প্রতি মাসে পাবেন ৭৫ হাজার টাকা পেনশন, এভাবে টাকা জমান এনপিএস-এ!
- Published by:Dolon Chattopadhyay
Last Updated:
যদি কেউ এনপিএস বিনিয়োগ থেকে প্রতি মাসে ৭৫ হাজার টাকার বেশি পেনশন পেতে চান তাহলে কতটা টাকা রাখতে হবে?
advertisement
1/5

এনপিএস অ্যাকাউন্ট ম্যাচিওর হওয়ার পর, অ্যাকাউন্টধারীরা একটি একক পরিমাণ অর্থ তুলতে পারেন। এবং কিনতে পারেন অ্যানুইটি। সেখান থেকেই আসে মাসিক পেনশন। এর জন্য চারটি সম্পদে বিনিয়োগ করা যায় – ইক্যুইটি, কর্পোরেট ঋণ, সরকারি বন্ড এবং অল্টারনেটিভ ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড।
advertisement
2/5
এখন যদি কেউ এনপিএস বিনিয়োগ থেকে প্রতি মাসে ৭৫ হাজার টাকার বেশি পেনশন পেতে চান তাহলে কতটা টাকা রাখতে হবে? এর জন্য এনপিএসে মোট জমার পরিমাণ অবশ্যই ৩.৮৩ কোটি টাকা (৬০ বছর বয়সে) হতে হবে। ধরা যাক, অ্যানুইটি ক্রয়ের জন্য এনপিএসের মোট মূলধনের ৪০ শতাংশ ব্যয় করা হচ্ছে। এ থেকে বার্ষিক ৬ শতাংশ হারে সুদ পাওয়া যেতে পারে।
advertisement
3/5
অন্যান্য দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ স্কিমগুলোর মতোই এনপিএস থেকেও রিটার্ন নির্ভর করে একজন ব্যক্তি কখন বিনিয়োগ শুরু করছেন তার উপর। তাড়াতাড়ি শুরু করা এবং নিয়মিত টাকা রাখতে পারলে অবসরের সময় মোটা অঙ্কের তহবিল তৈরি হয়ে যাবে।
advertisement
4/5
উদাহরণ হিসেবে ধরা যাক, একজন ২৫ বছর বয়সী ব্যক্তি পরবর্তী ৩৫ বছরের জন্য (অর্থাৎ ৬০ বছর বয়স পর্যন্ত) এনপিএসে মাসিক ১০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করছেন। বার্ষিক ১০ শতাংশ রিটার্ন ধরে নিলে ম্যাচুরিটির সময় বিনিয়োগ ৩,৮২,৮২,৭৬৮ টাকায় দাঁড়াবে। এখন তিনি যদি অ্যানুইটি কেনার জন্য ৪০ শতাংশ ব্যয় করেন তাহলে অবসর গ্রহণের পর তিনি প্রতি মাসে ৭৬,৫৬৬ টাকা পেনশন পাবেন।
advertisement
5/5
যাঁরা ৩০ বছর বয়সে এনপিএস-এ বিনিয়োগ শুরু করবেন তাঁদের অবসরের পরে ৭৫,২১৮ টাকা মাসিক পেনশন পেতে পরবর্তী ৩০ বছরের জন্য ১৬,৫০০ টাকা মাসিক অবদান রাখতে হবে। ৩৫ বছর বয়সে এনপিএসে যোগদানের অর্থ হল ব্যক্তিকে অবসর গ্রহণের পরে ৭৬,২৬০ টাকার পেনশনের জন্য পরবর্তী ২৫ বছরে প্রতি মাসে ২৮,৫০০ টাকার বেশি বিনিয়োগ করতে হবে।