বেশ খানিকটা বেশি সুদ পাওয়া যেতে পারে।
advertisement
5/6
৪. শুধু অতিরিক্ত সুদের হারই নয়। বরং এই সব প্রকল্পে বিনিয়োগ করার আরও কিছু সুবিধা পাওয়া সম্ভব। তার মধ্যে অন্যতম হল আয়কর ছাড়ের সুবিধা। তাছাড়া, এই প্রকল্পগুলি সবই রাষ্ট্রায়ত্ত। ৫. এই সব প্রকল্পে যে হারে সুদ দেওয়া হয়, তা প্রতি ত্রৈমাসিকে খতিয়ে দেখে কেন্দ্রীয় সরকার।
advertisement
6/6
ফলে বোঝাই যায়, অন্যত্র বিনিয়োগের তুলনায় এই সব ক্ষুদ্র সঞ্চয় প্রকল্পে বিনিয়োগ করা লাভজনক হতে পারে। ঝুঁকিও অনেকটা কম হয়ে থাকে এই সব ক্ষেত্রে।