Money Investment Tips: কমবে টেনশন, হাতে আসবে বিপুল অর্থ! ঝুঁকি ছাড়াই এখানে দ্বিগুণ হবে টাকা

সারা বিশ্বের সঙ্গে ভারতেও মুদ্রাস্ফীতি চলছে। পাল্লা দিয়ে বাড়ছে জিনিসপত্রের দাম। তারই মধ্যে বহু দেশে যুদ্ধ শুরু হয়েছে । গত কয়েক বছরে করোনা অতিমারীর দাপটে এমনিতেই মানুষের উপার্জন, সঞ্চয় নষ্ট হয়েছে। দেশের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে আয় বাড়ানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেই লক্ষ্যে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে বিনিয়োগ। যদিও এই ক্ষেত্রে অনেকেই ঝুঁকি নিতে ভয় পান। তবে কম ঝুঁকিতেও দ্রুত টাকা বাড়ানো যেতে পারে। দেখে নেওয়া যাক কী ভাবে।

এই পথটি অবশ্যই মিউচুয়াল ফান্ডের। এর মাধ্যমে কীভাবে উপার্জন বাড়ানো যায় অথচ, ঝুঁকি কম থাকে তা জেনে নেওয়া যাক। বিশেষজ্ঞরাও মনে করেন যে, কোনও নাগরিক কম ঝুঁকি নিয়ে লার্জ ক্যাপ ফান্ডে বিনিয়োগ করতে পারেন। অন্য তহবিলের তুলনায় এতে ঝুঁকি অনেকটাই কম। প্রতি মাসে ৫০০ টাকাও বিনিয়োগ করা যেতে পারে। অথচ, কম সময়ে ভাল রিটার্ন পাওয়া যায়।

বর্তমানে ছোট-বড় সব ধরনের বিনিয়োগকারীই তাঁদের আয়ের কিছুটা অংশ মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করতে পছন্দ করেন। মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করার অর্থই হল পরোক্ষে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করা। কিন্তু, এতে বিনিয়োগকারীর ঝুঁকি কমে। কারণ যে সংস্থার মাধ্যমে মিউচুয়াল ফান্ডে অর্থ বিনিয়োগ করা হচ্ছে, সেই সংস্থার বিশেষজ্ঞরা হিসাব করে তবেই ওই অর্থ শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করবেন। এছাড়াও, লার্জ ক্যাপ সংস্থাগুলির স্থিতিশীলতা থাকে। ফলে ঝুঁকি কমে।

মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করা অর্থ ফিক্সড ডিপোজিট বা রেকারিং ডিপোজিটের থেকে বেশি লাভ দেয়। পরিসংখ্যান বলছে, মিউচুয়াল ফান্ড থেকে গড় রিটার্ন ১৫ শতাংশ হতে পারে। এই হার বাড়তে বা কমতে পারে। তবে ঝুঁকি কম হবে।

কিছু মিউচুয়াল ফান্ড বিভিন্ন বিনিয়োগ অ্যাপের মাধ্যমে ভাল রিটার্ন দেয়। এর মধ্যে রয়েছে, এইচডিএফসি লার্জ অ্যান্ড মিড-ক্যাপ ফান্ড, মতিলাল অসওয়াল লার্জ অ্যান্ড মিড-ক্যাপ ফান্ড, আইসিআইসিআই প্রুডেনসিয়াল লার্জ অ্যান্ড মিড-ক্যাপ ফান্ড, কোয়ান্ট লার্জ অ্যান্ড মিড-ক্যাপ ফান্ড এবং বন্ধন কোর ইক্যুইটি ফান্ড।