Money Making Easy Business Idea: ৪ বছরে ৪০ লক্ষ টাকা? এই একটি গাছেই ফলবে ‘সোনা’! একবার কিনে ফেললেই সারাজীবন বসে খাবেন!
- Published by:Salmali Das
- news18 bangla
Last Updated:
মধ্যপ্রদেশের খান্ডোয়া অঞ্চলের কৃষকরা এখন প্রচলিত ফসলের পরিবর্তে পাহাড়ি নিম চাষের দিকে ঝুঁকছেন। গাছটি চার বছরের মধ্যে ফসল কাটার জন্য প্রস্তুত। তুলা, মসুর ডাল এবং মটরশুঁটির লাভজনক বিকল্প হিসেবে কৃষকরা গাছটিকে বেছে নিচ্ছেন।
advertisement
1/8

মধ্যপ্রদেশের খান্ডোয়া অঞ্চলের কৃষকরা এখন প্রচলিত ফসলের পরিবর্তে পাহাড়ি নিম চাষের দিকে ঝুঁকছেন। গাছটি চার বছরের মধ্যে ফসল কাটার জন্য প্রস্তুত। তুলা, মসুর ডাল এবং মটরশুঁটির লাভজনক বিকল্প হিসেবে কৃষকরা গাছটিকে বেছে নিচ্ছেন।
advertisement
2/8
স্বাভাবিক ফসলের জন্য শ্রম বেশি লাগে কিন্তু লাভ কম। কিন্তু পাহাড়ি নিম গাছ চাষে কৃষকরা বেশি লাভ পান। এই গাছ দ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং বাজারের চাহিদা বেশি।
advertisement
3/8
এই কাঠ মূলত প্লাইউড তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। এটি হালকা এবং শক্তিশালী, তাই কেবল ভারতেই নয়, বিদেশেও চাহিদা রয়েছে। আসবাবপত্র, দরজা, জানালা, নৌকা এবং বিভিন্ন কাঠের পণ্য তৈরিতে এই কাঠ ব্যবহার করা হয়।
advertisement
4/8
কৃষি বিশেষজ্ঞদের মতে, এক একর জমিতে ৬০০ থেকে ৭০০টি গাছ লাগানো যায়। প্রতিটি গাছ থেকে গড়ে ১২ থেকে ১৫ কুইন্টাল কাঠ পাওয়া যায়। এই কাঠের বাজার মূল্য প্রতি টন ৫,০০০ থেকে ৬,০০০ টাকা। এভাবে এক একর জমি থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করা সম্ভব।
advertisement
5/8
পাহাড়ি নিম গাছটি বেড়ে উঠতে খুব বেশি পরিশ্রমের প্রয়োজন হয় না। এটি খরা সহনশীল এবং যেকোনও ধরণের মাটিতে সহজেই জন্মায়। যদিও প্রাথমিকভাবে এর জন্য কিছু জল এবং রক্ষণাবেক্ষণের প্রয়োজন হয়, তবে পরে এর বিশেষ যত্নের প্রয়োজন হয় না। গাছটি পোকামাকড় এবং রোগের ঝুঁকিতেও কম।
advertisement
6/8
কৃষি বিশেষজ্ঞ পি.ডি. সাঙ্গারে বলেন, পাহাড়ি নিম কৃষকদের জন্য একটি সোনার গাছ। প্রথম দুই বছরে সামান্য যত্ন নিলে গাছটি দ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং ৪ বছরের মধ্যে বাজারজাত হয়ে ওঠে। বাজারে এই গাছের চাহিদা ক্রমাগত থাকায়, কৃষকদের এটি বিক্রি করার বিষয়ে চিন্তা করতে হয় না।
advertisement
7/8
এই গাছ পরিবেশবান্ধব। এটি দ্রুত অক্সিজেন নিঃসরণ করে এবং মাটির উর্বরতা বজায় রাখে। এর পাতা গবাদি পশুর খাদ্য হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। কৃষকরা নিকটতম কৃষি কেন্দ্র বা বন বিভাগ থেকে ভালো মানের চারা সংগ্রহ করলে আরও ভালো ফলাফল পাবেন।
advertisement
8/8
পাহাড়ি নিম গাছের চাহিদা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে, অনেক উদ্যোক্তা সরাসরি কৃষকদের কাছ থেকে গাছটি কেনার ব্যবস্থা করছেন। এর ফলে কৃষকদের বাজারে যাতায়াতের প্রয়োজন দূর হয়। এই চাষ বাণিজ্যিকভাবে লাভজনক এবং ভবিষ্যতের জন্য একটি নিরাপদ বিনিয়োগ। পরিবারের আর্থিক নিরাপত্তার পাশাপাশি জমির মূল্যও বৃদ্ধি পাবে।
বাংলা খবর/ছবি/ব্যবসা-বাণিজ্য/
Money Making Easy Business Idea: ৪ বছরে ৪০ লক্ষ টাকা? এই একটি গাছেই ফলবে ‘সোনা’! একবার কিনে ফেললেই সারাজীবন বসে খাবেন!