আপনাকে কত টাকা ট্যাক্স দিতে হবে জানেন? কীভাবে গণনা করতে হয় দেখে নিন!
- Published by:Dolon Chattopadhyay
Last Updated:
করযোগ্য আয় হল একজন ব্যক্তির আয় থেকে ট্যাক্স এক্সজাম্পশন, ডিডাকশন এবং রিবেটের পর যা পড়ে থাকে সেটাই।
advertisement
1/7

সরকার প্রত্যেক ব্যক্তির আয়ের উপর আয়কর আরোপ করে। ‘ব্যক্তি’ এই শব্দটি একজন ব্যক্তি, হিন্দু অবিভক্ত পরিবার (এইচইউএফ), কোম্পানি, সমবায় সমিতি এবং ট্রাস্টের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। আয় এবং বয়সের উপর ভিত্তি করে ট্যাক্স স্ল্যাব নির্ধারণ করা হয়।
advertisement
2/7
এখন করযোগ্য আয় হল একজন ব্যক্তির আয় থেকে ট্যাক্স এক্সজাম্পশন, ডিডাকশন এবং রিবেটের পর যা পড়ে থাকে সেটাই। এটা পরিবর্তনশীল প্রক্রিয়া। করযোগ্য আয় গণনা করা কিছুটা জটিল।
advertisement
3/7
সাধারণত করযোগ্য আয়ের সঙ্গে প্রযোজ্য করের হারকে গুণ করে ট্যাক্স গণনা করা হয়। এটা আদতে সহজ বলে মনে হলেও, বেশ কয়েকটি ধাপ রয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে মোট বেতন গণনা করা, কাটছাঁট এবং ছাড়ের হিসাব করা, প্রদেয় কর গণনা করা, ইতিমধ্যে প্রদত্ত ট্যাক্স কাটা ইত্যাদি। এই প্রক্রিয়াটাকে সহজে বোঝানোর জন্যে ৫টি ধাপ দেখানো হল যা বেতনের উপর আয়কর গণনা করতে ব্যবহার করা যায়।
advertisement
4/7
মোট আয় গণনা: প্রথমে বার্ষিক মোট বেতন লিখতে হবে। এর মধ্যে সবকিছু থাকবে। যেমন বাড়ি ভাড়া ভাতা, ছুটির ভ্রমণ ভাতা, এবং বিশেষ ভাতা। এবার বেতন থেকে প্রদত্ত ছাড়গুলি বাদ দিতে হবে। অর্থাৎ বাড়ি ভাড়া ভাতা এবং এলটিএ বা ছুটি ভ্রমণ ভাতা।
advertisement
5/7
ছাড় বাদ দিয়ে নেট করযোগ্য আয়: ট্যাক্স ডিডাকশনের মাধ্যমে কিছু নির্দিষ্ট আইটেমে বিনিয়োগ, সঞ্চয় বা ব্যয় করে করযোগ্য আয় কমানো যায়। প্রথমটি ৫০ হাজার টাকার স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন। কোথাও বিনিয়োগ বা ব্যয় না করেই এটা পাওয়া যায়। দ্বিতীয়টি ধারা ৮০-র অধীনে বিনিয়োগে করছাড়।
advertisement
6/7
কত আয়কর: মোট করযোগ্য আয় থেকে সমস্ত ডিডাকশন বাদ দিলে একজন ব্যক্তি তাঁর মোট আয়ে পৌঁছবেন যার উপর তাঁকে ট্যাক্স স্ল্যাবের ভিত্তিতে কর দিতে হবে।
advertisement
7/7
ট্যাক্স গণনা: নেট করযোগ্য আয়ের উপর কর প্রদান করতে হয়। ২.৫ লাখ টাকা আয়ে কোনও কর দিতে হয় না। ২.৫ লাখ টাকার বেশি আয়ে ৫ শতাংশ অর্থাৎ ১২,৫০০ টাকা কর দিতে হয়। ৫ লাখের বেশি আয়ে ২০ শতাংশ অর্থাৎ কর দিতে হবে ১ লাখ। আর করযোগ্য আয় ১০ লাখ ছাড়িয়ে গেলে ৩০ শতাংশ হারে কর দিতে হবে।